আমরা বাংলাদেশি, বেশিরভাগ জনগোষ্ঠিই মুসলমান। তাই স্বাভবিক ভাবেই আমরা সবাই
রোজা সম্পর্কিত অনেক কিছুই জানি। তবুও সবাইকে আবার নতুন করে রোজা ভঙ্গের
কারণ সমুহ একটু মনে করে দিতে চাই। রোজা ভঙ্গের কারণ সমুহঃ ১. ইচ্ছাকৃত
পানাহার করলে। ২. স্ত্রী সহবাস করলে । ৩. কুলি করার সময় হলকের নিচে পানি
চলে গেলে (অবশ্য রোজার কথা স্মরণ না থাকলে রোজা ভাঙ্গবে না)। ৪. ইচ্ছকৃত
মুখভরে বমি করলে। ৫. নস্য গ্রহণ করা, নাকে বা কানে ওষধ বা তৈল প্রবেশ
করালে। ৬. জবরদস্তি করে কেহ রোজা ভাঙ্গালে । ৭. ইনজেকশান বা স্যালাইরনর
মাধ্যমে দেমাগে ওষধ পৌছালে। ৮. কংকর পাথর বা ফলের বিচি গিলে ফেললে। ৯.
সূর্যাস্ত হয়েছে মনে করে ইফতার করার পর দেখা গেল সুর্যাস্ত হয়নি। ১০. পুরা
রমজান মাস রোজার নিয়ত না করলে। ১১. দাঁত হতে ছোলা পরিমান খাদ্য-দ্রব্য গিলে
ফেললে। ১২. ধূমপান করা, ইচ্ছাকৃত লোবান বা আগরবাতি জ্বালায়ে ধোয়া গ্রহন
করলে। ১৩. মুখ ভর্তি বমি গিলে ফেললে । ১৪. রাত্রি আছে মনে করে সোবহে
সাদিকের পর পানাহার করলে। ১৫মুখে পান রেখে ঘুমিয়ে পড়ে সুবহে সাদিকের পর
নিদ্রা হতে জাগরিত হওয়া এ অবস্থায় শুধু কাজা ওয়াজিব হবে। আর যদি রোজা
অবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে স্বামী-স্ত্রী সহবাস অথবা পানাহার করে তবে কাজা ও
কাফফারা উভয়ই ওয়াজিব হবে। কাফফারার মাসআলা অভিজ্ঞ ওলামায়ে কেরামের থেকে
জেনে নেবে। রোজার মাকরুহগুলো * অনাবশ্যক কোনো জিনিস চিবানো বা চাখা * কোনো
দ্রব্য মুখে দিয়ে রাখা *গড়গড় করা বা নাকের ভেতর পানি টেনে নেয়া কিন্তু পানি
যদি নাক দিয়ে গলায় পৌঁছে যায়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে * ইচ্ছাকৃত মুখে থুথু
জমা করে গলাধঃকরণ করা * গীবত, গালা-গালি ও ঝগড়া-ফাসাদ করা। কেউ গায়ে পড়ে
ঝগড়া-ফাসাদ করতে এলে বলবে, আমি রোজাদার তোমাকে প্রত্যুত্থর দিতে অক্ষম *
সাড়া দিন নাপাক অবস্থায় থাকা। এটি অত্যন্ত গুনাহের কাজ * অস্থিরতা ও কাতরতা
প্রকাশ করা * কয়লা চিবিয়ে অথবা পাউডার, পেস্ট ও মাজন ইত্যাদি দ্বারা দাঁত
পরিষ্কার করা যেসব কারণে রোজা না রাখলেও ক্ষতি নেই: * কোনো অসুখের কারণে
রোযা রাখার শক্তি হারিয়ে ফেললে অথবা অসুখ বৃদ্ধির ভয় হলে। তবে পরে তা
কাযা করতে হবে। * গর্ভবতী স্ত্রী লোকের সন্তান বা নিজের প্রাণ নাশের আশঙ্কা
হলে রোজা ভঙ্গ করা বৈধ তবে কাযা করে দিতে হবে। * যেসব স্ত্রী লোক নিজের বা
অপরের সন্তানকে দুধ পান করান রোজা রাখার ফলে যদি দুধ না আসে তবে রোজা না
রাখার অনুমতি আছে কিন্তু পরে কাযা আদায় করতে হবে। * শরিয়তসম্মত মুসাফির
অবস্থায় রোযা না রাখার অনুমতি আছে। তবে রাখাই উত্তম। * কেউ হত্যার হুমকি
দিলে রোযা ভঙ্গের অনুমতি আছে। পরে এর কাযা করতে হবে। * কোনো রোগীর ক্ষুধা
বা পিপাসা এমন পর্যায়ে চলে গেল এবং কোনো দ্বীনদার মুসলিম চিকিৎসকের মতে
রোজা ভঙ্গ না করলে তখন মৃত্যুর আশঙ্কা আছে। তবে রোযা ভঙ্গ করা ওয়াজিব। পরে
তা কাযা করতে হবে। * হায়েজ-নেফাসগ্রস্ত (বিশেষ সময়ে) নারীদের জন্য রোজা
রাখা জায়েজ নয়। পরবর্তীতে কাযা করতে হবে। রোজার নিয়তঃ নাওয়াইতু আন
আছুমাগাদাম মিন শাহরি রমাজানাল মুবারাকি ফারদ্বল্লাকা ইয়া আল্লাহু
ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নীকা আন্তাস সামিউল আলীম। ইফতারির দোয়াঃ আল্লাহুম্মা
লাকা ছুমতু ওয়া তাওয়াক্কালতু আলা রিজক্কিকা আফতারতু বি-রহমাতিকা ইয়া
আরহামার রহিমীন। আসুন ভাই আমরা সবাই রমজানের রোজা রাখি এবং রমজানের প্রকৃত
শিক্ষা গ্রহন করি। আমীন
ভিটামিন
এ এমন একটি পুষ্টি উপাদান যা প্রয়োজন হয় খুবই সামান্য পরিমাণে তবে এর
উপকারিতা প্রচুর। শরীরের বৃদ্ধি ও পরিপূর্ণ বিকাশের জন্য ভিটামিন এ খুবই
জরুরি।
ভিটামিন এ-এর অভাবে অন্ধত্ব, মুখ গহবর,
গলবিল, শ্বাসনালীর ক্যান্সার ও ত্বকের রোগ হতে পারে। পর্যাপ্ত পরিমাণে
ভিটামিন এ না পেলে যকৃত ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এমন কি গর্ভের শিশু বিকলাঙ্গ
পর্যন্ত হতে পারে।
আমাদের দৈনন্দিন খাবারেই পাওয়া যায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ। আসুন জেনে নিই ভিটামিন এ সমৃদ্ধ কিছু খাবারের কথা -
গাজর :
কমলা রঙের গাজর কাঁচা খাওয়ার পাশাপাশি
তরকারি হিসেবে রান্না করে, সালাদ হিসেবে অথবা হালুয়া তৈরি করে খাওয়া
যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁচা গাজরে রয়েছে ৮৩৫ আইইউ ভিটামিন এ।
কড লিভার অয়েল :
কড মাছের যকৃত থেকে তৈরি এই তেল মূলত ওষুধ
হিসেবেই গণ্য করা হয়। ভিটামিন এ ক্যাপসুলে অথবা তেল হিসেবে পাওয়া যায়
কড লিভার অয়েল। প্রতি ১০০ গ্রাম কড লিভার অয়েলে রয়েছে ৩০০০০ আইইউ
ভিটামিন এ।
কলিজা :
যেকোনো প্রাণীর কলিজায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ। প্রতি ১০০ গ্রাম গরুর কলিজায় রয়েছে ৬৫০০ আইইউ ভিটামিন এ।
মিষ্টি আলু :
মিষ্টি আলুকে আমাদের দেশে ঠাট্টা করে ডাকা
হয় গরিবের খাবার! নানা গুণে সমৃদ্ধ মিষ্টি আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে
মিষ্টি আলু। প্রতি ১০০ গ্রাম মিষ্টি আলুতে রয়েছে ৭০৯ আইইউ ভিটামিন এ।
মাখন :
সকালের নাস্তায় রুটির সাথে অথবা বিভিন্ন খাবার তৈরিতে মাখনের ব্যবহার করা হয়। প্রতি ১০০ গ্রাম মাখনে রয়েছে ৬৮৪ আইইউ ভিটামিন এ।
পালং শাক :
ভিটামিন ও খনিজের উত্স হিসেবে পালং শাক অতুলনীয়। প্রতি ১০০ গ্রাম পালং শাকে রয়েছে ৪৬৯ আইইউ ভিটামিন এ।
মিষ্টি কুমড়া :
আমাদের অতি পরিচিত মিষ্টি কুমড়া হলো
ভিটামিন এ-এর সহজলভ্য উত্সগুলোর মধ্যে একটি। প্রতি ১০০ গ্রাম মিষ্টি
কুমড়ায় ৪২৬ রয়েছে আইইউ ভিটামিন এ।
ডিম :
মুরগি, হাঁস, কোয়েল পাখিসহ অন্যান্য অনেক
পাখির ডিম আমরা খেয়ে থাকি। ডিমকে ভিটামিনের আধার বললেও ভুল বলা হবে না।
প্রতি ১০০ গ্রাম সেদ্ধ ডিমে রয়েছে ১৪৯ আইইউ ভিটামিন এ।
আম :
আমকে বলা হয় ফলের রাজা। স্বাদে ও গুণে সমৃদ্ধ এই ফলটির প্রতি ১০০ গ্রামে রয়েছে ৫৪ আইইউ ভিটামিন এ।
পেঁপে :
পেঁপে আমাদের দেশে অত্যন্ত সহজলভ্য একটি ফল। প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা পেঁপেতে রয়েছে ৪৭ আইইউ ভিটামিন এ।
টমেটো :
টমেটো মূলত শীতকালীন সবজি হলেও বর্তমানে
প্রায় সারা বছরই বাজারে টমেটো পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম টমেটোতে
রয়েছে ৪২ আইইউ ভিটামিন এ।
দুধ :
দুধ হলো এমন একটি খাবার যাতে সব ধরনের
পুষ্টিগুণ উপস্থিত রয়েছে। এ কারণেই একে সুষম খাবার বলা হয়। প্রতি ১০০
গ্রাম গরুর দুধে রয়েছে ২৮ আইইউ ভিটামিন এ।
- See more at: http://www.jamunanews24.com/index.php/health/34208-2013-07-13-11-47-13.html#sthash.TT7tCS51.dpuf
ভিটামিন
এ এমন একটি পুষ্টি উপাদান যা প্রয়োজন হয় খুবই সামান্য পরিমাণে তবে এর
উপকারিতা প্রচুর। শরীরের বৃদ্ধি ও পরিপূর্ণ বিকাশের জন্য ভিটামিন এ খুবই
জরুরি।
ভিটামিন এ-এর অভাবে অন্ধত্ব, মুখ গহবর,
গলবিল, শ্বাসনালীর ক্যান্সার ও ত্বকের রোগ হতে পারে। পর্যাপ্ত পরিমাণে
ভিটামিন এ না পেলে যকৃত ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এমন কি গর্ভের শিশু বিকলাঙ্গ
পর্যন্ত হতে পারে।
আমাদের দৈনন্দিন খাবারেই পাওয়া যায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ। আসুন জেনে নিই ভিটামিন এ সমৃদ্ধ কিছু খাবারের কথা -
গাজর :
কমলা রঙের গাজর কাঁচা খাওয়ার পাশাপাশি
তরকারি হিসেবে রান্না করে, সালাদ হিসেবে অথবা হালুয়া তৈরি করে খাওয়া
যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁচা গাজরে রয়েছে ৮৩৫ আইইউ ভিটামিন এ।
কড লিভার অয়েল :
কড মাছের যকৃত থেকে তৈরি এই তেল মূলত ওষুধ
হিসেবেই গণ্য করা হয়। ভিটামিন এ ক্যাপসুলে অথবা তেল হিসেবে পাওয়া যায়
কড লিভার অয়েল। প্রতি ১০০ গ্রাম কড লিভার অয়েলে রয়েছে ৩০০০০ আইইউ
ভিটামিন এ।
কলিজা :
যেকোনো প্রাণীর কলিজায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ। প্রতি ১০০ গ্রাম গরুর কলিজায় রয়েছে ৬৫০০ আইইউ ভিটামিন এ।
মিষ্টি আলু :
মিষ্টি আলুকে আমাদের দেশে ঠাট্টা করে ডাকা
হয় গরিবের খাবার! নানা গুণে সমৃদ্ধ মিষ্টি আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে
মিষ্টি আলু। প্রতি ১০০ গ্রাম মিষ্টি আলুতে রয়েছে ৭০৯ আইইউ ভিটামিন এ।
মাখন :
সকালের নাস্তায় রুটির সাথে অথবা বিভিন্ন খাবার তৈরিতে মাখনের ব্যবহার করা হয়। প্রতি ১০০ গ্রাম মাখনে রয়েছে ৬৮৪ আইইউ ভিটামিন এ।
পালং শাক :
ভিটামিন ও খনিজের উত্স হিসেবে পালং শাক অতুলনীয়। প্রতি ১০০ গ্রাম পালং শাকে রয়েছে ৪৬৯ আইইউ ভিটামিন এ।
মিষ্টি কুমড়া :
আমাদের অতি পরিচিত মিষ্টি কুমড়া হলো
ভিটামিন এ-এর সহজলভ্য উত্সগুলোর মধ্যে একটি। প্রতি ১০০ গ্রাম মিষ্টি
কুমড়ায় ৪২৬ রয়েছে আইইউ ভিটামিন এ।
ডিম :
মুরগি, হাঁস, কোয়েল পাখিসহ অন্যান্য অনেক
পাখির ডিম আমরা খেয়ে থাকি। ডিমকে ভিটামিনের আধার বললেও ভুল বলা হবে না।
প্রতি ১০০ গ্রাম সেদ্ধ ডিমে রয়েছে ১৪৯ আইইউ ভিটামিন এ।
আম :
আমকে বলা হয় ফলের রাজা। স্বাদে ও গুণে সমৃদ্ধ এই ফলটির প্রতি ১০০ গ্রামে রয়েছে ৫৪ আইইউ ভিটামিন এ।
পেঁপে :
পেঁপে আমাদের দেশে অত্যন্ত সহজলভ্য একটি ফল। প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা পেঁপেতে রয়েছে ৪৭ আইইউ ভিটামিন এ।
টমেটো :
টমেটো মূলত শীতকালীন সবজি হলেও বর্তমানে
প্রায় সারা বছরই বাজারে টমেটো পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম টমেটোতে
রয়েছে ৪২ আইইউ ভিটামিন এ।
দুধ :
দুধ হলো এমন একটি খাবার যাতে সব ধরনের
পুষ্টিগুণ উপস্থিত রয়েছে। এ কারণেই একে সুষম খাবার বলা হয়। প্রতি ১০০
গ্রাম গরুর দুধে রয়েছে ২৮ আইইউ ভিটামিন এ।
- See more at: http://www.jamunanews24.com/index.php/health/34208-2013-07-13-11-47-13.html#sthash.TT7tCS51.dpuf
ভিটামিন
এ এমন একটি পুষ্টি উপাদান যা প্রয়োজন হয় খুবই সামান্য পরিমাণে তবে এর
উপকারিতা প্রচুর। শরীরের বৃদ্ধি ও পরিপূর্ণ বিকাশের জন্য ভিটামিন এ খুবই
জরুরি।
ভিটামিন এ-এর অভাবে অন্ধত্ব, মুখ গহবর,
গলবিল, শ্বাসনালীর ক্যান্সার ও ত্বকের রোগ হতে পারে। পর্যাপ্ত পরিমাণে
ভিটামিন এ না পেলে যকৃত ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এমন কি গর্ভের শিশু বিকলাঙ্গ
পর্যন্ত হতে পারে।
আমাদের দৈনন্দিন খাবারেই পাওয়া যায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ। আসুন জেনে নিই ভিটামিন এ সমৃদ্ধ কিছু খাবারের কথা -
গাজর :
কমলা রঙের গাজর কাঁচা খাওয়ার পাশাপাশি
তরকারি হিসেবে রান্না করে, সালাদ হিসেবে অথবা হালুয়া তৈরি করে খাওয়া
যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁচা গাজরে রয়েছে ৮৩৫ আইইউ ভিটামিন এ।
কড লিভার অয়েল :
কড মাছের যকৃত থেকে তৈরি এই তেল মূলত ওষুধ
হিসেবেই গণ্য করা হয়। ভিটামিন এ ক্যাপসুলে অথবা তেল হিসেবে পাওয়া যায়
কড লিভার অয়েল। প্রতি ১০০ গ্রাম কড লিভার অয়েলে রয়েছে ৩০০০০ আইইউ
ভিটামিন এ।
কলিজা :
যেকোনো প্রাণীর কলিজায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ। প্রতি ১০০ গ্রাম গরুর কলিজায় রয়েছে ৬৫০০ আইইউ ভিটামিন এ।
মিষ্টি আলু :
মিষ্টি আলুকে আমাদের দেশে ঠাট্টা করে ডাকা
হয় গরিবের খাবার! নানা গুণে সমৃদ্ধ মিষ্টি আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে
মিষ্টি আলু। প্রতি ১০০ গ্রাম মিষ্টি আলুতে রয়েছে ৭০৯ আইইউ ভিটামিন এ।
মাখন :
সকালের নাস্তায় রুটির সাথে অথবা বিভিন্ন খাবার তৈরিতে মাখনের ব্যবহার করা হয়। প্রতি ১০০ গ্রাম মাখনে রয়েছে ৬৮৪ আইইউ ভিটামিন এ।
পালং শাক :
ভিটামিন ও খনিজের উত্স হিসেবে পালং শাক অতুলনীয়। প্রতি ১০০ গ্রাম পালং শাকে রয়েছে ৪৬৯ আইইউ ভিটামিন এ।
মিষ্টি কুমড়া :
আমাদের অতি পরিচিত মিষ্টি কুমড়া হলো
ভিটামিন এ-এর সহজলভ্য উত্সগুলোর মধ্যে একটি। প্রতি ১০০ গ্রাম মিষ্টি
কুমড়ায় ৪২৬ রয়েছে আইইউ ভিটামিন এ।
ডিম :
মুরগি, হাঁস, কোয়েল পাখিসহ অন্যান্য অনেক
পাখির ডিম আমরা খেয়ে থাকি। ডিমকে ভিটামিনের আধার বললেও ভুল বলা হবে না।
প্রতি ১০০ গ্রাম সেদ্ধ ডিমে রয়েছে ১৪৯ আইইউ ভিটামিন এ।
আম :
আমকে বলা হয় ফলের রাজা। স্বাদে ও গুণে সমৃদ্ধ এই ফলটির প্রতি ১০০ গ্রামে রয়েছে ৫৪ আইইউ ভিটামিন এ।
পেঁপে :
পেঁপে আমাদের দেশে অত্যন্ত সহজলভ্য একটি ফল। প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা পেঁপেতে রয়েছে ৪৭ আইইউ ভিটামিন এ।
টমেটো :
টমেটো মূলত শীতকালীন সবজি হলেও বর্তমানে
প্রায় সারা বছরই বাজারে টমেটো পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম টমেটোতে
রয়েছে ৪২ আইইউ ভিটামিন এ।
দুধ :
দুধ হলো এমন একটি খাবার যাতে সব ধরনের
পুষ্টিগুণ উপস্থিত রয়েছে। এ কারণেই একে সুষম খাবার বলা হয়। প্রতি ১০০
গ্রাম গরুর দুধে রয়েছে ২৮ আইইউ ভিটামিন এ।
- See more at: http://www.jamunanews24.com/index.php/health/34208-2013-07-13-11-47-13.html#sthash.TT7tCS51.dpuf