ফুসফুসকে রোগমুক্ত রাখতে দিনে রাতে দুই মিনিট করে দাঁত ব্রাশ করার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা। শুনতে অবাক লাগলেও সম্প্রতি গবেষকরা দেখেছেন, মুখের জীবাণু ফুসফুসের বিভিন্ন রোগের জন্য দায়ী।এ ছাড়া শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগের ক্ষেত্রে ধূমপানের ফলে ফুসফুসের ক্যান্সার ও ক্রোনিক অবস্ট্রাক্টিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) হয়। তবে সম্প্রতিক গবেষণা এ ব্যাপারে নিশ্চিত নয় যে মাড়ির জীবাণুর সিওপিডি রোগের জন্য সরাসরি দায়ী কিনা। কিন্তু এ রোগে আক্রান্তদেরসহ অন্যান্য ফুসফুসের রোগীদের ওপর গবেষণা করে দেখা গেছে, মাড়ির জীবাণু ফুসফুসের নানা রোগের জন্য দায়ী। কিন্তু কিভাবে জীবাণুগুলো এ রোগের জন্য দায়ী তা সুস্পষ্টভাবে এখনো জানা না গেলেও তারা একটা ধারণা দিয়েছেন।তাদের মতে, দাঁতের প্লাকে মাড়িতে জমে থাকা ব্যাকটেরিয়া ফুসফুসে প্রবেশ করে শুধু সিওপিডিই নয়, শ্বাস-প্রশ্বাস জনিত নানা রোগের কারণ। তাই উচিত প্রতিদিন দুইবার দুই মিনিট করে ব্রাশ করা। সম্ভব হলে প্রতিবার খাবারের পর দাঁত ব্রাশ করার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
সূত্র : ইন্টারনেট।
Weather in Chittagong
কৌতুক-০২১ দাওয়াত
দোকানের মালিক ও কর্মচারীর মধ্যে কথা হচ্ছেঃ
মালিকঃ আমাদের দোকানে যে পচা ডিমগুলো ছিলো,সেগুলো কে কিনলো?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেব।
মালিকঃ গত বছরের পাঁচ কেজি আটা?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেব।
মালিকঃ আর ঐ মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া সেমাইগুলো?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেবই সব নিয়ে গেছেন।
এমন সময় মালিকের মুখ কালো হয়ে গেল। কপাল দিয়ে ঘাম ছুটতে লাগলো। কর্মচারী ভয় পেয়ে জিজ্ঞেস করল-হুজুর আপনার কি শরীর খারাপ লাগছে?
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
মালিকঃ না, লিয়াকত সাহেবের বাসায় আজ আমার সপরিবারে দাওয়াত আছে।
:P
মালিকঃ আমাদের দোকানে যে পচা ডিমগুলো ছিলো,সেগুলো কে কিনলো?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেব।
মালিকঃ গত বছরের পাঁচ কেজি আটা?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেব।
মালিকঃ আর ঐ মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া সেমাইগুলো?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেবই সব নিয়ে গেছেন।
এমন সময় মালিকের মুখ কালো হয়ে গেল। কপাল দিয়ে ঘাম ছুটতে লাগলো। কর্মচারী ভয় পেয়ে জিজ্ঞেস করল-হুজুর আপনার কি শরীর খারাপ লাগছে?
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
মালিকঃ না, লিয়াকত সাহেবের বাসায় আজ আমার সপরিবারে দাওয়াত আছে।
:P
কৌতুক -০২০ ওয়াশিং মেশিন
স্বামীঃ তোমার বাবা বলেছিল বিয়ের সময় ওয়াশিং মেশিন দিবেন,বিয়ের এক বছর পার হয়ে গেল আজ পর্যন্ত পাই নাই।
.
.
.
.
.
.
.
স্ত্রীঃ মিছা কথা কও কেন?
আমাকে দেন নাই? আমি কি তোমার কাপড় ধুয়ে দেই না?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
স্বামীঃ তাইতো কাপড়ের ময়লা কম আর পকেট বেশি পরিস্কার হয়ে যায়।
:P
.
.
.
.
.
.
.
স্ত্রীঃ মিছা কথা কও কেন?
আমাকে দেন নাই? আমি কি তোমার কাপড় ধুয়ে দেই না?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
স্বামীঃ তাইতো কাপড়ের ময়লা কম আর পকেট বেশি পরিস্কার হয়ে যায়।
:P
কৌতুক-০১৯ শালা এবার নৌকা বানা :-D
এক বাংলাদেশী, এক ভারতীয় আর একজন পাকিস্তানী ঘুরতে বের হয়েছে আমাজানে।এরা ধরা পড়েছে জংলীদের হাতে। জংলীরা তিনজনকে একটা কুঁড়েঘরে আটকিয়ে রেখেছে। খুব চমত্কার একটা ফল খেতে দিচ্ছে তাদের।এই ফল খেয়ে তাদের চামড়া খুব মসৃন হয়ে যাচ্ছে। যেন তাদের যৌবণ ফিরে আসছে।এরা তিনজনেই খুশী।
এই সুখ অবশ্য বেশি দিন সইল না। একদিন সকালে জংলী সর্দার এল। এসে প্রথম ধরেছে পাকি-টাকে।তুমি কিভাবে মরতে চাও? পাকিটা বলল তোমারা যে ফলটা খেতে দাও, সেই রকম মিষ্টি কোন ফল নিয়ে আস যেটা বিষাক্ত। ওটা খেয়েই আমি মরব।তার ইচ্ছা অনুযায়ী লাল একটা ফল নিয়ে আসা হল। পাকিটা "পাকিস্তান জিন্দাবাদ" বলে ফলটা খেয়ে ফেলল। তার এসে গেলো গভীর ঘুম যা আর ভাঙ্গে না।বাঙ্গালী আর ভারতীয় দুইজন এরপর দেখল ভয়াবহ ব্যাপারগুলা। জংলীরা পাকিটার মাথা আলাদা করে সেটাকে মমি করে রাখল । বাকি শরীরের চামড়া ছাড়াল। এরপর সেটা দিয়ে বানাল ছোট একটা ক্যানু(canoe=ছোট ডিংগি নৌকা)।এইসব দেখে ভারতীয় আর বাঙ্গালীর অবস্থা খারাপ। পনের দিন পর জংলীসর্দার আবার এল। এইবার ভারতীয়টার পালা।ভারতীয়টাও "জয় হিন্দ" বলে ফল খেয়ে মারা গেল। তার মাথার মমি করা হল, চামড়াটা দিয়ে বানানো হলো ক্যানু।কিছুদিন পরে বাঙ্গালীর পালা। তাকে জিজ্ঞেস করা হলো কিভাবে মরবে? সে চাইলো একটা কাটা চামচ। এরপর কাটা চামচটা দিয়ে নিজের শরীরের নানা জায়গায় আঘাত করতে করতে বলল, "হারামজাদা! পারলে এইবার নৌকা বানা"
এই সুখ অবশ্য বেশি দিন সইল না। একদিন সকালে জংলী সর্দার এল। এসে প্রথম ধরেছে পাকি-টাকে।তুমি কিভাবে মরতে চাও? পাকিটা বলল তোমারা যে ফলটা খেতে দাও, সেই রকম মিষ্টি কোন ফল নিয়ে আস যেটা বিষাক্ত। ওটা খেয়েই আমি মরব।তার ইচ্ছা অনুযায়ী লাল একটা ফল নিয়ে আসা হল। পাকিটা "পাকিস্তান জিন্দাবাদ" বলে ফলটা খেয়ে ফেলল। তার এসে গেলো গভীর ঘুম যা আর ভাঙ্গে না।বাঙ্গালী আর ভারতীয় দুইজন এরপর দেখল ভয়াবহ ব্যাপারগুলা। জংলীরা পাকিটার মাথা আলাদা করে সেটাকে মমি করে রাখল । বাকি শরীরের চামড়া ছাড়াল। এরপর সেটা দিয়ে বানাল ছোট একটা ক্যানু(canoe=ছোট ডিংগি নৌকা)।এইসব দেখে ভারতীয় আর বাঙ্গালীর অবস্থা খারাপ। পনের দিন পর জংলীসর্দার আবার এল। এইবার ভারতীয়টার পালা।ভারতীয়টাও "জয় হিন্দ" বলে ফল খেয়ে মারা গেল। তার মাথার মমি করা হল, চামড়াটা দিয়ে বানানো হলো ক্যানু।কিছুদিন পরে বাঙ্গালীর পালা। তাকে জিজ্ঞেস করা হলো কিভাবে মরবে? সে চাইলো একটা কাটা চামচ। এরপর কাটা চামচটা দিয়ে নিজের শরীরের নানা জায়গায় আঘাত করতে করতে বলল, "হারামজাদা! পারলে এইবার নৌকা বানা"
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)