মসলা থেকে শুরু করে ঔষধি উপাদান হিসেবে আদার ব্যবহার হচ্ছে দীর্ঘদিন ধরে। যারা গলার চর্চা করেন তারা অনেকেই গলা পরিষ্কার রাখার জন্য আদা আর লবণকে পছন্দ করে থাকেন। আসলে মসলা ছাড়াও আদার রয়েছে বিভিন্ন গুণ। ইউনিভার্সিটি অব
Weather in Chittagong
দুধ-চা পান করলে চায়ের গুণ থাকে না I
মানুষ পানির পর পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পান করে যে পানীয়, তা হলো চা। চা-স্পৃহা চঞ্চল হলে চাতকের মতো চা পানের জন্য উদগ্রীব হন অনেকে। চা পান না করা পর্যন্ত যেন শরীর ও মন দুটোরই তৃষ্ণা মেটে না।
চা যে হিতকরী পানীয়, তা এখন অনেকেই জেনেছেন। চায়ের মধ্যে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও অন্যান্য যৌগ।
গবেষণায় দেখা গেছে
পরোক্ষ ধূমপান I
ধূমপান না করেও পরোক্ষ ধূমপানে যে কারোরই ক্ষতি হতে পারে ধূমপানের ক্ষতিকারক দিকের তো অভাব নেই। যিনি ধূমপান করেন, তিনি নিজের যেমন ক্ষতি করেন, ঠিক তেমনি অন্যেরও ক্ষতি করে চলেন সমানে। একজন ধূমপায়ী কেমন করে একজন অধূমপায়ীর ক্ষতি করেন? খুব সহজ কথায়, অধূমপায়ী ব্যক্তিটি পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হন। পরোক্ষ ধূমপানে ব্যক্তি যেসব সমস্যায়
কাঠবাদাম-কাহিনি
কাঠবাদাম উৎসবের খাবারে একটি পরিচিত নাম। আমরা কাঠবাদামকে ক্ষীর, পায়েস, সেমাইয়ের সঙ্গেই দেখতে অভ্যস্ত। আমরা অনেকেই জানি না যে কাঠবাদাম খালি মুখেও খাওয়া যায়। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। যেকোনো বড় অস্ত্রোপচারের পর বা দেহের কোনো হাড় ভেঙে গেলে, কাঠবাদাম খেলে হাড় পুষ্টি পাবে দ্রুত। লম্বা আকারের বাদাম
দাঁত তো মাজি তবু…
আমরা প্রায় অভিযোগ পাই যে অনেকেই নিয়মিত মুখ পরিষ্কারের চেষ্টা করে। তার পরও দাঁতে গর্ত বা মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ে। আপাতদৃষ্টিতে এমনটা হওয়া উচিত নয়। প্রত্যেককে স্পষ্টভাবে জানতে হবে, প্রতিদিন দাঁত ব্রাশ আর সঠিক নিয়ম অনুযায়ী দাঁত ব্রাশ এক কথা নয়। দাঁতের গঠন ও অবস্থান অনুযায়ী দাঁত ও মুখ পরিষ্কারের নিয়ম শিখতে হবে এবং তা নিয়মিত মেনে চলতে হবে।
সঠিকভাবে ব্রাশ করলেও
ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে জলপান ও কুশল
প্রতি সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে জলপান। খুব উপকারী। আজকাল জাপানে খুব জনপ্রিয় এ চর্চা। ভারতবর্ষে প্রাণায়ম ও যোগব্যায়ামে এটি অনুষঙ্গ হিসেবে আছে বহু বছর ধরে।
বিজ্ঞানীরাও গবেষণা করে এর হিতকরী দিক খুঁজে পেয়েছেন।
মাথা ধরা, শরীর ব্যথা, হূদ্যন্ত্রের সমস্যা, আর্থ্রাইটিস, দ্রুত হূৎস্পন্দন, মৃগীরোগ, স্থূলতা, ব্রংকাইটিস, হাঁপানি, কিডনি ও প্রস্রাবের রোগ
চর্বির ভালো-মন্দ
চর্বি একটি প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান। অনেকে ভাবেন চর্বি খেলেই হূদেরাগ হবে। ব্যাপারটি তা নয়। প্রয়োজনীয় ও পরিমিত চর্বি নিয়মিত আহারের অংশ হতে পারে। এ বিষয়টি খতিয়েদেখাই আজকের মূল প্রতিপাদ্য
খাদ্যে চর্বি সম্বন্ধে প্রচলিত জ্ঞান ও ধারণার পরিবর্তন ঘটেছে। একসময় তেল ও চর্বি মানেই অস্বাস্থ্যকর, এমন একটি ধারণা ছিল। মনে করা হতো
বাঙ্গালীর ক্ষমতা !
কয়েকটি দেশের ছাত্রকে একই প্রশ্ন করা হল ।
প্রশ্নটি হল :
প্রমান করে দেখাও যে , 2 / 10 = 2 জাপানি ছাত্রের উত্তর : “ প্রশ্ন কোন মেশিনে ছাপাইছেন ? প্রশ্ন ভুল ! ”
এই কথা শুনে চাইনিজ ছাত্র চুপ !
আমেরিকান ছাত্রের উত্তর
প্রশ্নটি হল :
প্রমান করে দেখাও যে , 2 / 10 = 2 জাপানি ছাত্রের উত্তর : “ প্রশ্ন কোন মেশিনে ছাপাইছেন ? প্রশ্ন ভুল ! ”
এই কথা শুনে চাইনিজ ছাত্র চুপ !
আমেরিকান ছাত্রের উত্তর
উদাহরণ
মৌখিক পরীক্ষা চলছে। বিষয়
পদার্থবিদ্যা।
এক ছাত্রকে শিক্ষক প্রশ্ন করছেন-
শিক্ষকঃ আচ্ছা, বলতো- আলোর বেগ বেশি না শব্দের?
১ম ছাত্রঃ স্যার, আলোর।
শিক্ষকঃ গুড।
তা একটা উদাহরণ দাওতো?
১ম ছাত্রঃ আমরা যখন কম্পিউটার অন করি তখন আগে আলো জ্বলে কিন্তু তার অনেক পরে শব্দ শুনতে পাই। অতএব
আলোর বেগ শব্দের চেয়ে বেশি।
শিক্ষকঃ গর্দভ কোথাকার!
এটা কি কোন উদাহরণ হল!
এবার শিক্ষক আরেক ছাত্রের মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছেন
.
.
.
.
শিক্ষকঃ বলতো- কার বেগ বেশি?
আলোর না শব্দের?
২য় ছাত্রঃ স্যার, অবশ্যই আলোর।
শিক্ষকঃ (একটু খুশি হয়ে)
তা বাবা একটা উদাহরণ দিতে পারবা ?
২য় ছাত্রঃ এই যেমন ধরেন স্যার-আমরা যখন মোবাইল ফোন অন
করি তখন আগে আলো দেখি তারপর ওয়েলকাম টিউনশুনি। সুতরাং আলোর
…
…
…
শিক্ষকঃ ভাগো, ভাগো এখান থেকে! যত গাধা এসে জুটেছে এখানে।
৩য় ছাত্রকে ডাকার আগে শিক্ষক ভাবছেন আমি মনে হয় একটু কঠিন করে প্রশ্ন ধরছি। ঠিক আছে এবার একটু সহজ করে ধরি
.
.
.
শিক্ষকঃ ধরো, তুমি একটা পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে আছো। এমন সময় দূরের একটা পাহাড়ের চূড়া থেকে কামানের গোলা ছোড়া হল। তাহলে কি হবে? তুমি গোলা ছোড়ায় যে শব্দ হল সেটা আগে শুনতে পাবে নাকি কামানের মাথায় যে আগুন জ্বলেছিল সেই আলোটা আগে দেখবে?
৩য় ছাত্রঃ (হাসতে হাসতে) স্যার, এটার উত্তর তো খুব সোজা।আলো আগে দেখতে পাবো।শিক্ষকঃ (উদ্ভাসিত চোখে) বাহ! বাহ! এইতো পারছো। একেই বলে মেধাবী ছাত্র। তা বাবা, এর ব্যাখ্যাটা কি দেবে?
.
.
.
.
.
.
.
.
৩য় ছাত্রঃ কারণ স্যার, আমার চোখ যে কানের থেকে একটু সামনে।
পদার্থবিদ্যা।
এক ছাত্রকে শিক্ষক প্রশ্ন করছেন-
শিক্ষকঃ আচ্ছা, বলতো- আলোর বেগ বেশি না শব্দের?
১ম ছাত্রঃ স্যার, আলোর।
শিক্ষকঃ গুড।
তা একটা উদাহরণ দাওতো?
১ম ছাত্রঃ আমরা যখন কম্পিউটার অন করি তখন আগে আলো জ্বলে কিন্তু তার অনেক পরে শব্দ শুনতে পাই। অতএব
আলোর বেগ শব্দের চেয়ে বেশি।
শিক্ষকঃ গর্দভ কোথাকার!
এটা কি কোন উদাহরণ হল!
এবার শিক্ষক আরেক ছাত্রের মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছেন
.
.
.
.
শিক্ষকঃ বলতো- কার বেগ বেশি?
আলোর না শব্দের?
২য় ছাত্রঃ স্যার, অবশ্যই আলোর।
শিক্ষকঃ (একটু খুশি হয়ে)
তা বাবা একটা উদাহরণ দিতে পারবা ?
২য় ছাত্রঃ এই যেমন ধরেন স্যার-আমরা যখন মোবাইল ফোন অন
করি তখন আগে আলো দেখি তারপর ওয়েলকাম টিউনশুনি। সুতরাং আলোর
…
…
…
শিক্ষকঃ ভাগো, ভাগো এখান থেকে! যত গাধা এসে জুটেছে এখানে।
৩য় ছাত্রকে ডাকার আগে শিক্ষক ভাবছেন আমি মনে হয় একটু কঠিন করে প্রশ্ন ধরছি। ঠিক আছে এবার একটু সহজ করে ধরি
.
.
.
শিক্ষকঃ ধরো, তুমি একটা পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে আছো। এমন সময় দূরের একটা পাহাড়ের চূড়া থেকে কামানের গোলা ছোড়া হল। তাহলে কি হবে? তুমি গোলা ছোড়ায় যে শব্দ হল সেটা আগে শুনতে পাবে নাকি কামানের মাথায় যে আগুন জ্বলেছিল সেই আলোটা আগে দেখবে?
৩য় ছাত্রঃ (হাসতে হাসতে) স্যার, এটার উত্তর তো খুব সোজা।আলো আগে দেখতে পাবো।শিক্ষকঃ (উদ্ভাসিত চোখে) বাহ! বাহ! এইতো পারছো। একেই বলে মেধাবী ছাত্র। তা বাবা, এর ব্যাখ্যাটা কি দেবে?
.
.
.
.
.
.
.
.
৩য় ছাত্রঃ কারণ স্যার, আমার চোখ যে কানের থেকে একটু সামনে।
সাধারণ জ্বর !
শরীরে নির্দিষ্ট তাপমাত্রা (৯৮ ডিগ্রী ফাঃ) এর বেশি হলে তাকে সাধারণ জ্বর বলে। সাধারণত পানিতে ভেজা, গরম লাগা, সর্দি, শোক, উত্তেজনা প্রভৃতি নানা কারণে হঠাত্ দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। রাতজাগা, অনিয়ম, বেশি মদ্যপান, অতিরিক্ত মানসিক চাঞ্চল্য, অতিরিক্ত পরিশ্রম প্রভৃতি কারণেও এটি হতে পারে। এর কোন নির্দিষ্ট কারণ বলা যায় না। অনেক সময় এটি এমনিই কমে যায়। এটি দীর্ঘস্থায়ী নয়। তবু প্রাথমিক অবস্থার জন্য জ্বর বোঝা না গেলে এর চিকিত্সা প্রয়োজন। অনেক সময় গুপ্ত কোন জীবণুর জন্যও এই জ্বর হতে পারে।
লক্ষণঃ
১. শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি, বমি বমি ভাব, মাথাব্যথা, মাথাঘোরা ইত্যাদি। ২. প্রায়ই কোষ্ঠবদ্ধতা থাকে।
৩. চোখ জ্বালা, মাথা ভার, দেহে জ্বালা প্রভৃতি লক্ষণ এতে থাকতে পারে।
পরীক্ষাঃUrine R/E, Hb%, TC, DC, ESR test, Widel test, Mp test করাতে হবে।
চিকিত্সাঃ
প্রাথমিক অবস্থায় ১টি করে প্যারাসিটামল দিনে ৩ বার খেতে হয়। আর জ্বর স্থায়ী হতে থাকলে চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ ১টি করে দিনে ৩/৪ বার সেবন করতে হতে পারে।
উপদেশঃ
১. পরিপূর্ণ বিশ্রাম।
২. জ্বর বেশি হলে মাথা ধোয়ানো, স্পঞ্জ করা ইত্যাদি।
৩. দুধ, সাগু, বার্লি, ফলের রস প্রভৃতি পথ্য।
লক্ষণঃ
১. শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি, বমি বমি ভাব, মাথাব্যথা, মাথাঘোরা ইত্যাদি। ২. প্রায়ই কোষ্ঠবদ্ধতা থাকে।
৩. চোখ জ্বালা, মাথা ভার, দেহে জ্বালা প্রভৃতি লক্ষণ এতে থাকতে পারে।
পরীক্ষাঃUrine R/E, Hb%, TC, DC, ESR test, Widel test, Mp test করাতে হবে।
চিকিত্সাঃ
প্রাথমিক অবস্থায় ১টি করে প্যারাসিটামল দিনে ৩ বার খেতে হয়। আর জ্বর স্থায়ী হতে থাকলে চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ ১টি করে দিনে ৩/৪ বার সেবন করতে হতে পারে।
উপদেশঃ
১. পরিপূর্ণ বিশ্রাম।
২. জ্বর বেশি হলে মাথা ধোয়ানো, স্পঞ্জ করা ইত্যাদি।
৩. দুধ, সাগু, বার্লি, ফলের রস প্রভৃতি পথ্য।
আমড়ার পুষ্টিগুণঃ
এখন আমড়ার মৌসুম। এ দেশে দুই ধরনের আমড়া পাওয়া যায়। দুই রকমের আমড়াতেই রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’। এর ভিটামিন দাঁতের মাড়ি শক্ত করে, দাঁতের গোড়া থেকে রক্ত, পুঁজ, রক্তরস বের হওয়া প্রতিরোধ করে। আমড়ার ভেতরের অংশের চেয়ে বাইরের খোসায় রয়েছে বেশি ভিটামিন ‘সি’ আর ফাইবার বা আঁশ, যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দ্বিগুণ শক্তিশালী করে। আর আঁশ জাতীয় খাবার পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্ত্রের জন্য ভীষণ উপকারী
বেকারত্বে অকালমৃত্যু!
৪০ বছর ধরে ১৫টি দেশে গবেষণা শেষে দেখা গেল, প্রায় ৬৩ শতাংশ মানুষ বেকারত্বের কারণে অপ্রাপ্তবয়স্ক অবস্থাতেই মারা গেছে। ১৫টি দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষের তথ্য নিয়ে এ গবেষণা চালিয়েছে নিউইয়র্কের ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়েরগবেষকরা। জরিপে দেখা গেছে, বেকারত্বের হার ও অপ্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় মৃত্যুর হার উন্নত-অনুন্নত সব দেশেই সমান। বেকারত্ব সমস্যার কারণে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, ধূমপান ও মাদক নেয়ার হার বেড়ে যায়। এ সবের জন্যই বাড়ে মৃত্যুঝুঁকি। জরিপের পরিচালক অ্যারেন শোর জানালেন, বেকারত্বের কারণে অকালমৃত্যুর হার পুরুষের ক্ষেত্রে ৭৮ শতাংশ ও নারীর ক্ষেত্রে মাত্র ৩৭।
এখন জোড়ে দৌড় দেন !!!
এক ছোট্ট কিউট বাচ্চা এক বাড়িতে বেল বাজাতে চাচ্ছিল কিন্তু সে খাটো হওয়াতে বেলের নাগাল পাচ্ছিল না।সেটা দেখে এক ভদ্রলোক তাকে সাহায্য করার জন্য বেলটা বাজিয়ে দিলেন!
এরপর পিচ্চিকে বললেন " এখন তোমার জন্য কি আর কিছু করতে পারি?? "
পিচ্চির উত্তরঃ
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
এখন জোরে দৌড় দেন......আমিও দিতাছি!!
এরপর পিচ্চিকে বললেন " এখন তোমার জন্য কি আর কিছু করতে পারি?? "
পিচ্চির উত্তরঃ
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
এখন জোরে দৌড় দেন......আমিও দিতাছি!!
কৃপণের বিজ্ঞপ্তি ।
এক কৃপণ গেছে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে।কারণ তার বাবা মারা গেছেন ।
কর্মকর্তা: কি চাই আপনার ?
কৃপণ: ভাই, আমার বাবা মারা গেছেন। সবচেয়ে ছোট্ট একটা বিজ্ঞপ্তি দিতে কত টাকা লাগবে?
কর্মকর্তা: ১০০ টাকা।
কৃপণ: ওহ্! এত? আচ্ছা যাক, দিলাম না হয় ১০০ টাকা। লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন।’
কর্মকর্তা: স্যার, কমপক্ষে আট শব্দের হতে হবে।
কৃপণ: আচ্ছা, তাহলে লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন। একটি গাড়ি বিক্রয় হইবে।’
:)
কর্মকর্তা: কি চাই আপনার ?
কৃপণ: ভাই, আমার বাবা মারা গেছেন। সবচেয়ে ছোট্ট একটা বিজ্ঞপ্তি দিতে কত টাকা লাগবে?
কর্মকর্তা: ১০০ টাকা।
কৃপণ: ওহ্! এত? আচ্ছা যাক, দিলাম না হয় ১০০ টাকা। লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন।’
কর্মকর্তা: স্যার, কমপক্ষে আট শব্দের হতে হবে।
কৃপণ: আচ্ছা, তাহলে লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন। একটি গাড়ি বিক্রয় হইবে।’
:)
টোটকা
গলায় মাছের কাটা লেগে গেলে, অর্ধেক লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন। কাটা নরম হয়ে নেমে যাবে।
>মুখে/জিভে সাদা ঘা হলে, পানির সাথে কর্পূর গুলে মুখ দিনে ২ বার ধুয়ে নিন।
>দই খুব ভাল এন্টাসিড হিসাবে কাজ করে। এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র , কয়েক চামচ দই খেয়ে নিন।
>২ টুকরা দারুচিনি ১টি এলাচি, ২টি তেজপাতা ,২টি লবঙ্গ ও সামান্য চিনি পানিতে ফুটিয়ে ছেকে নিন। হালকা গরম অবস্থায় এই পানি খেলে কাশি ভাল হবে।
>মাথা ব্যথা হলে, কালজিরা একটা পুটলির মধ্যে বেধে শুকতে থাকুন।
>মুখে/জিভে সাদা ঘা হলে, পানির সাথে কর্পূর গুলে মুখ দিনে ২ বার ধুয়ে নিন।
>দই খুব ভাল এন্টাসিড হিসাবে কাজ করে। এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র , কয়েক চামচ দই খেয়ে নিন।
>২ টুকরা দারুচিনি ১টি এলাচি, ২টি তেজপাতা ,২টি লবঙ্গ ও সামান্য চিনি পানিতে ফুটিয়ে ছেকে নিন। হালকা গরম অবস্থায় এই পানি খেলে কাশি ভাল হবে।
>মাথা ব্যথা হলে, কালজিরা একটা পুটলির মধ্যে বেধে শুকতে থাকুন।
অপেক্ষায় রইলাম !
একবার একলোক তার বউকে একটা SMS পাঠাল
.
.
.
কিন্তু ভুল বশত সেই sms টি চলে গেলো এক বিধবা মহিলার কাছে।সেই বিধবা মহিলার স্বামী মাত্রই গতকাল মারা গিয়েছেন।।যাই হোক, মহিলা sms টি খুললেন,পড়লেন, এবং সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গেলেন!!
কি লেখা ছিল সেই sms টি??
.
.
.
.
.
.
sms টি তে লেখা ছিলঃ
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
আমার প্রিয় বউ!! আমি ঠিকঠাক মতই
পৌঁছেছি!! আমি জানি তুমি আমার কাছ থেকে মেসেজ আশা করনি!! এখানে আজকাল মোবাইল ফোন এসে পড়েছে!! আমি আসার সাথে সাথে তারা আমাকে একটি মোবাইল ফোন গিফট করেছে!! সেই মোবাইল থেকেই আমি তোমাকে মেসেজ পাঠালাম!! তুমি জেনে আরো খুশি হবে যে,তারা সবাই এখানে তোমার জন্য অপেক্ষা করছে!!
আশা করা যায়,কাল- পরশুর মধ্যেই তুমিও চলে আসবে!! আশা করি তোমার যাত্রাও হবে আমার মত সুখের!! তোমার অপেক্ষায় রইলাম!
.
.
.
কিন্তু ভুল বশত সেই sms টি চলে গেলো এক বিধবা মহিলার কাছে।সেই বিধবা মহিলার স্বামী মাত্রই গতকাল মারা গিয়েছেন।।যাই হোক, মহিলা sms টি খুললেন,পড়লেন, এবং সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গেলেন!!
কি লেখা ছিল সেই sms টি??
.
.
.
.
.
.
sms টি তে লেখা ছিলঃ
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
আমার প্রিয় বউ!! আমি ঠিকঠাক মতই
পৌঁছেছি!! আমি জানি তুমি আমার কাছ থেকে মেসেজ আশা করনি!! এখানে আজকাল মোবাইল ফোন এসে পড়েছে!! আমি আসার সাথে সাথে তারা আমাকে একটি মোবাইল ফোন গিফট করেছে!! সেই মোবাইল থেকেই আমি তোমাকে মেসেজ পাঠালাম!! তুমি জেনে আরো খুশি হবে যে,তারা সবাই এখানে তোমার জন্য অপেক্ষা করছে!!
আশা করা যায়,কাল- পরশুর মধ্যেই তুমিও চলে আসবে!! আশা করি তোমার যাত্রাও হবে আমার মত সুখের!! তোমার অপেক্ষায় রইলাম!
ঘামাচির যন্ত্রণা থেকে রক্ষা পেতে (পর্ব ৩)
বছর শুরু গ্রীষ্মকালে। গ্রীষ্মের দাবদাহে প্রচন্ড গরমে ঝরঝরে ঘাম, রাজ্যের পিপাসা, পানিশূণ্যতা, হিট স্ট্রোক, শারীরিক দুর্বলতা, ক্ষুধামন্দা, ঘামাচি, গরম থেকে ঠান্ডা লাগা, খাদ্যে বিষক্রিয়া- কত সমস্যা হতে পারে মানুষের শরীরে! একটু সতর্ক থেকে বছর শুরুর এই ঋতুতে সুস্থ থাকুন।
পান করুন পর্যাপ্ত পানি: গ্রীষ্মের গরমে ঘেমে ঘেমে কমে যায় শরীরের পানি। সেই সাথে কিছু খনিজ লবণ। পানির এ ঘাটতি পূরণ করতে পান করুন পর্যাপ্ত পানীয়। পানিশূণ্যতা প্রতিরোধের জন্যও পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ। দৈনিক আট গ্লাস বা তার চেয়ে বেশি পানি পান করা উচিৎ। পান করুন ততক্ষণ যতক্ষণ না তৃষ্ণা মিটে। আর তৃষ্ণা পেলেই পান করুন পানীয়। ঠান্ডা বিশুদ্ধ পানিই উৎকৃষ্ট পানীয়। ফ্রিজের অতি ঠান্ডা পানি নয়, তা গলা ব্যথার কারণ হতে পারে। গরমে শিশুরা পানিশূণ্যতায় আক্রান- হয় বড়দের চেয়ে দ্রুত। তাই শিশুরা যেন পর্যাপ্ত পানি পান করে, সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। চিনির সরবত প্রয়োজন নেই মোটেও। বাইরের সরবত বা ফলের রস খাওয়ার পূর্বে এগুলোর পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা সম্পর্কে নিশ্চিত হোন। আইস ক্রীমের ঠান্ডায় গলা ব্যথা হতে পারে। জীবাণুমুক্ত না থাকলে হতে পারে জন্ডিস, আমাশয়, ডায়রিয়া, টাইফয়েড। মৌসুমী ফলও পানির চাহিদা মিটাবে। মিটাবে ক্ষুধা। শক্তিও দেবে বেশ। তাই যথেষ্টই আহার করুন তরমুজ, শশা, পেঁপে, লিচু, আম, কলা, বেল, বাঙ্গি ইত্যাদি ফল। শরীর ঠান্ডা থাকবে। তবে অনেক বেশি খেয়ে বদহজম, পেট খারাপ বা পাতলা পায়খানা যেন না হয়, সে খেয়ালও রাখুন। শরীর যখন ঘামে তখন ঘামের সাথে শরীরের লবণও বের হয়ে যায় যথেষ্ট পরিমাণে। শরীরে লবণের ঘাটতি হলে শরীর হয়ে পড়ে দুর্বল, ক্লান্ত। মাংসপেশিতে হতে পারে খিঁচুনি। লবণের এ ঘাটতিও পূরণ হওয়া চাই। ফলমূল এ ঘাটতি পূরণে অবশ্যই সহায়ক। খাবার স্যালাইনও পান করতে পারেন প্রয়োজনে।
গরম থেকে হিট স্ট্রোক:পর্যাপ্ত পানি পান না করলে বেশি গরমে শরীরের ভেতরের তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে হতে পারে হিট স্ট্রোক। জ্বর, ঘামহীন শুষ্ক ত্বক, শ্বাস প্রশ্বাসের হার বৃদ্ধি, হৃদস্পন্দনের হার বৃদ্ধি, বমি বমি ভাব, মাথা ব্যাথা, খিঁচুনি, এমন কি অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
কাপড় চোপড় হোক আরামদায়ক: হালকা রঙের পাতলা সুতি কাপড়ের ঢিলেঢালা জামা কাপড় পরিধান করুন। কাপড়ের রং হালকা হলে তা বাইরের তাপ শোষণ করবে কম। পাতলা সুতি কাপড়ের ভেতর দিয়ে বায়ু চলাচল করতে পারবে বেশ। শরীরে গরম অনুভূত হবে কম, আরাম লাগবে বেশি।
বাইরে গেলে ভাবতে হবে: সূর্যের আলট্রাভায়োলেট রশ্মির জন্য হতে পারে ত্বকের ক্যান্সার। ক্ষতি হতে পারে চোখেরও। রোদের হাত থেকে ত্বক ও চোখ বাঁচতে মাথায় ব্যবহার করুন ছাতা বা ক্যাপ। চোখে সান গ্লাস বা রোদ চশমা। আর গায়ে আরাম দায়ক জামাকাপড় তো থাকতেই হবে।
ঘাম থেকে ঘামাচি: আমাদের ত্বকে আছে অজস্র ঘর্মগ্রন্থি। এগুলো থেকে ঘাম বের হয়। ঘামের সাথে ত্বকের ময়লা যুক্ত হয়ে এই গ্রন্থিগুলোর মুখ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে ঘাম জমা হবে ভেতরে, আর গ্রন্থিগুলো ওঠবে ফুলে। হয়ে যাবে ঘামাচি। বেশি ঘামলে ঘামাচি হবার সম্ভাবনা বেশি। শিশুদের ঘর্মগ্রন্থিগুলো কম পরিপক্ক। ফলে তাদের ঘামাচি হবার সম্ভাবনা বড়দের চেয়ে বেশি। পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকলে বা সাবান দিয়ে নিয়মিত ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে ঘামাচি হবে কম। পাতলা জামাকাপড় পরিধান করলে শরীর ঘামবে কম। তাতেও ঘামাচির আশঙ্কা কমবে।
গরমের ঠান্ডা লাগার ভয়: শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরের ভেতরের তাপমাত্রা খুব বেশি কম হলে ঠান্ডা লাগতে পারে। ঠান্ডা লাগতে পারে ঘামের শরীরে গোসল করলেও। ঠান্ডা পানিতে গোসল আরামদায়ক। তবে গোসলের পূর্বে শরীরের ঘাম শুকাতে দিন।
রোগজীবাণু বাড়ে দ্রুত: গরম আবহাওয়ায় খাবার রেখে দিলে তাতে রোগজীবাণু বংশবৃদ্ধি করে দ্রুত। সুতরাং রান্না করা খাবার খেতে হবে গরম গরম। পরে খেতে চাইলে তা রেখে দিতে হবে ফ্রিজে। অন্যথায় ফুড পয়জনিং হয়ে হতে পারে ডায়রিয়া, পেট ব্যথা, বমি।
বিশ্রাম নিন পরিমিত: ঘামে ক্লান্ত দুর্বল শরীর সকল পরিশ্রম না ও সইতে পারে। ব্যায়াম বা পরিশ্রম করুন সহনীয় পর্যায়ে। সেটাও সকালে বা বিকেলে। দুপুরের কড়া রোদে নয়। বিশ্রাম নিন পরিমিত।
ঘামাচির যন্ত্রণা থেকে রক্ষা পেতে (পর্ব ২)
বাংলায় আমরা যাকে ঘামাচি বলি তাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় Miliaria. এটি একটি ঘর্মগ্রন্থির রোগ। ঘর্মগ্রন্থির নালী অতিরিক্ত আর্দ্রতা ও গরমে বন্ধ হয়ে এ রোগের সৃষ্টি করে। এ রোগটি গ্রীষ্মকালে দেখা যায় এবং শীতকাল এলে আপনা আপনিই ভালো হয়ে যায়। গ্রীষ্মকালে দেহ থেকে প্রচুর পরিমাণ ঘাম নিঃসরণ হতে থাকে। ফলে তখন এত বেশি পরিমাণ নিঃসরণ কেবল ঘর্মগ্রন্থির ছিদ্রপথে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়। ফলে ওই নিঃসরণ ঘর্মগ্রন্থিকে ছিদ্র করে ত্বকের নিচে এসে জমা হতে থাকে এবং সে স্থান ফুলে ওঠে। সেই সাথে থাকে প্রচণ্ড চুলকানি ও সামান্য জ্বালাপোড়া ভাব ও ছোট ছোট উদ্ভেদ এটাই মূলত ঘামাচি। ঘামাচি তিন ধরনের হয়। যেমন মিলিয়ারিয়া কৃস্টালিনা, এ ক্ষেত্রে ঘর্মনালীর মুখের অংশটি কালো দেখা যায় এবং এ ক্ষেত্রে ত্বক দেখতে প্রায় স্বাভাবিক বলেই মনে হয়। সাধারণত এ ক্ষেত্রে কোনো উপসর্গই থাকে না। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে উজ্জ্বল পানির দানা স্বাভাবিক ত্বকের ওপর হতে দেখা যায়। দ্বিতীয়টি অর্থাৎ মিলিয়ারিয়া রুবরার ক্ষেত্রে ঘর্মনালীর রুদ্ধতা দেখা যায়। ত্বকের বহিঃত্বকের মধ্যের ঘর্মনালীতে এবং এ ক্ষেত্রে ত্বকের ওপর ছোট ছোট অসংখ্য গোটা দেখা যায়। যে গোটার মাথায় পানির দানা থাকতেও পারে, আবার নাও থাকতে পারে, যা লালচে ত্বকের ওপর হতে দেখা যাবে এবং সেই সাথে থাকবে প্রচণ্ড চুলকানি, যা মূলত শরীরের মূল অংশ ও ঘাড়ে বেশি হতে দেখা যায়।
তৃতীয়টি অর্থাৎ Miliaria Profounda-এর ক্ষেত্রে ঘর্মনালীর ইসলসধর বা বদ্ধতা মূলত ত্বকের বহিঃত্বক ও অন্তঃত্বকের মিলনস্থানে দেখা দেয় অর্থাৎ ত্বকের অনেক গভীরে। কাজেই ত্বক দেখতে অনেকটা স্বাভাবিক ধরনের মনে হয় এবং এ ক্ষেত্রে এই দানা বা গোটা মূলত দেহের মূল অংশে (Trunk) এবং হাতে ও পায়ে হতে দেখা যায়। এই তিন ধরনের মধ্যে Miliaria Rubra সবচেয়ে বেশি হয়। এই রোগটি গরমকালে হয় বলে তাকে Heat Rash বলা হয়ে থাকে। গরম ও স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় এ রোগ বেশি হয় এবং গরমকালে যারা গায়ে তেল মাখেন, তাদের এ রোগ বেশি হয়। এ রোগ নির্ণয়ের জন্য সাধারণত কোনো পরীক্ষার প্রয়োজন হয় না। চোখে দেখে চিকিৎসকরা এ রোগ নির্ণয় করে থাকেন। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে Folliculitits কিংবা ত্বকের CANDIDIASIS অথবা Contract Dematititis-এর মতো দেখতে মনে হয় বলে চিকিৎসকরা Confusion-এ ভুগে থাকেন।
চিকিৎসাঃ মূল চিকিৎসা হলো গরম আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটিয়ে ঠাণ্ডা পরিবেশে যেতে হবে। আর যদি Air Cooler-এর ব্যবস্থা সম্ভব না হয় তাহলে সার্বক্ষণিক ফ্যানের নিচে থাকতে হবে; যেন ত্বকের সংস্পর্শে বাতাস খেলতে পারে। এ ছাড়া হাইড্রোকটির্সোন ১ শতাংশ ব্যবহার করলে ত্বকের চুলকানি কমে যায়। এ ছাড়া Anthical Lotion অথবা Calamine Lotion লাগিয়ে ভালো ফল পাওয়া যায় এবং এর সাথে AntihistaminI ব্যবহার করা যায়।
অতিরিক্ত ঘামঃ হাত ও পায়ের তালুসহ শরীর থেকে অল্প পরিমাণ ঘাম হওয়া একটি স্বাভাবিক দৈহিক ক্রিয়া। কিন্তু সে যদি অধিক পরিমাণে হয় বা তা থেকে যদি দুর্গন্ধ নির্গত হয়, তবে তাকে বলা হয় Hyperhidrosis. এটা Localized বা Generalilzed অর্থাৎ সর্ব শরীরব্যাপীও হতে পারে। লক্ষ্য করলে দেখবেন অনেকেরই শুধু হাত কিংবা হাত ও পা একত্রে অধিক পরিমাণে ঘামে এবং কখনো কখনো দুর্গন্ধও হয়। এই রোগ শোক-দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ও আবেগতাড়িত ব্যক্তিদেরই বেশি হয়। এ ছাড়া Spicy Food টমেটো, সচ, চকোলেট, চা-কফি ও গরম স্যুপ খেলে অতিরিক্ত ঘর্ম হতে পারে। এ ক্ষেত্রে কপালে, ওপরের ঠোঁটে, ঠোঁটের আশপাশে এমনকি বুকের মধ্যখানে অধিক মাত্রার ঘাম শুরু হতে দেখা যায়। খাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই এই ধরনের অতিরিক্ত ঘর্ম হওয়াকে বলা হয় Dustarory Hyper hydrosis.
চিকিৎসাঃ ২০ শতাংশ অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড টিংচার সপ্তাহে তিনবার প্লাস্টিক গ্লোবসের মাধ্যমে করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। এ ছাড়া ঘুম ও দুশ্চিন্তানাশক ওষুধের সাথে Probanthine ব্যবহারেও ভালো ফল পাওয়া যায়।
ঘর্মরোধ (Anhyrosis)ঃ ঘাম না হওয়াকেই ঘর্মরোধ বলা হয়। বিভিন্ন কারণে এই রোগ হতে পারে। যেমন জন্মগতভাবে যদি ঘর্মগ্রন্থি অনুপস্থিত থাকে কিংবা স্নায়ুতন্ত্র আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে অনুভূতি ক্ষমতা কমে যায়। অথবা কোনো বিষাক্ত ওষুধ ব্যবহারে ঘর্মগ্রন্থি ধ্বংসপ্রাপ্ত হলে, লোমকুপের মধ্যে অধিক পরিমাণে ময়লা জমলে এই অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। এ ক্ষেত্রে Diprovate-MF মলম ব্যবহারের পাশাপাশি Tab Betnelan 0.5mg একটি করে দিনে তিনবার দুই থেকে তিন মাস পর্যন্ত ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়।
ঘামাচির যন্ত্রণা থেকে রক্ষা পেতে (পর্ব ১)
ছোটখাট কিছু অসুখ আছে যাতে ভুগেনি এমন মানুষ নেই । অথচ এ সব রোগকে অনেকেই অবজ্ঞা করেন বা এগুলোকে রোগ হিসেবে গ্রহণ করতে চান না । অথচ এসব অতিশয় সাধারণ রোগও অনেক সময় বেশ ক্ষতি করতে পারে। এ ধরণের একটি রোগ হলো ঘামাচি ।
পাঠক আজকে আমরা এই ঘামাচি রোগ নিয়ে আলোচনা করব। ঘামাচি নিয়ে আমরা কথা বলেছিলাম ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজের চর্ম ও যৌন রোগ বিভাগের প্রধান এসোসিয়েট প্রফেসর ডা. শাহাবউদ্দিন আহমদ চৌধুরীর সাথে । ঘামাচি আমাদের একটি অতি পরিচিত নাম। তবে একে চর্ম রোগ হিসেবে গ্রহণ করতে আমাদের মধ্যে অনেকেই রাজী হয়ত হবেন না । কিন্তু সত্যি বলতে কি ঘামাচিও একটি চর্ম রোগ। বাংলায় আমরা যাকে ঘামাচি বলি তাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় তাকে বলা হয় মিলিরিয়া (Miliaria)। মিলিরিয়া বা ঘামাচি আমাদের দেহের ঘর্মগ্রন্থির রোগ।
আমাদের দেহে যে ঘর্ম-নালী আছে তা অতিরিক্ত আর্দ্রতা ও গরমে বন্ধ হয়ে এ রোগের সৃষ্টি করে। ঘামাচি গ্রীষ্মকালে দেখা যায় এবং আবহাওয়া ঠান্ডা হতে থাকলে বা শীতকালে তা আপনা আপনিই ভালো হয়ে যায়। গ্রীষ্মকালে দেহ থেকে প্রচুর পরিমাণ ঘাম নিঃসরণ হতে থাকে ফলে ওই নিঃসরণ ঘর্মগ্রন্থিকে ফুটো করে ত্বকের নিচে জমা হতে থাকে এবং সে স্থান ফুলে ওঠে । সেই সাথে থাকে প্রচণ্ড চুলকানি ও সামান্য জ্বালাপোড়া ভাব ও খুব ছোট ছোট দানার মতো দেখতে পাই আর এটাই হলো ঘামাচি । আমাদের দেহে যে সব ঘামাচি হয় তার সবই এক ধরনের নয় বলে জানিয়েছেন প্রফেসর শাহাবউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী । তিনি আমাদের জানালেন, সাধারণ ভাবে আমাদের দেহে যে সব ঘামাচি হয় তা তিন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন মিলিয়ারিয়া কৃস্টালিনা। এই ক্ষেত্রে ঘর্মনালীর মুখের অংশটি কালো দেখা যায় এবং ত্বক দেখতে প্রায় স্বাভাবিক বলেই মনে হয়। সাধারণত এ ক্ষেত্রে কোনো উপসর্গই থাকে না। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে উজ্জ্বল পানির দানা ত্বকের ওপর হয়েছে বলে দেখা যায়। হালকা ভাবে ঘষা দিলেই এই ঘামাচি মিলিয়ে যায় । এই জাতীয় ঘামাচিতে চুলকানি প্রায় থাকেই না।
দ্বিতীয় প্রকারের ঘামাচিকে বলা হয় মিলিয়ারিয়া রুবরা,এ ক্ষেত্রে ত্বকের উপরে ছোট ছোট অসংখ্য গোটা দেখা যায়। সে গোটার মাথায় পানির দানা থাকতেও পারে আবার নাও থাকতে পারে, তবে ত্বক রং লালচে হয়ে যায়। একই সাথে ত্বকে থাকবে প্রচণ্ড চুলকানি ।এই ঘামাচি আক্রান্ত কারো কারো মনে হয় দেহে পিন ফুটানো হচ্ছে। সাধারণ ভাবে ঘামাচি বলতে আমরা এই ধরণের ঘামাচিকে বুঝে থাকি। এই ঘামাচি মূলত শরীরের মূল অংশ ও ঘাড়ে বেশি হতে দেখা যায়। এই ঘামাচি ফুসকুড়ি আকার ধারণ করলে বা পেকে গেলে তাকে বলা হয় মিলিয়ারিয়া পাসটুলোসা(Miliria Pastulosa)। আরেক ধরণের ঘামাচিকে মিলিরিয়া প্রোফাউন্ডা( Miliaria Profounda) বলা হয়। এ ক্ষেত্রে ঘর্মনালী Blook বা বদ্ধ হয়ে ত্বকের বহিঃত্বক ও অন্তঃত্বকের মিলনস্থানে দেখা এ সব ঘামাচি দেখা দেয়। হঠাৎ করে গরম দেখা দিলে বা গরমস্থানে থাকলে এই ঘামাচি দেখা দেয়। কিন্তু গরম স্থান থেকে সরে আসলে ঘন্টা খানেকের মধ্যে এসব ঘামাচি মিলিয়ে যায়।
তবে সাধারণ ভাবে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় যে ঘামাচি তা হলো মিলিরিয়া রুবরা। এই রোগীটি গরমকালে হয় বলে অনেকে একে Heat Rash বলে থাকেন। গরম ও স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় ঘামাচির প্রকোপ সবচেয়ে বেশি হয় এবং গরমকালে যারা গায়ে তেল মাখেন তাদের এ রোগ বেশি হয়। ঘামাচি নির্ণয়ের জন্য সাধারণত কোনো পরীক্ষার প্রয়োজন হয় না। খালি চোখে দেখে চিকিৎসকরা এ রোগ নির্ণয় করে থাকেন। ঘামাচি থেকে যে সব জটিলতা দেখা দিতে পারে তার মধ্যে রয়েছে ঘাম বের হওয়ার গ্রস্থি বন্ধ হয়ে দেহের ঘাম বের হওয়ার পথে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা। আর এরফলে দেহের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যেতে পারে দেখা দিতে পারে ঘামাচি। এ অবস্থায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির কর্ম ক্ষমতা লোপ পেতে থাকবে। খাবারে অরুচি দেখা দেবে এবং সর্বক্ষণ দেহে একটা ক্লান্তিকর অনুভূতি থাকবে। পরিস্থিতি আরো মারাত্মক হলে রোগী একেবারে কাজ কর্ম করতে পারবে না। তবে এই চরম অবস্থাটা খুবই কম হয়। অর্থাৎ ঘামাচি সাধারণ রোগ হলেও তা নিয়ে মোটেও হেলাফেলা করা ঠিক হবে না।
সাধারণ ভাবে গরম এবং আর্দ্রতার কারণে ঘামাচি হয় বলে এই রোগের চিকিৎসা করতে গেলে রোগীকে প্রথমেই এ জাতীয় বৈরী পরিবেশ থেকে সরিয়ে নিতে হবে। তাকে তুলনামুলক ভাবে ঠান্ডা ও শীতল স্থানে রাখতে হবে। প্রফেসর ডা. শাহাবউদ্দিন আহমদ চৌধুরী আমাদের আরো জানালেন, ঘামাচির রোগীকে যদি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে ১২ থেকে ২৪ ঘন্টা রাখা হয় তবে তা দেহের ঘামাচি একবারে দূর হয়ে যায়। তিনি ঘামাচি আক্রান্ত রোগীর ঘর্ম গ্রন্থির মুখ খুলে দেয়ার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বিশেষ জাতের মলম ব্যবহার করার কথা বলেছেন। এ ছাড়া চুলকানি কমানোর জন্য এন্টি হিস্টামিন ও ঘামাচির কারণে দেহের কোথাও কোনো ঘা হলে তার সারানোর জন্য এন্টি বায়োটিক দেয়া হয় ।
পাঠক আজকে আমরা এই ঘামাচি রোগ নিয়ে আলোচনা করব। ঘামাচি নিয়ে আমরা কথা বলেছিলাম ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজের চর্ম ও যৌন রোগ বিভাগের প্রধান এসোসিয়েট প্রফেসর ডা. শাহাবউদ্দিন আহমদ চৌধুরীর সাথে । ঘামাচি আমাদের একটি অতি পরিচিত নাম। তবে একে চর্ম রোগ হিসেবে গ্রহণ করতে আমাদের মধ্যে অনেকেই রাজী হয়ত হবেন না । কিন্তু সত্যি বলতে কি ঘামাচিও একটি চর্ম রোগ। বাংলায় আমরা যাকে ঘামাচি বলি তাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় তাকে বলা হয় মিলিরিয়া (Miliaria)। মিলিরিয়া বা ঘামাচি আমাদের দেহের ঘর্মগ্রন্থির রোগ।
আমাদের দেহে যে ঘর্ম-নালী আছে তা অতিরিক্ত আর্দ্রতা ও গরমে বন্ধ হয়ে এ রোগের সৃষ্টি করে। ঘামাচি গ্রীষ্মকালে দেখা যায় এবং আবহাওয়া ঠান্ডা হতে থাকলে বা শীতকালে তা আপনা আপনিই ভালো হয়ে যায়। গ্রীষ্মকালে দেহ থেকে প্রচুর পরিমাণ ঘাম নিঃসরণ হতে থাকে ফলে ওই নিঃসরণ ঘর্মগ্রন্থিকে ফুটো করে ত্বকের নিচে জমা হতে থাকে এবং সে স্থান ফুলে ওঠে । সেই সাথে থাকে প্রচণ্ড চুলকানি ও সামান্য জ্বালাপোড়া ভাব ও খুব ছোট ছোট দানার মতো দেখতে পাই আর এটাই হলো ঘামাচি । আমাদের দেহে যে সব ঘামাচি হয় তার সবই এক ধরনের নয় বলে জানিয়েছেন প্রফেসর শাহাবউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী । তিনি আমাদের জানালেন, সাধারণ ভাবে আমাদের দেহে যে সব ঘামাচি হয় তা তিন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন মিলিয়ারিয়া কৃস্টালিনা। এই ক্ষেত্রে ঘর্মনালীর মুখের অংশটি কালো দেখা যায় এবং ত্বক দেখতে প্রায় স্বাভাবিক বলেই মনে হয়। সাধারণত এ ক্ষেত্রে কোনো উপসর্গই থাকে না। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে উজ্জ্বল পানির দানা ত্বকের ওপর হয়েছে বলে দেখা যায়। হালকা ভাবে ঘষা দিলেই এই ঘামাচি মিলিয়ে যায় । এই জাতীয় ঘামাচিতে চুলকানি প্রায় থাকেই না।
দ্বিতীয় প্রকারের ঘামাচিকে বলা হয় মিলিয়ারিয়া রুবরা,এ ক্ষেত্রে ত্বকের উপরে ছোট ছোট অসংখ্য গোটা দেখা যায়। সে গোটার মাথায় পানির দানা থাকতেও পারে আবার নাও থাকতে পারে, তবে ত্বক রং লালচে হয়ে যায়। একই সাথে ত্বকে থাকবে প্রচণ্ড চুলকানি ।এই ঘামাচি আক্রান্ত কারো কারো মনে হয় দেহে পিন ফুটানো হচ্ছে। সাধারণ ভাবে ঘামাচি বলতে আমরা এই ধরণের ঘামাচিকে বুঝে থাকি। এই ঘামাচি মূলত শরীরের মূল অংশ ও ঘাড়ে বেশি হতে দেখা যায়। এই ঘামাচি ফুসকুড়ি আকার ধারণ করলে বা পেকে গেলে তাকে বলা হয় মিলিয়ারিয়া পাসটুলোসা(Miliria Pastulosa)। আরেক ধরণের ঘামাচিকে মিলিরিয়া প্রোফাউন্ডা( Miliaria Profounda) বলা হয়। এ ক্ষেত্রে ঘর্মনালী Blook বা বদ্ধ হয়ে ত্বকের বহিঃত্বক ও অন্তঃত্বকের মিলনস্থানে দেখা এ সব ঘামাচি দেখা দেয়। হঠাৎ করে গরম দেখা দিলে বা গরমস্থানে থাকলে এই ঘামাচি দেখা দেয়। কিন্তু গরম স্থান থেকে সরে আসলে ঘন্টা খানেকের মধ্যে এসব ঘামাচি মিলিয়ে যায়।
তবে সাধারণ ভাবে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় যে ঘামাচি তা হলো মিলিরিয়া রুবরা। এই রোগীটি গরমকালে হয় বলে অনেকে একে Heat Rash বলে থাকেন। গরম ও স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় ঘামাচির প্রকোপ সবচেয়ে বেশি হয় এবং গরমকালে যারা গায়ে তেল মাখেন তাদের এ রোগ বেশি হয়। ঘামাচি নির্ণয়ের জন্য সাধারণত কোনো পরীক্ষার প্রয়োজন হয় না। খালি চোখে দেখে চিকিৎসকরা এ রোগ নির্ণয় করে থাকেন। ঘামাচি থেকে যে সব জটিলতা দেখা দিতে পারে তার মধ্যে রয়েছে ঘাম বের হওয়ার গ্রস্থি বন্ধ হয়ে দেহের ঘাম বের হওয়ার পথে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা। আর এরফলে দেহের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যেতে পারে দেখা দিতে পারে ঘামাচি। এ অবস্থায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির কর্ম ক্ষমতা লোপ পেতে থাকবে। খাবারে অরুচি দেখা দেবে এবং সর্বক্ষণ দেহে একটা ক্লান্তিকর অনুভূতি থাকবে। পরিস্থিতি আরো মারাত্মক হলে রোগী একেবারে কাজ কর্ম করতে পারবে না। তবে এই চরম অবস্থাটা খুবই কম হয়। অর্থাৎ ঘামাচি সাধারণ রোগ হলেও তা নিয়ে মোটেও হেলাফেলা করা ঠিক হবে না।
সাধারণ ভাবে গরম এবং আর্দ্রতার কারণে ঘামাচি হয় বলে এই রোগের চিকিৎসা করতে গেলে রোগীকে প্রথমেই এ জাতীয় বৈরী পরিবেশ থেকে সরিয়ে নিতে হবে। তাকে তুলনামুলক ভাবে ঠান্ডা ও শীতল স্থানে রাখতে হবে। প্রফেসর ডা. শাহাবউদ্দিন আহমদ চৌধুরী আমাদের আরো জানালেন, ঘামাচির রোগীকে যদি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে ১২ থেকে ২৪ ঘন্টা রাখা হয় তবে তা দেহের ঘামাচি একবারে দূর হয়ে যায়। তিনি ঘামাচি আক্রান্ত রোগীর ঘর্ম গ্রন্থির মুখ খুলে দেয়ার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বিশেষ জাতের মলম ব্যবহার করার কথা বলেছেন। এ ছাড়া চুলকানি কমানোর জন্য এন্টি হিস্টামিন ও ঘামাচির কারণে দেহের কোথাও কোনো ঘা হলে তার সারানোর জন্য এন্টি বায়োটিক দেয়া হয় ।
সুস্থ জীবন কাটাতে চান ? নাকডাকা আগে সারান
নাসিকা গর্জন৷ যাকে নিয়ে আমরা হাসিঠাট্টা করে থাকি৷ সেই নাকডাকা ব্যাপারটা যে কত ভয়ংকর হতে পারে, তাই জানালেন জার্মানির গবেষকরা৷ সুস্থ জীবন যাপনের জন্য আগে এটাকে বন্ধ করা প্রয়োজন৷
রোজ কত কী ঘটে যাহা তাহা.. / এমন কেন সত্যি হয়না আহা! রবি ঠাকুরের এই কবিতাটি অবশ্যি অন্য কারণে লেখা হয়েছিল৷ কিন্তু এই যে মানুষের বদভ্যাস৷ উদাহরণ, নাক ডাকা, নিঃশ্বাসের শব্দ, শরীর থেকে তৈরি হওয়া আরও কিছু শব্দটব্দ, এসব যদি না থাকত? তাহলে জীবনটা আরও নিরাপদ হত না কী! কিন্তু সেটা সত্যি হয়না৷ আর সেসব ভুলভাল কারণেই প্রতি বছর প্রচুর যুগল, অসংখ্য দম্পতি হারিয়ে ফেলে ভালোবাসা৷ চলে যায় বিচ্ছেদের পথে৷ দেখা দেয় হাজারো দুঃখ বিষাদ, এই জীবনে৷
তারপরেও বিজ্ঞান বলছে, ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা মানেই অসুস্থতা, তা কিন্তু নয়৷ বার্লিনের শারিটে ইউনিভার্সিটির স্লিপ মেডিসিন বিভাগের প্রধান গবেষক আলেক্জান্ডার ব্লাউ বেশ দীর্ঘ গবেষণার পর একথা জানিয়েছেন৷ তাঁর বক্তব্য, অনেক ক্ষেত্রেই নাকডাকা কোন একটা অসুস্থতার লক্ষণ৷ কিন্তু সব ক্ষেত্রে সেটা বাস্ততবসম্মত নয়৷
কিন্তু ঘুমের মধ্যে কেন ডাকে আমাদের নাক? নাক কান ও গলার সমস্যা নিয়ে জার্মান গবেষণাকেন্দ্র ডিজিএসএম- এর তরফে ইয়ান লোয়লার বলছেন, নাকের হাড়ের গঠনে বিচ্যুতি থেকে ঘুমোতে যাওয়ার আগে মদ্যপান, নাক ডাকার কারণ এক নয়, বহু৷ সেগুলোর ব্যাখ্যা দিয়ে তাঁর মন্তব্য, যে সমস্ত ব্যক্তির নাক ডাকে বিস্তর পরিমাণে, তাঁদের কিন্তু সতর্ক হওয়া দরকার৷ কারণ, এই নাক ডাকা এমনকি বড়মাপের অসুস্থতাও ডেকে আনতে পারে!
কীভাবে, নাক ডাকা থেকে অসুস্থতা? ডিজিএসএম- এর গবেষণা বলছে, যে সব মানুষ ঘুমের মধ্যে বিস্তর পরিমাণে নাক ডাকায় ভোগেন, তাঁদের চিকিৎসায় পরিভাষায় বলা হয়, ম্যালিগন্যান্ট স্নোরিং৷ আরও বিশদে বললে অবস্ট্রাক্টিভ স্লিপ আপনিয়া (Obstructive Sleep Apnea) বা সংক্ষেপে ওএসএ৷ এই ওএসএ-র শিকার যাঁরা, তাঁদের অনেকেই ভোগেন হৃদযন্ত্রের সমস্যায়৷ এঁদের মধ্যে কারও যদি থাকে উচ্চ রক্তচাপ কিংবা ডায়াবেটিসের মত রোগ, তাহলে সমস্যা আরও বেড়ে যায়৷ সেক্ষেত্রে ঘুমের মধ্যে নাক ডাকতে ডাকতে অনেক সময় ত্রিশ সেকেন্ড পর্যন্ত কোন অক্সিজেন শরীরে পৌঁছয় না সেই ব্যক্তির৷ রক্তে কার্বনের পরিমাণ বাড়তে থাকে৷ সেটা তো মস্ত এক জটিলতা৷
এ বিষয়েই সতর্কতা শুনিয়েছে ডিজিএসএম৷ তাদের গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা এ ধরণের ওএসএ- তে ভুগছেন, সচরাচর সারারাত নাক ডেকে ঘুমিয়েও পরের দিনটা তাঁরা অবসন্ন বোধ করেন, ঝিমুনি আসে, কাজে ছন্দ পান না৷ তার কারণটাও ওই রক্তে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়৷ এক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াটা তাঁদের জন্য জরুরি৷ ডিজিএসএম- এর সেটাই পরামর্শ৷
দেখা গেছে, শিল্পোন্নত দেশগুলিতে শতকরা ৫০ জন পুরুষ আর ৩০ জন মহিলা নিয়মিত নাক ডাকেন ঘুমের সময়ে৷ তাঁদের মধ্যে জটিল নিঃশ্বাসের সমস্যায় ভোগেন ২০ শতাংশ পুরুষ আর ১০ শতাংশ মহিলা৷ এই সমস্যা দূর করার উপায়ও বাতলেছে ডিজিএসএম৷ বলেছে, প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমোতে যাওয়াটা জরুরি৷ ঘুমের আগে কোন অবস্থাতেই অ্যালকোহল পান না করা দরকার এবং সেইসঙ্গে চিকিৎসা তো বটেই!
নাসিকা গর্জন নিয়ে অনেক হাসিঠাট্টা করে থাকি আমরা৷ কিন্তু, সে যে এমন সমস্যার খনি, তা কে-ই বা জানত? সুতরাং, আর হাসাহাসি নয়, এবার বরং প্রয়োজন এই নাকডাকা নিয়ে সচেতনতা বাড়ানো৷ কেউ নাক ডাকে, এটা স্রেফ মজার বিষয় নয়৷ এর থেকে অনেক রোগেরও সৃষ্টি হতে পারে৷ তাই ভালো করে ঘুমোতে চান, সুস্থ হয়ে বাঁচতে চান, তো নাকডাকা আগে কমান৷ এমন একটা ধুয়ো তুলে দেওয়াটা মনে হয় সবার আগে দরকার৷
রোজ কত কী ঘটে যাহা তাহা.. / এমন কেন সত্যি হয়না আহা! রবি ঠাকুরের এই কবিতাটি অবশ্যি অন্য কারণে লেখা হয়েছিল৷ কিন্তু এই যে মানুষের বদভ্যাস৷ উদাহরণ, নাক ডাকা, নিঃশ্বাসের শব্দ, শরীর থেকে তৈরি হওয়া আরও কিছু শব্দটব্দ, এসব যদি না থাকত? তাহলে জীবনটা আরও নিরাপদ হত না কী! কিন্তু সেটা সত্যি হয়না৷ আর সেসব ভুলভাল কারণেই প্রতি বছর প্রচুর যুগল, অসংখ্য দম্পতি হারিয়ে ফেলে ভালোবাসা৷ চলে যায় বিচ্ছেদের পথে৷ দেখা দেয় হাজারো দুঃখ বিষাদ, এই জীবনে৷
তারপরেও বিজ্ঞান বলছে, ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা মানেই অসুস্থতা, তা কিন্তু নয়৷ বার্লিনের শারিটে ইউনিভার্সিটির স্লিপ মেডিসিন বিভাগের প্রধান গবেষক আলেক্জান্ডার ব্লাউ বেশ দীর্ঘ গবেষণার পর একথা জানিয়েছেন৷ তাঁর বক্তব্য, অনেক ক্ষেত্রেই নাকডাকা কোন একটা অসুস্থতার লক্ষণ৷ কিন্তু সব ক্ষেত্রে সেটা বাস্ততবসম্মত নয়৷
কিন্তু ঘুমের মধ্যে কেন ডাকে আমাদের নাক? নাক কান ও গলার সমস্যা নিয়ে জার্মান গবেষণাকেন্দ্র ডিজিএসএম- এর তরফে ইয়ান লোয়লার বলছেন, নাকের হাড়ের গঠনে বিচ্যুতি থেকে ঘুমোতে যাওয়ার আগে মদ্যপান, নাক ডাকার কারণ এক নয়, বহু৷ সেগুলোর ব্যাখ্যা দিয়ে তাঁর মন্তব্য, যে সমস্ত ব্যক্তির নাক ডাকে বিস্তর পরিমাণে, তাঁদের কিন্তু সতর্ক হওয়া দরকার৷ কারণ, এই নাক ডাকা এমনকি বড়মাপের অসুস্থতাও ডেকে আনতে পারে!
কীভাবে, নাক ডাকা থেকে অসুস্থতা? ডিজিএসএম- এর গবেষণা বলছে, যে সব মানুষ ঘুমের মধ্যে বিস্তর পরিমাণে নাক ডাকায় ভোগেন, তাঁদের চিকিৎসায় পরিভাষায় বলা হয়, ম্যালিগন্যান্ট স্নোরিং৷ আরও বিশদে বললে অবস্ট্রাক্টিভ স্লিপ আপনিয়া (Obstructive Sleep Apnea) বা সংক্ষেপে ওএসএ৷ এই ওএসএ-র শিকার যাঁরা, তাঁদের অনেকেই ভোগেন হৃদযন্ত্রের সমস্যায়৷ এঁদের মধ্যে কারও যদি থাকে উচ্চ রক্তচাপ কিংবা ডায়াবেটিসের মত রোগ, তাহলে সমস্যা আরও বেড়ে যায়৷ সেক্ষেত্রে ঘুমের মধ্যে নাক ডাকতে ডাকতে অনেক সময় ত্রিশ সেকেন্ড পর্যন্ত কোন অক্সিজেন শরীরে পৌঁছয় না সেই ব্যক্তির৷ রক্তে কার্বনের পরিমাণ বাড়তে থাকে৷ সেটা তো মস্ত এক জটিলতা৷
এ বিষয়েই সতর্কতা শুনিয়েছে ডিজিএসএম৷ তাদের গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা এ ধরণের ওএসএ- তে ভুগছেন, সচরাচর সারারাত নাক ডেকে ঘুমিয়েও পরের দিনটা তাঁরা অবসন্ন বোধ করেন, ঝিমুনি আসে, কাজে ছন্দ পান না৷ তার কারণটাও ওই রক্তে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়৷ এক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াটা তাঁদের জন্য জরুরি৷ ডিজিএসএম- এর সেটাই পরামর্শ৷
দেখা গেছে, শিল্পোন্নত দেশগুলিতে শতকরা ৫০ জন পুরুষ আর ৩০ জন মহিলা নিয়মিত নাক ডাকেন ঘুমের সময়ে৷ তাঁদের মধ্যে জটিল নিঃশ্বাসের সমস্যায় ভোগেন ২০ শতাংশ পুরুষ আর ১০ শতাংশ মহিলা৷ এই সমস্যা দূর করার উপায়ও বাতলেছে ডিজিএসএম৷ বলেছে, প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমোতে যাওয়াটা জরুরি৷ ঘুমের আগে কোন অবস্থাতেই অ্যালকোহল পান না করা দরকার এবং সেইসঙ্গে চিকিৎসা তো বটেই!
নাসিকা গর্জন নিয়ে অনেক হাসিঠাট্টা করে থাকি আমরা৷ কিন্তু, সে যে এমন সমস্যার খনি, তা কে-ই বা জানত? সুতরাং, আর হাসাহাসি নয়, এবার বরং প্রয়োজন এই নাকডাকা নিয়ে সচেতনতা বাড়ানো৷ কেউ নাক ডাকে, এটা স্রেফ মজার বিষয় নয়৷ এর থেকে অনেক রোগেরও সৃষ্টি হতে পারে৷ তাই ভালো করে ঘুমোতে চান, সুস্থ হয়ে বাঁচতে চান, তো নাকডাকা আগে কমান৷ এমন একটা ধুয়ো তুলে দেওয়াটা মনে হয় সবার আগে দরকার৷
আমের কতগুণ !!!
ফলের রাজা আম। টসটসে রসে ভরা এই ফল শুধু নামেই নয়, কাজেও ‘রাজা’; মানবদেহের কোষ ধ্বংস রোধ থেকে শুরু করে হৃদরোগ, অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যাওয়া, ক্যানসার প্রভৃতি রোধ করতেও আমের জুড়ি নেই।
—আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ লৌহ। এ কারণে গর্ভবতী নারী ও যারা রক্তাল্পতায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য ফলটি খুবই উপকারী। তবে কত বেশি পরিমাণ খাবেন, তা জানার জন্য চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে।
—জুতা পরার পর যদি পায়ে সমস্যা হয়, তাহলে ত্বকের ওই অংশে আমের ফালি ১০ মিনিট রাখুন। এরপর ধুয়ে ফেলুন। উপকার পাবেন।
—হজমের সমস্যায় ভুগলে আমই হতে পারে আপনার সবচেয়ে বড় সহায়ক। আমে রয়েছে হজমের জন্য উপকারী এনজাইম। এটি এসিডিটির পরিমাণও কমাবে।
—আম পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। এটি উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে।
—শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান? তাহলে খাদ্যতালিকায় আম রাখতে ভুলবেন না। কারণ আম খেলে প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি যেমন মিলবে, তেমনি পাওয়া যাবে শর্করা।
—কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি কমায় আম।
—আমে রয়েছে ভিটামিন ‘ই’; এটি যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে। শরীর গঠনেও সহায়তা করে আম।
—পরীক্ষা নিয়ে ভয়? আপনার ভরসা হতে পারে আম। এর মধ্যে থাকা গ্লুটামিন এসিড মনোযোগ বাড়াতে ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
—চীনা চিকিত্সায় আমকে অনেক রোগ উপশমের দাওয়াই হিসেবে দেখা হয়। বলা হয়ে থাকে, রক্ত-স্বল্পতা, সর্দি, জ্বর, সামুদ্রিক ভ্রমণজনিত অসুস্থতা প্রভৃতি দূর করতে আমের জুড়ি নেই।
—যদি এসব কোনো উপকারকেই আপনি গুরুত্ব না দেন, তবু আম খাবেন। কারণ, এটি বছরের সব সময় পাওয়া যায় না।
—আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ লৌহ। এ কারণে গর্ভবতী নারী ও যারা রক্তাল্পতায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য ফলটি খুবই উপকারী। তবে কত বেশি পরিমাণ খাবেন, তা জানার জন্য চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে।
—জুতা পরার পর যদি পায়ে সমস্যা হয়, তাহলে ত্বকের ওই অংশে আমের ফালি ১০ মিনিট রাখুন। এরপর ধুয়ে ফেলুন। উপকার পাবেন।
—হজমের সমস্যায় ভুগলে আমই হতে পারে আপনার সবচেয়ে বড় সহায়ক। আমে রয়েছে হজমের জন্য উপকারী এনজাইম। এটি এসিডিটির পরিমাণও কমাবে।
—আম পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। এটি উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে।
—শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান? তাহলে খাদ্যতালিকায় আম রাখতে ভুলবেন না। কারণ আম খেলে প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি যেমন মিলবে, তেমনি পাওয়া যাবে শর্করা।
—কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি কমায় আম।
—আমে রয়েছে ভিটামিন ‘ই’; এটি যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে। শরীর গঠনেও সহায়তা করে আম।
—পরীক্ষা নিয়ে ভয়? আপনার ভরসা হতে পারে আম। এর মধ্যে থাকা গ্লুটামিন এসিড মনোযোগ বাড়াতে ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
—চীনা চিকিত্সায় আমকে অনেক রোগ উপশমের দাওয়াই হিসেবে দেখা হয়। বলা হয়ে থাকে, রক্ত-স্বল্পতা, সর্দি, জ্বর, সামুদ্রিক ভ্রমণজনিত অসুস্থতা প্রভৃতি দূর করতে আমের জুড়ি নেই।
—যদি এসব কোনো উপকারকেই আপনি গুরুত্ব না দেন, তবু আম খাবেন। কারণ, এটি বছরের সব সময় পাওয়া যায় না।
সুস্থ্ থাকুন এই গরমেও ।
চৈত্রের শুরু থেকেই রাজধানীসহ সারাদেশে প্রচন্ড গরম পড়ে। এই কাঠফাটা রোদের মাঝেই জীবন ও জীবিকার তাগিদে ছুটে চলতে হয় অবিরাম। এই গরমে সুস্থ থাকতে আমাদের প্রত্যেকেই কিছুটা সচেতন হতে হবে বা সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। গরমে কীভাবে সুস্থ থাকা যায়, তা নিয়ে আমাদের এবারের আয়োজন।
গরমে রোগ ব্যাধি
ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে আমাদের কাছে প্রতিটি ঋতুর আগমনই আমাদের কাছে আনন্দদায়ক। তবে প্রতিটি ঋতুর মত গ্রীষ্মেরও ভাল ও মন্দ দিক রয়েছে। একটু সচেতন থাকলেই এর মন্দ দিক অর্থাৎ রোগ-ব্যাধি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। এই গরমে চলতে ফিরতে আমরা কমবেশি সবাই শারীরিক ও মানসিক ভাবে দুর্বল হয়ে পড়ি। সঠিক সময়ে সচেতন না হলে অনেক সময় তা মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। সাধারণত অতিরিক্ত গরমে যেসব সমস্যা দেখা দিতে পারে, সেগুলোর কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আপনাদের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
হিট স্ট্রোক
এই গরমে ঘামের সঙ্গে সঙ্গে শরীরের প্রচুর পরিমাণ পানি বেরিয়ে যায়। ফলে লবণের ঘাটতি দেখা দেয়, যা শরীরকে করে তোলে অবসন্ন, পরিশ্রান্ত। এতে মাথাঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে পড়তে পারেন অনেকেই। তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসার ব্যবস্থা না করলে মৃত্যুও হওয়া অস্বাভাবিক নয়।
প্রতিকার
এই গরমে যতটুকু সম্ভব রোদে কম সময় অবস্থান করতে হবে। শরীর অবসন্ন হওয়া মাত্রই ছায়াযুক্ত বা শীতল কোন স্থানে রোগীকে নিয়ে যেতে হবে। ঠান্ডা পানি ভেজানো কাপড় দিয়ে শরীর মুছে দিতে হবে। খাবার স্যালাইন খাওয়াতে হবে, যাতে শরীরের লবণ ও পানির শূণ্যতা দূর করতে পারে। অজ্ঞান হলে বা মাথা ঘোরালে মাথায় পানি ঢালতে হবে। যদি তাতেও অবস্থার উন্নতি না হয়, তবে দ্রুত হাসপাতালে নেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
পেটের পীড়া
গরমের সময় অত্যধিক তাপমাত্রায় খাদ্য দ্রব্য তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া গরম থেকে স্বস্তি পেতে আমরা চলার পথে অনেক কিছুই খেয়ে থাকি, যেগুলোতে হয়তো রোগজীবাণু থাকতে পারে। অন্যদিকে গরমের সময় আমাদের দেশে চরম পানি সংকট থাকায় বাসায় বা হোটেলে অনেক সময় থালা-বাসন সঠিকভাবে সাবান দিয়ে পরিস্কার করা হয় না। এসব কারণে অনেকেই এ সময় পেটের পীড়ায় ভুগে থাকেন, যাকে আমরা বলি ফুড পয়জনিং। এ থেকে বমি, ডায়রিয়াসহ অনেক রোগেই আমরা আক্রান্ত হতে পারি।
প্রতিকার
পেটের এইসব পীড়া থেকে বাঁচতে হলে আমাদের অবশ্যই বাইরের খোলা খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে। আর খেতেই যদি হয় তবে মানসম্পন্ন রেস্টুরেন্টে খাওয়া ভাল। বাসি খাবার খাওয়া যাবে না। খাবার আগে অবশ্যই ভালো করে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। এছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি, শরবত, ফলের রস কিংবা ঠান্ডা পানীয় পান করতে হবে। পাতলা পায়খানা শুরু হলে খাবার স্যালাইন খেতে হবে। অবস্থা বেশি খারাপ হলে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে।
ত্বকের সমস্যা
গরমের সময় অনেকেরই ত্বকে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। ঘাম থেকে ঘামাচি হওয়া, তারপর সেই ঘামাচি চুলকাতে গিয়ে নখের আঁচড়ে ঘা তৈরি করা সাধারণ সমস্যা। আবার পানি সংকটের কারণে অনেকে গোসলের সময় সাবান কম ব্যবহার করে থাকেন, যার ফলে গোসলের পরও শরীর অপরিচ্ছন্ন থাকে। সেইসাথে রোদে পুড়ে ত্বক কালো হওয়া বা অনেকের ত্বকে ছোপ ছোপ দাগও পড়ে।
প্রতিকার ত্বকের সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে সবসময় চেষ্টা করতে হবে রোদে কম অবস্থানের। বিশেষ করে ভর দুপুরে তো নয়ই। প্রতিদিন বাইরে থেকে এসেই সাবান দিয়ে ভালভাবে গোসল করতে হবে। শরীরকে সবসময় পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। বাইরে বের হলে ছাতা ব্যবহার করতে হবে (কালো বাদ দিয়ে)। ঘামের কাপড় বেশিক্ষণ শরীরে রাখা যাবে না। সবসময় হালকা রঙের কাপড় পরতে হবে। ভাল প্রতিষ্ঠানের সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করা যেতে পারে। চোখের প্রদাহ জনিত সমস্যা থাকলে সানগ্লাস ব্যবহার করা ভাল। আর ঘামাচি হলে ঘামাচি পাউডার লাগাতে হবে। অনেকেরই এসময় সর্দি, জ্বর, শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানির সমস্যা দেখা দেয়। সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। পরিশেষে বলতে চাই এই গরমে অসুস্থ হয়ে পড়া যেমন স্বাভাবিক, তেমনি একটু সচেতন হয়ে চললেই সুস্থ থাকা সম্ভব। শুধু প্রয়োজন আপনার স্বাস্থ্য সচেতনতা। তাই সচেতন হোন, সুস্থ থাকুন।
লিচুর পুষ্টিগুণ
খুবই সুস্বাদু ও দৃষ্টিনন্দন ফল হচ্ছে লিচু। বাংলাদেশেই রয়েছে নানা প্রজাতির লিচু। অতি উচ্চমাত্রার ক্যালসিয়ামের বসবাস এই ফলে। ক্যালসিয়াম এমন একটি খাদ্য উপকরণ, যা হাড়, দাঁত, চুল, ত্বক, নখের জন্য ভীষণ জরুরি। বয়স্ক নারী যাঁদের মেনোপোজ হয়ে গেছে, তাঁদের জন্য লিচু যথেষ্ট উপকারী। কারণ এসব নারীদের অতিমাত্রায় ক্যালসিয়ামের অভাব হয়। পরিণতিতে দাঁত, হাড়, চুল, ত্বক, নখ দুর্বল হয়ে যায়। অতি উচ্চমাত্রার ভিটামিন ‘সি’র আশ্রয়স্থল এই ফল। ভিটামিন ‘সি’ মৌসুমি অসুখগুলো থেকে রক্ষা করে, ত্বক, চুলের পুষ্টি জোগায়। প্রচণ্ড ক্ষতিকর আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে শরীরকে রক্ষা করে। এতে রয়েছে নিয়াসিন ও রিবোফ্লাভিন নামক ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স। ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স শরীরের জ্বালা পোড়া, দুর্বলতা দূর করে।লিচুর ভিটামিন ‘এ’ রাতকানা কর্ণিয়ার অসুখ, চোখ ওঠা, চোখের কোনা ফুলে লাল হয়ে যাওয়া, জ্বরঠোসা (জ্বরের পরে ঠোটের দুই কোণাতে বা উপরে নিচে ঘা হয়), জিহ্বার ঘা, জিহ্বার চামড়া ছিলে যাওয়া এই রোগগুলো প্রতিরোধ করে।লিচু, তরমুজ, কাঁঠাল—এগুলো গরম ফল। বেশি খেলে পেট গরম হয়ে ডায়রিয়া হয়ে যাবে। তাই নিয়মিত (যত দিন লিচু পাওয়া যায়) ও পরিমিত খাওয়াই শ্রেয়। আর অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য অতিরিক্ত মিষ্টি লিচু পরিহার করাই উত্তম।
কৌতুক-০২৬ চালাকি
স্ত্রীঃ শোনো, তোমার ছেলে এখন অনেক টাকাখরচ করা শিখে গেছে। ওর জ্বালায় কোথাওটাকা লুকিয়ে রাখাও যায় না। যেখানেইরাখি খুঁজে বের করে আর মোবাইলে সারাদিন ঘুটুর ঘটুর। কি করা যায় বলোতো?
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
স্বামীঃ এক কাজ কর, তুমি টাকাগুলো ওরপড়ার বইয়ের মধ্যে লুকিয়ে রাখো।পরীক্ষার আগ পর্যন্ত নিরাপদ থাকবে,তারপর আবার সরিয়ে রাখলেই হবে "
:P
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
স্বামীঃ এক কাজ কর, তুমি টাকাগুলো ওরপড়ার বইয়ের মধ্যে লুকিয়ে রাখো।পরীক্ষার আগ পর্যন্ত নিরাপদ থাকবে,তারপর আবার সরিয়ে রাখলেই হবে "
:P
কৌতুক-০২৫ কি কর ?
এক ব্যক্তি ফোনে তার ডাক্তারের সাথে কথা বলছে।
ব্যক্তিঃডাক্তারসাহেব, খুব ঝামেলায় পড়েছি।
ডাক্তারঃকি সমস্যা?
ব্যক্তিঃআমার বউয়ের কানে সমস্যা হয়েছে।কথা শুনতে পাচ্ছেনা !
ডাক্তারঃআরে এটা কোনো সমস্যা না। ওষুধের নাম বলে দিচ্ছি। এটা খেলে ঠিক হয়ে যাবে। তবে আগে বুঝতে হবে কতটুকু সমস্যা হয়েছে।আচ্ছা পরীক্ষা করা যাক।
ব্যক্তিঃকিভাবে?
ডাক্তারঃএক কাজ করুন।১০মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।যদি উত্তর না পান তবে ৮ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।এভাবে উত্তর না পেলে যথাক্রমে ৬, ৪ ও ২ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।এবারও না পেলে একেবারে কানের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন এবং কখন উত্তর পান তা আমাকে জানান।এরপর
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
ঐ ব্যক্তি তার বউয়ের ১০ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,"কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।৮ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,"কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।৬ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,"কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।৪ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,"কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।২ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,"কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।এইবার একেবারে কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল,"কি কর?"এইবার বউয়ের রাগান্বিত গলা শুনতে পেল,"এই নিয়ে ৬বার বললাম আলু আর পটল রান্না করি।
ব্যক্তিঃডাক্তারসাহেব, খুব ঝামেলায় পড়েছি।
ডাক্তারঃকি সমস্যা?
ব্যক্তিঃআমার বউয়ের কানে সমস্যা হয়েছে।কথা শুনতে পাচ্ছেনা !
ডাক্তারঃআরে এটা কোনো সমস্যা না। ওষুধের নাম বলে দিচ্ছি। এটা খেলে ঠিক হয়ে যাবে। তবে আগে বুঝতে হবে কতটুকু সমস্যা হয়েছে।আচ্ছা পরীক্ষা করা যাক।
ব্যক্তিঃকিভাবে?
ডাক্তারঃএক কাজ করুন।১০মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।যদি উত্তর না পান তবে ৮ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।এভাবে উত্তর না পেলে যথাক্রমে ৬, ৪ ও ২ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।এবারও না পেলে একেবারে কানের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন এবং কখন উত্তর পান তা আমাকে জানান।এরপর
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
ঐ ব্যক্তি তার বউয়ের ১০ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,"কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।৮ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,"কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।৬ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,"কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।৪ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,"কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।২ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল,"কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।এইবার একেবারে কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল,"কি কর?"এইবার বউয়ের রাগান্বিত গলা শুনতে পেল,"এই নিয়ে ৬বার বললাম আলু আর পটল রান্না করি।
ওজন কমাবে বাদাম ।
যারা বাড়তি ওজন নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত তাদের জন্য বাদাম খুবই কার্যকর হতে পারে। বাদাম খেলে পেট ভরা ভরা লাগে, তাই কম ক্যালরি খেয়েই ক্ষুধা দূর করা সম্ভব হয়। ওজন কমাতে অবশ্যই ক্যালরি কম খেতে হবে, কিন্তু তা করতে গেলে ক্ষুধা মেটানো সম্ভব হয় না। বাদামে আছে পর্যাপ্ত চর্বি ও প্রোটিন এবং এর চর্বির প্রায় পুরোটাই অসম্পৃক্ত ধাঁচের অর্থাত্ স্বাস্থ্যকর। এতে ভিটামিন বেশি না পাওয়া গেলেও পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম পাওয়া যায়। তা ছাড়া ম্যাগনেশিয়াম সহ প্রয়োজনীয় আরো কিছু খনিজ রয়েছে, যারা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ করেন, তারা ক্যালরি বেড়ে যাওয়ার ভয়ে বাদামের চর্বি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করেন। বাদামে শর্করা সামান্যই আছে। ফলে বাদাম খেলে ওজন বাড়বে না।
কৌতুক-০২৪ গোলকধাধা
আপনি জানেন কি ?
১/ পৃথিবীর কোনো মানুষইতার জিহ্বা দিয়ে সবগুলো দাত ছুতে পারে না।
২/ আপনি নিশ্চই গাধার মতো ব্যাপারটা পরীক্ষা করে দেখছেন।
৪/ অবশেষে দেখতে পেলেন যে আসলে কথাটা মিথ্যা।
৫/ আপনার মুখে বোধহয় একটা মুচকি হাসি দেখা গেল।
৫/ আমি বাজি ধরে বলতে পারি,আপনি খেয়াল করেন নাই আমি যে নম্বর ৩/ স্কিপ করেছি।
৬/ কি চেক করে দেখলেন যে আসলেই সত্যি, তাইনা?
৭/ কিন্তু আবারো আপনি দেখেননি যে আমি নম্বর ৬/ ও স্কিপ করেছি।
৮/ এবারো বোকা হলেন।আসলে নম্বর ৬/ কিন্তু আছে।
৯/ আমি আবারো বাজি ধরলাম,নম্বর
৫/ যে দুইবার দেওয়া হয়েছে তাও আপনি দেখেননি।
১০/ আশাকরি মুখের হাসিটা আবারো ফিরে আসছে।
১১/ আসলে পুরো ব্যাপারটাই'চিলে কান নিয়ে গেছে' র মতো। যা করতে বললাম,আপনি না বুঝেই তাই তাই করলেন।
:-D :-D :-D
১/ পৃথিবীর কোনো মানুষইতার জিহ্বা দিয়ে সবগুলো দাত ছুতে পারে না।
২/ আপনি নিশ্চই গাধার মতো ব্যাপারটা পরীক্ষা করে দেখছেন।
৪/ অবশেষে দেখতে পেলেন যে আসলে কথাটা মিথ্যা।
৫/ আপনার মুখে বোধহয় একটা মুচকি হাসি দেখা গেল।
৫/ আমি বাজি ধরে বলতে পারি,আপনি খেয়াল করেন নাই আমি যে নম্বর ৩/ স্কিপ করেছি।
৬/ কি চেক করে দেখলেন যে আসলেই সত্যি, তাইনা?
৭/ কিন্তু আবারো আপনি দেখেননি যে আমি নম্বর ৬/ ও স্কিপ করেছি।
৮/ এবারো বোকা হলেন।আসলে নম্বর ৬/ কিন্তু আছে।
৯/ আমি আবারো বাজি ধরলাম,নম্বর
৫/ যে দুইবার দেওয়া হয়েছে তাও আপনি দেখেননি।
১০/ আশাকরি মুখের হাসিটা আবারো ফিরে আসছে।
১১/ আসলে পুরো ব্যাপারটাই'চিলে কান নিয়ে গেছে' র মতো। যা করতে বললাম,আপনি না বুঝেই তাই তাই করলেন।
:-D :-D :-D
কৌতুক-০২৩ জুলেখা
ট্রেন ডাকাতি হচ্ছে
↓
↓
↓
ডাকাতঃ এই তর নাম কি ?
১ম যাত্রীঃ সুমন ।
ডাকাতঃ যা আছে সব দিয়া দে ।
সুমন সব কিছু দিয়ে দিল ।
ডাকাতঃ এই আপনার নাম কি ?
২য় যাত্রীঃ জুলেখা ।
ডাকাতটি আবেগআপ্লুত হয়ে বললঃ জুলেখা আমার মায়ের নাম ছিল ।
আপনি সসস্মানে মুক্ত ।
ডাকাতঃ এই তর নাম কি ?
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
৩য় যাত্রীঃ উদয় । লোকে আদর করে জুলেখা বলে ডাকে ।
:-P
↓
↓
↓
ডাকাতঃ এই তর নাম কি ?
১ম যাত্রীঃ সুমন ।
ডাকাতঃ যা আছে সব দিয়া দে ।
সুমন সব কিছু দিয়ে দিল ।
ডাকাতঃ এই আপনার নাম কি ?
২য় যাত্রীঃ জুলেখা ।
ডাকাতটি আবেগআপ্লুত হয়ে বললঃ জুলেখা আমার মায়ের নাম ছিল ।
আপনি সসস্মানে মুক্ত ।
ডাকাতঃ এই তর নাম কি ?
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
৩য় যাত্রীঃ উদয় । লোকে আদর করে জুলেখা বলে ডাকে ।
:-P
কৌতুক-০২২ রম্য সংবাদ
রাত ঠাট্টার সংবাদ পড়তেছে বেলবেলি আফা ।
সারাদেশে একযোগে মুক্তি পেয়েছে Load shedding সিকুয়্যালের দ্বিতীয় ছবি The Load shedding Returns. জানা গেছে ছবিটি দারুণ ভাবে ব্যবসা সফল হয়েছে। দেশের প্রতিটি ঘরে নিয়মিত বিরতিতে ছবিটি প্রচার করা হচ্ছে। এতে করে দারুণ খুশী ছবিটির প্রযোজক ও পরিচালক ময়নার বাপ । তিনি বলেন, ছবিটি সর্বকালের রেকর্ড ভঙ্গ করেছে,আমরা লোডশেডিং সিকুয়্যালের আরো একটি ছবির কাজ হাতে নিয়েছি, ছবিটির নাম The Dark Knight. ছবিটিতে লোডশেডিং এর কারণে রাতের বেলার অন্ধকারের ভয়াবহতা তো তুলে ধরা হয়েছে সেই সাথে দিনের বেলা ঘরের ভিতরকার অন্ধকারের ভয়াবহতা তুলে ধরা হয়েছে। The Load shedding Returns ছবিটিতে অভিনয় করেছেন প্রায় ১৬ কোটি অভিনেতা অভিনেত্রী। ছবিটিতে একটি বিশেষ গোষ্ঠী খলের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন, গোষ্ঠীটির নাম বাংলাদেশ চিকামারা শিল্পীগোষ্ঠী। আরো জানা গেছে যাদের ঘরে আইপিএস, জেনারেটর আছে তারা ছবিটি দেখা হতে বঞ্চিত হচ্ছেন। এতে করে দারুণ ক্ষেপেছেন ছবিটির সহকারী পরিচালক কচ্ছপ মামা । তিনি আইপিএস, জেনারেটর আবিষ্কারকারীকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে আটক করে দ্রুত বিচার দাবী করেন।
খবর - মদন চাচা , নসিমন টিভি।
সারাদেশে একযোগে মুক্তি পেয়েছে Load shedding সিকুয়্যালের দ্বিতীয় ছবি The Load shedding Returns. জানা গেছে ছবিটি দারুণ ভাবে ব্যবসা সফল হয়েছে। দেশের প্রতিটি ঘরে নিয়মিত বিরতিতে ছবিটি প্রচার করা হচ্ছে। এতে করে দারুণ খুশী ছবিটির প্রযোজক ও পরিচালক ময়নার বাপ । তিনি বলেন, ছবিটি সর্বকালের রেকর্ড ভঙ্গ করেছে,আমরা লোডশেডিং সিকুয়্যালের আরো একটি ছবির কাজ হাতে নিয়েছি, ছবিটির নাম The Dark Knight. ছবিটিতে লোডশেডিং এর কারণে রাতের বেলার অন্ধকারের ভয়াবহতা তো তুলে ধরা হয়েছে সেই সাথে দিনের বেলা ঘরের ভিতরকার অন্ধকারের ভয়াবহতা তুলে ধরা হয়েছে। The Load shedding Returns ছবিটিতে অভিনয় করেছেন প্রায় ১৬ কোটি অভিনেতা অভিনেত্রী। ছবিটিতে একটি বিশেষ গোষ্ঠী খলের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন, গোষ্ঠীটির নাম বাংলাদেশ চিকামারা শিল্পীগোষ্ঠী। আরো জানা গেছে যাদের ঘরে আইপিএস, জেনারেটর আছে তারা ছবিটি দেখা হতে বঞ্চিত হচ্ছেন। এতে করে দারুণ ক্ষেপেছেন ছবিটির সহকারী পরিচালক কচ্ছপ মামা । তিনি আইপিএস, জেনারেটর আবিষ্কারকারীকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে আটক করে দ্রুত বিচার দাবী করেন।
খবর - মদন চাচা , নসিমন টিভি।
ফুসফুস রক্ষায় দুই মিনিট দাঁত ব্রাশ!
ফুসফুসকে রোগমুক্ত রাখতে দিনে রাতে দুই মিনিট করে দাঁত ব্রাশ করার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা। শুনতে অবাক লাগলেও সম্প্রতি গবেষকরা দেখেছেন, মুখের জীবাণু ফুসফুসের বিভিন্ন রোগের জন্য দায়ী।এ ছাড়া শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগের ক্ষেত্রে ধূমপানের ফলে ফুসফুসের ক্যান্সার ও ক্রোনিক অবস্ট্রাক্টিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) হয়। তবে সম্প্রতিক গবেষণা এ ব্যাপারে নিশ্চিত নয় যে মাড়ির জীবাণুর সিওপিডি রোগের জন্য সরাসরি দায়ী কিনা। কিন্তু এ রোগে আক্রান্তদেরসহ অন্যান্য ফুসফুসের রোগীদের ওপর গবেষণা করে দেখা গেছে, মাড়ির জীবাণু ফুসফুসের নানা রোগের জন্য দায়ী। কিন্তু কিভাবে জীবাণুগুলো এ রোগের জন্য দায়ী তা সুস্পষ্টভাবে এখনো জানা না গেলেও তারা একটা ধারণা দিয়েছেন।তাদের মতে, দাঁতের প্লাকে মাড়িতে জমে থাকা ব্যাকটেরিয়া ফুসফুসে প্রবেশ করে শুধু সিওপিডিই নয়, শ্বাস-প্রশ্বাস জনিত নানা রোগের কারণ। তাই উচিত প্রতিদিন দুইবার দুই মিনিট করে ব্রাশ করা। সম্ভব হলে প্রতিবার খাবারের পর দাঁত ব্রাশ করার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
সূত্র : ইন্টারনেট।
সূত্র : ইন্টারনেট।
কৌতুক-০২১ দাওয়াত
দোকানের মালিক ও কর্মচারীর মধ্যে কথা হচ্ছেঃ
মালিকঃ আমাদের দোকানে যে পচা ডিমগুলো ছিলো,সেগুলো কে কিনলো?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেব।
মালিকঃ গত বছরের পাঁচ কেজি আটা?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেব।
মালিকঃ আর ঐ মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া সেমাইগুলো?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেবই সব নিয়ে গেছেন।
এমন সময় মালিকের মুখ কালো হয়ে গেল। কপাল দিয়ে ঘাম ছুটতে লাগলো। কর্মচারী ভয় পেয়ে জিজ্ঞেস করল-হুজুর আপনার কি শরীর খারাপ লাগছে?
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
মালিকঃ না, লিয়াকত সাহেবের বাসায় আজ আমার সপরিবারে দাওয়াত আছে।
:P
মালিকঃ আমাদের দোকানে যে পচা ডিমগুলো ছিলো,সেগুলো কে কিনলো?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেব।
মালিকঃ গত বছরের পাঁচ কেজি আটা?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেব।
মালিকঃ আর ঐ মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া সেমাইগুলো?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেবই সব নিয়ে গেছেন।
এমন সময় মালিকের মুখ কালো হয়ে গেল। কপাল দিয়ে ঘাম ছুটতে লাগলো। কর্মচারী ভয় পেয়ে জিজ্ঞেস করল-হুজুর আপনার কি শরীর খারাপ লাগছে?
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
মালিকঃ না, লিয়াকত সাহেবের বাসায় আজ আমার সপরিবারে দাওয়াত আছে।
:P
কৌতুক -০২০ ওয়াশিং মেশিন
স্বামীঃ তোমার বাবা বলেছিল বিয়ের সময় ওয়াশিং মেশিন দিবেন,বিয়ের এক বছর পার হয়ে গেল আজ পর্যন্ত পাই নাই।
.
.
.
.
.
.
.
স্ত্রীঃ মিছা কথা কও কেন?
আমাকে দেন নাই? আমি কি তোমার কাপড় ধুয়ে দেই না?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
স্বামীঃ তাইতো কাপড়ের ময়লা কম আর পকেট বেশি পরিস্কার হয়ে যায়।
:P
.
.
.
.
.
.
.
স্ত্রীঃ মিছা কথা কও কেন?
আমাকে দেন নাই? আমি কি তোমার কাপড় ধুয়ে দেই না?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
স্বামীঃ তাইতো কাপড়ের ময়লা কম আর পকেট বেশি পরিস্কার হয়ে যায়।
:P
কৌতুক-০১৯ শালা এবার নৌকা বানা :-D
এক বাংলাদেশী, এক ভারতীয় আর একজন পাকিস্তানী ঘুরতে বের হয়েছে আমাজানে।এরা ধরা পড়েছে জংলীদের হাতে। জংলীরা তিনজনকে একটা কুঁড়েঘরে আটকিয়ে রেখেছে। খুব চমত্কার একটা ফল খেতে দিচ্ছে তাদের।এই ফল খেয়ে তাদের চামড়া খুব মসৃন হয়ে যাচ্ছে। যেন তাদের যৌবণ ফিরে আসছে।এরা তিনজনেই খুশী।
এই সুখ অবশ্য বেশি দিন সইল না। একদিন সকালে জংলী সর্দার এল। এসে প্রথম ধরেছে পাকি-টাকে।তুমি কিভাবে মরতে চাও? পাকিটা বলল তোমারা যে ফলটা খেতে দাও, সেই রকম মিষ্টি কোন ফল নিয়ে আস যেটা বিষাক্ত। ওটা খেয়েই আমি মরব।তার ইচ্ছা অনুযায়ী লাল একটা ফল নিয়ে আসা হল। পাকিটা "পাকিস্তান জিন্দাবাদ" বলে ফলটা খেয়ে ফেলল। তার এসে গেলো গভীর ঘুম যা আর ভাঙ্গে না।বাঙ্গালী আর ভারতীয় দুইজন এরপর দেখল ভয়াবহ ব্যাপারগুলা। জংলীরা পাকিটার মাথা আলাদা করে সেটাকে মমি করে রাখল । বাকি শরীরের চামড়া ছাড়াল। এরপর সেটা দিয়ে বানাল ছোট একটা ক্যানু(canoe=ছোট ডিংগি নৌকা)।এইসব দেখে ভারতীয় আর বাঙ্গালীর অবস্থা খারাপ। পনের দিন পর জংলীসর্দার আবার এল। এইবার ভারতীয়টার পালা।ভারতীয়টাও "জয় হিন্দ" বলে ফল খেয়ে মারা গেল। তার মাথার মমি করা হল, চামড়াটা দিয়ে বানানো হলো ক্যানু।কিছুদিন পরে বাঙ্গালীর পালা। তাকে জিজ্ঞেস করা হলো কিভাবে মরবে? সে চাইলো একটা কাটা চামচ। এরপর কাটা চামচটা দিয়ে নিজের শরীরের নানা জায়গায় আঘাত করতে করতে বলল, "হারামজাদা! পারলে এইবার নৌকা বানা"
এই সুখ অবশ্য বেশি দিন সইল না। একদিন সকালে জংলী সর্দার এল। এসে প্রথম ধরেছে পাকি-টাকে।তুমি কিভাবে মরতে চাও? পাকিটা বলল তোমারা যে ফলটা খেতে দাও, সেই রকম মিষ্টি কোন ফল নিয়ে আস যেটা বিষাক্ত। ওটা খেয়েই আমি মরব।তার ইচ্ছা অনুযায়ী লাল একটা ফল নিয়ে আসা হল। পাকিটা "পাকিস্তান জিন্দাবাদ" বলে ফলটা খেয়ে ফেলল। তার এসে গেলো গভীর ঘুম যা আর ভাঙ্গে না।বাঙ্গালী আর ভারতীয় দুইজন এরপর দেখল ভয়াবহ ব্যাপারগুলা। জংলীরা পাকিটার মাথা আলাদা করে সেটাকে মমি করে রাখল । বাকি শরীরের চামড়া ছাড়াল। এরপর সেটা দিয়ে বানাল ছোট একটা ক্যানু(canoe=ছোট ডিংগি নৌকা)।এইসব দেখে ভারতীয় আর বাঙ্গালীর অবস্থা খারাপ। পনের দিন পর জংলীসর্দার আবার এল। এইবার ভারতীয়টার পালা।ভারতীয়টাও "জয় হিন্দ" বলে ফল খেয়ে মারা গেল। তার মাথার মমি করা হল, চামড়াটা দিয়ে বানানো হলো ক্যানু।কিছুদিন পরে বাঙ্গালীর পালা। তাকে জিজ্ঞেস করা হলো কিভাবে মরবে? সে চাইলো একটা কাটা চামচ। এরপর কাটা চামচটা দিয়ে নিজের শরীরের নানা জায়গায় আঘাত করতে করতে বলল, "হারামজাদা! পারলে এইবার নৌকা বানা"
কৌতুক-০১৮ ওবামা ডিম পাড়ে :-D
ক্লাশে শিক্ষক ছাত্রদের কাছ থেকে পড়া জিজ্ঞাসা করছেন।
স্যার : বল্টু বলত,'আমেরিকারপ্রেসিডেন্টের নাম কি' ?
বল্টু : পারি না, স্যার ।
স্যার : তা পারবি কেন ? সারাদিন শুধু ভিডিও গেম নিয়ে পরে থাকিস । ঠিক আছে এই বিষয় নিয়ে একটা প্রশ্নকরি,'তুই যখন গাড়ি রেস দিস তখন তোর গাড়ির স্পিড কত থাকে' ?
বল্টু : মনে নেই ।স্যার : এটাও পারলি না ! সবচেয়ে সোজা একটা প্রশ্নকরি তোকে বলত,'মুরগী কী পারে' ?
বল্টু : জানিনা স্যার ।
স্যার : (রাগান্বিত কন্ঠে) কাল এই তিনটা প্রশ্নের সঠিক জবাব চাই আমি,আর এটাই তোর আজকের বাড়ির কাজ ।
পরের দিন
স্যার : কিরে বল্টু , তোকে যে কাজ দিয়েছিলাম তা হয়েছে ?
বল্টু : জি স্যার ।
স্যার : বল, সবগুলোর উত্তরএকসাথে দিবি ।
↓↓
↓↓
↓↓
↓↓
↓↓
বল্টু : স্যার উত্তরগুলো হচ্ছে,
''বারাক ওবামা ফুল স্পিডে ডিম পারে'' ।
:-D :-D :-D
স্যার : বল্টু বলত,'আমেরিকারপ্রেসিডেন্টের নাম কি' ?
বল্টু : পারি না, স্যার ।
স্যার : তা পারবি কেন ? সারাদিন শুধু ভিডিও গেম নিয়ে পরে থাকিস । ঠিক আছে এই বিষয় নিয়ে একটা প্রশ্নকরি,'তুই যখন গাড়ি রেস দিস তখন তোর গাড়ির স্পিড কত থাকে' ?
বল্টু : মনে নেই ।স্যার : এটাও পারলি না ! সবচেয়ে সোজা একটা প্রশ্নকরি তোকে বলত,'মুরগী কী পারে' ?
বল্টু : জানিনা স্যার ।
স্যার : (রাগান্বিত কন্ঠে) কাল এই তিনটা প্রশ্নের সঠিক জবাব চাই আমি,আর এটাই তোর আজকের বাড়ির কাজ ।
পরের দিন
স্যার : কিরে বল্টু , তোকে যে কাজ দিয়েছিলাম তা হয়েছে ?
বল্টু : জি স্যার ।
স্যার : বল, সবগুলোর উত্তরএকসাথে দিবি ।
↓↓
↓↓
↓↓
↓↓
↓↓
বল্টু : স্যার উত্তরগুলো হচ্ছে,
''বারাক ওবামা ফুল স্পিডে ডিম পারে'' ।
:-D :-D :-D
কৌতুক-০১৭ ছেলে আর মেয়েদের মানসিক দূরত্ব
২ টা মেয়ে এস এস সি পরীক্ষার্থীর কথোপকথন :
.
.
.
১ম জন-- বুঝলি আজকে রিমু আমাকে ৪টা অবজেক্টিভ জানতে চাইছিল তার ভুল উত্তর বলে দিছি।
২য় জন-- ভালো করছিস।
এখন ওর রেজাল্ট খারাপ হবে।
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
২টা ছেলে এস এস সি পরীক্ষার্থীর কথোপকথন
:১ম জন -- মামা আজকে মেহেদীরে ৫ টা অবজেক্টিভ কইয়া দিছি।
২য় জন -- মেহেদী না তোরে একবার মারছিলো তাও কইয়া দিলি??
১ম জন -- মারামারির সময় মারামারি।
এখন পরীক্ষার সময় আগের কথা ভেবে লাভ আছে ??
মোড়ালঃ ছেলেদের মনে কোনও হিংসা নাই ।
.
.
.
১ম জন-- বুঝলি আজকে রিমু আমাকে ৪টা অবজেক্টিভ জানতে চাইছিল তার ভুল উত্তর বলে দিছি।
২য় জন-- ভালো করছিস।
এখন ওর রেজাল্ট খারাপ হবে।
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
২টা ছেলে এস এস সি পরীক্ষার্থীর কথোপকথন
:১ম জন -- মামা আজকে মেহেদীরে ৫ টা অবজেক্টিভ কইয়া দিছি।
২য় জন -- মেহেদী না তোরে একবার মারছিলো তাও কইয়া দিলি??
১ম জন -- মারামারির সময় মারামারি।
এখন পরীক্ষার সময় আগের কথা ভেবে লাভ আছে ??
মোড়ালঃ ছেলেদের মনে কোনও হিংসা নাই ।
আখের পুষ্টিকথাঃ
আখ বা ইক্ষু এই মৌসুমে বেশি পাওয়া যায়। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এর আঞ্চলিক নাম বিভিন্ন। শর্করা আর চিনিতে পূর্ণ আখ। অতিরিক্ত পরিশ্রমীদের জন্য আখ ভীষণ উপকারী। যাঁরা প্রচুর পরিমাণে শক্তির কাজ করেন (যেমন—রিকশাচালক, দিনমজুর, কাঠমিস্ত্রি, রাজমিস্ত্রি, খেলোয়াড়, নৃত্যশিল্পী), তাঁদের জন্য আখের রস বা শরবত যথেষ্ট উপকারী। পরীক্ষার আগে ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকদের মস্তিষ্কের পরিশ্রম হয় বেশি। এক গ্লাস আখের রস বা শরবত মস্তিষ্কে দ্রুত গ্লুকোজ (চিনি) সরবরাহ করে। মস্তিষ্ক থেকে শক্তি তখন সারা শরীরে ছড়িয়ে যায়। বাড়ন্ত শিশুদের জন্যও আখ জরুরি পথ্য। আখ শিশুদের বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশে রাখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। কারণ, এতে রয়েছে প্রায় ১৫ শতাংশ প্রাকৃতিক চিনি, খনিজ লবণ ও ভিটামিন। অতিরিক্ত জ্বর হওয়ার পরে শরীরে প্রয়োজনীয় উপাদানের ঘাটতি হয়। এ ঘাটতি পূরণ করে আখের রস। পর্যাপ্ত আখের রস, প্রচুর বিশ্রাম, আর পানি জন্ডিসকে করে দ্রুত নিরাময়। রাতকানা, চোখ ওঠা, অতিরিক্ত পড়াশোনা করার পরে চোখে জ্বালাপোড়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আখের রস। কিন্তু উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য আখের রস নিষিদ্ধ। কারণ, এতে রয়েছে পর্যাপ্ত চিনি। বাজারের খোলা জায়গায় আখের রস বিক্রি হয়। এটা পরিহার করাই শ্রেয়।
আপনারা সবাই ভালো থাকুন,সুস্থ্ থাকুন এবং আমাদের সাথেই থাকুন।
ধন্যবাদ।
আপনারা সবাই ভালো থাকুন,সুস্থ্ থাকুন এবং আমাদের সাথেই থাকুন।
ধন্যবাদ।
কৌতুক-০১৬শেষ ইচ্ছা
একদিন সাদ্দাম, লাদেন ও বুশের বিচার চলছিল। তাদের শাস্তি হলো ২০করে বেত্রাঘাত।বিচারক প্রথমে বুশকে বললেন শাস্তি পাওয়ার আগে তোমার শেষ ইচ্ছা কি ? বুশ বলল আমার পিঠে একটি বালিশ বাধা হোক।বুশের পিঠে বালিশ বাধা হল।১০ বারি দেওয়ার পর বালিশ গেল ফেটে।বহু কষ্টে বুশ বাকি বেত্রাঘাত সইল।এরপর লাদেন কে বলল তোমার শেষ ইচ্ছা কি ? লাদেন বলল আমার পিঠে দুইটা বালিশ বাধা হোক।তো লাদেন কে কোন আঘাত সইতে হল না। অবশেষে সাদ্দামকে বলা হলো তোমার শেষ ইচ্ছা কি???
সাদ্দাম বলল, আমারপিঠে বুশকে বাধা হোক!! :P
কৌতুক-০১৫ ভিক্ষার অফিস !
ফকিরঃ আপা আল্লাহর ওয়াস্তে একটা টাকা দেন!!
মহিলাঃলজ্জা করেনা রাস্তাতে দাঁড়াইয়া ভিক্ষা করিস!!
→
→
→
→
→
→
→
→
→
→
→
→
ফকিরঃ ওরে বেটি তোর এক টাকার লাইগা কি অফিস খুলুম ?
:P
মহিলাঃলজ্জা করেনা রাস্তাতে দাঁড়াইয়া ভিক্ষা করিস!!
→
→
→
→
→
→
→
→
→
→
→
→
ফকিরঃ ওরে বেটি তোর এক টাকার লাইগা কি অফিস খুলুম ?
:P
সময় বাঁচাতে আপনার যতগুলি প্রাইজবন্ড রয়েছে তার ফলাফল জেনে নিন এক ক্লিকে।
প্রিয় পাঠক কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছেন।আপনাদের কাছে কয়েকশ হাজার প্রাইজবন্ড জমা হয়ে আছে। যা সময়ের অভাবে পত্রিকায়
→ কৌতুক -০১৪ ←চুইঙ্গাম
একদিন চান্দু আমেরিকাতে গেছে…
সেইখানে সকালে ব্রেড জ্যাম জেলি নিয়া মনের সুখে খাচ্ছে…..
তখন সেখানে এক আমেরিকান চুইনগাম চাবাইতে চাবাইতে তার কাছে এসে আজাইরা আলাপ শুরু করলো
→ আমেরিকানঃ "তোমরা বাঙ্গালীরা পুরা ব্রেড খাও??
→ চান্দুঃ অবশ্যই!!
→ আমেরিকানঃ চুইংগাম চাবাইতে চাবাইতে আর ফুলাইতে ফুলাইতে বলতে থাকলো “ আমরা শুধু ভিতরেরটা খাই আর বাইরেরটা প্রসেসিং করে কনটেইনার এ ভরে বাংলাদেশ এ বেচে দেই!!…
→ আমেরিকানঃ তোমরা কি ব্রেড এর সাথে জ্যাম খাও??
→ চান্দুঃ অবশ্যই!!!
→ আমেরিকানঃ আবার চুইংগাম চাবাইতে চাবাইতে বলল আমরা খাইনা, কারন আমরা ব্রেকফাস্ট এ ফল খাই আর অইগুলার ছোকলা আর ঝুটা গুলা দিয়ে জ্যাম বানাইয়া বাংলাদেশ এ পাঠাইয়া দেই!!!
এইবার চান্দু বললঃতোমরা কি আমেরিকাতে সেক্স কর??
→ আমেরিকানঃ অবশ্যই করি!!
→ চান্দুঃ তাইলে কনডম ইউজ করলে ওইটা কি কর??
→ আমেরিকানঃ ফেলে দেই !
→ চান্দুঃ আমরা ফালাইনা!!
অইগুলা দিয়া চুইংগাম বানাইয়া আমেরিকাতে বিক্রি করি…!!!
→ ফেক ভাইরাস তৈরি করে আপনার বন্ধুর আত্মারাম খাঁচা ছাড়া করে দিন ←
আমরা সবসময় আমাদের বন্ধুদের সাথে মজা করে থাকি আর এই মজার মাত্রা টা আরও একটু বাড়ানোর জন্য এই পোস্ট।এর মাধ্যমে আপনার বন্ধুর আত্মারাম খাঁচা ছাড়া করে দিতে পারবেন ।এই পোস্টে দেখাব নোটপ্যাড ব্যবহার করে কীভাবে একটি ফেক ভাইরাস ফাইল তৈরী করা যায় ।
চলুন শুরু করি
→
→
→
→
→
→
→
→
→
প্রথমে নিচের কমান্ডটি কপি করে নোটপ্যাডে নিন @echo off msg * Warning!!! All your computer data will be deleted within 5 minutes. System32 crashed. To save your files from deletion immediately press the OK button. shutdown -r -t 20 -c"Sorry!!! Cannot abort the deletion process. The files have already been deleted..."*.এবার আপনার পছন্দ মতো যে কোন নাম দিয়ে .bat এই ফরমেটে সেভ করুন ।যেমন: games.batআসুন আগে দেখে এই ফেক ভাইরাসের কার্যকারিতা । আমি আগেই বলেছি এটা মজা করার জন্য তাই এটার কোনো খারাপ দিক নেই ।আর যখন কেউ এই ভাইরাস ফাইলটি ডাবল ক্লিকের মাধ্যমে ওপেন করবে তখন সে এমন একটি বার্তা দেখতে পাবে যে "তার পিসির সব ডাটা ৫ মিনিটের মধ্যে ডিলিট হয়ে যাবে আর সে যদি এটা বন্ধ করতে চায় তাহলে OK বাটনে ক্লিক করতে । আবার সাথে সাথে এটাও দেখাবে যে এই কাজ বন্ধ করা যাবেনা তার পিসির সব ডাটা মুছে ফেলা হয়েছে ।এবং নির্ধারিত সময়ে পিসি আবার পুনরায় চালু হবে"*.যেহেতু এখানে আমি ভ্যালু ২০ সেকেন্ড দিয়েছি তার মানে আপনার পিসি ২০ সেকেন্ড পর পুনরায় চালু হবে । আপনি চাইলে এটা পরিবর্তন করে দিতে পারেন এবং ম্যাসেজটি ও পরিবর্তন করতে পারবেন ।তো আর কি ভাইরাস ফাইলটি তৈরী করুন আর আপনার বন্ধুর পিসিতে দিয়ে দিন । এমন নাম দিয়ে সেভ করুন যাতে সে ক্লিক করতে বাধ্য হয় । আর যখন ক্লিক করবে তখন আর কি মজা নেন ।এই ভাইরাসটি আপনার সিস্টেমের জন্য মোটেও ক্ষতিকর নয় । রিস্টার্ট নেবার পর আবার ঠিকমতোই আপনার কম্পিটার কাজ করবে ।তাই চিন্তার কিছু নেই । সবাই ভালো থাকবেন ।
চলুন শুরু করি
→
→
→
→
→
→
→
→
→
প্রথমে নিচের কমান্ডটি কপি করে নোটপ্যাডে নিন @echo off msg * Warning!!! All your computer data will be deleted within 5 minutes. System32 crashed. To save your files from deletion immediately press the OK button. shutdown -r -t 20 -c"Sorry!!! Cannot abort the deletion process. The files have already been deleted..."*.এবার আপনার পছন্দ মতো যে কোন নাম দিয়ে .bat এই ফরমেটে সেভ করুন ।যেমন: games.batআসুন আগে দেখে এই ফেক ভাইরাসের কার্যকারিতা । আমি আগেই বলেছি এটা মজা করার জন্য তাই এটার কোনো খারাপ দিক নেই ।আর যখন কেউ এই ভাইরাস ফাইলটি ডাবল ক্লিকের মাধ্যমে ওপেন করবে তখন সে এমন একটি বার্তা দেখতে পাবে যে "তার পিসির সব ডাটা ৫ মিনিটের মধ্যে ডিলিট হয়ে যাবে আর সে যদি এটা বন্ধ করতে চায় তাহলে OK বাটনে ক্লিক করতে । আবার সাথে সাথে এটাও দেখাবে যে এই কাজ বন্ধ করা যাবেনা তার পিসির সব ডাটা মুছে ফেলা হয়েছে ।এবং নির্ধারিত সময়ে পিসি আবার পুনরায় চালু হবে"*.যেহেতু এখানে আমি ভ্যালু ২০ সেকেন্ড দিয়েছি তার মানে আপনার পিসি ২০ সেকেন্ড পর পুনরায় চালু হবে । আপনি চাইলে এটা পরিবর্তন করে দিতে পারেন এবং ম্যাসেজটি ও পরিবর্তন করতে পারবেন ।তো আর কি ভাইরাস ফাইলটি তৈরী করুন আর আপনার বন্ধুর পিসিতে দিয়ে দিন । এমন নাম দিয়ে সেভ করুন যাতে সে ক্লিক করতে বাধ্য হয় । আর যখন ক্লিক করবে তখন আর কি মজা নেন ।এই ভাইরাসটি আপনার সিস্টেমের জন্য মোটেও ক্ষতিকর নয় । রিস্টার্ট নেবার পর আবার ঠিকমতোই আপনার কম্পিটার কাজ করবে ।তাই চিন্তার কিছু নেই । সবাই ভালো থাকবেন ।
→ কৌতুক-০১৩ ← লিখে রাখ নয়তো ভুলে যাবে ॥
এক বুড়ো দম্পতির “ভুলে যাওয়ার সমস্যা” রোগ দেখা দিল।
কিছুই তারা মনে রাখতে পারে না। তারা সিদ্ধান্ত নিল, ডাক্তার এর সাথে কথা বলবে। তো তারা ডাক্তার দেখাতে গেল।
ডাক্তার সবকিছু চেকআপ করার পর তাদের বলল, এটা হলো বয়সের সমস্যা।
ডাক্তার তাদের বলল, আপনারা সবকিছু খাতায় লিখে রাখবেন, এ ছাড়া আপাতত আর কিছু করার নেই।
যাই হোক তারা বাড়ি চলে আসলো। আরসেদিন রাতে টেলিভিশন দেখার সময় স্ত্রী হঠাত্ করে রুমের বাইরে যাচ্ছে…
স্বামী: কোথায় যাও?
স্ত্রী: রান্নাঘরে।
স্বামী: আচ্ছা, আমার জন্য একটা আইসক্রিম নিয়ে আসবে।
স্ত্রী: আসবো।
স্বামী: খাতায় লিখে রাখ। নইলে আবার ভুলে যাবে।
স্ত্রী: আরে লাগবে না, মনে থাকবে।
স্বামী: থাকলে ভালো, আচ্ছা এক গ্লাস পানি নিয়ে আসতে পারবে?
স্ত্রী: পারবো না কেন?
স্বামী: এটা খাতায় লিখে রাখ।
স্ত্রী: লাগবে না, একটা আইসক্রিম আর এক গ্লাস পানি, এই তো।
স্বামী: হু, ঠিক আছে। আর শোন, একটা চানাচুর এর প্যাকেট নিয়ে এসো। এটা লিখে রাখ। এত কিছু মনে নাও থাকতে পারে।
স্ত্রী: আরে আমার স্মৃতি তোমার থেকে ভাল। মনে থাকবে। একটা আইসক্রিম, পানি আর চানাচুর এইতো।
স্বামী: হু।
২০ মিনিট পর।
→
→
→
→
→
→
→
→
→
→
স্ত্রী রান্নাঘর থেকে ফেরত আসলো। তার হাতে একটি প্লেটে একটা কেক আর একটা ডিম।
স্ত্রী: এই নাও তোমার কেক আর ডিম।
স্বামী: আরে বলেছিলাম না তোমার মনে থাকবে না। আনতে বললাম কফি আর আনলে কেক আর ডিম ।
কিছুই তারা মনে রাখতে পারে না। তারা সিদ্ধান্ত নিল, ডাক্তার এর সাথে কথা বলবে। তো তারা ডাক্তার দেখাতে গেল।
ডাক্তার সবকিছু চেকআপ করার পর তাদের বলল, এটা হলো বয়সের সমস্যা।
ডাক্তার তাদের বলল, আপনারা সবকিছু খাতায় লিখে রাখবেন, এ ছাড়া আপাতত আর কিছু করার নেই।
যাই হোক তারা বাড়ি চলে আসলো। আরসেদিন রাতে টেলিভিশন দেখার সময় স্ত্রী হঠাত্ করে রুমের বাইরে যাচ্ছে…
স্বামী: কোথায় যাও?
স্ত্রী: রান্নাঘরে।
স্বামী: আচ্ছা, আমার জন্য একটা আইসক্রিম নিয়ে আসবে।
স্ত্রী: আসবো।
স্বামী: খাতায় লিখে রাখ। নইলে আবার ভুলে যাবে।
স্ত্রী: আরে লাগবে না, মনে থাকবে।
স্বামী: থাকলে ভালো, আচ্ছা এক গ্লাস পানি নিয়ে আসতে পারবে?
স্ত্রী: পারবো না কেন?
স্বামী: এটা খাতায় লিখে রাখ।
স্ত্রী: লাগবে না, একটা আইসক্রিম আর এক গ্লাস পানি, এই তো।
স্বামী: হু, ঠিক আছে। আর শোন, একটা চানাচুর এর প্যাকেট নিয়ে এসো। এটা লিখে রাখ। এত কিছু মনে নাও থাকতে পারে।
স্ত্রী: আরে আমার স্মৃতি তোমার থেকে ভাল। মনে থাকবে। একটা আইসক্রিম, পানি আর চানাচুর এইতো।
স্বামী: হু।
২০ মিনিট পর।
→
→
→
→
→
→
→
→
→
→
স্ত্রী রান্নাঘর থেকে ফেরত আসলো। তার হাতে একটি প্লেটে একটা কেক আর একটা ডিম।
স্ত্রী: এই নাও তোমার কেক আর ডিম।
স্বামী: আরে বলেছিলাম না তোমার মনে থাকবে না। আনতে বললাম কফি আর আনলে কেক আর ডিম ।
পৃথিবীর যে কোন মোবাইলে এস এম এস করুন ফ্রি তাও আবার বাংলায় !
সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি, আশা করি সকলে ভালো আছেন। আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন জনের কাছে এস এম এস পাঠাই তাতে আবার টাকা খরচ হয়। কিন্তু বর্তমানে ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার কারণে এ খরচের মাত্রা কিছুটা কমে এসেছে কেননা ইন্টারনেটে বিভিন্ন সাইট আছে যেখান থেকে ফ্রি এস এম এস করা যায়। এর আগে আমরা পোস্ট করেছিলাম মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার করে কিভাবে এসএমএস করা যায় ।এরই ধারাবাহিকতায় আমরা আজ এমন একটি ওয়েব সাইটের কথা বলব যেখান থেকে আপনি সহজেই ইউনিকোড ব্যবহার করে বাংলা মেসেজ লিখে সেন্ড করতে পারবেন । এখানেপ্রবেশ করলে এরকম উইন্ডো দেখতে পাবেন।
এখানে প্রথমে আপনি আপনার কান্ট্রি সিলেক্ট করুন কান্ট্রি সিলেক্ট করা হলে আপনার দেশের কোড অটোমেটিক চলে আসবে তার পর আপনার মোবাইল নং (যে টায় পাঠাতে চান) 0 বাদে বসিয়ে দিয়ে মেসেজ লিখুন এবং সব শেষে ক্যাপচা পুরণ করে sent sms এ ক্লিক করুন। দেখবেন আপনার মেসেজ খুব কম সময়ের মধ্যে ডেলিভারী হয়ে গেছে। সবাইকে ধন্যবাদ।
হাজার মাইল দূরের কম্পিউটারে কাজ করুন ঘরে বসে !!!
প্রিয় পাঠক সালাম নিবেন ।আশা করি ভালো আছেন ।আসুন দেখি কিভাবে আপনি দেশে/বিদেশে থাকা আপনার বন্ধুর পিসির কাজ করে দিবেন।
১। প্রথমে টিম ভিউয়ার সফ্টওয়ারটি লাগবে দুই পিসির জন্যই, (সেই সাথে নেট কানেশনতো অবশ্যই লাগবে)
২। এখানে ক্লিক করে সফ্টওয়াটি ডাউনলোড করে নিন, ( সাইজ মত্র- 3.89 MB )
৩। স্বাভাবিক নিয়মেই এটা ইন্সটল করে ফেলুন,
৪। এবার সফ্টওয়ারটি ওপেন করুন দুজনই।
৫। এরপর Remote Control ট্যাব থেকে Partner ID তে আপনার বন্ধুর আইডি লিখুন । অর্থাত্ আপনার বন্ধুর সফ্টওয়ারটি ওপেন করলে সেখানেও এটার মতো Your ID ও নিচে Password দেওয়া থাকবে। (আপনার বন্ধুর নিকট থেকে তার আইডি ও পাসওয়ার্ড জেনে নিন)
৬। এবার Connect to Partner বাটনে ক্লিক করে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেলে Password চাইবে ,
৭। Password দিয়ে Log On এ ক্লিক করুন,
৮। আবার কিছুক্ষন পরে একটা ডেস্কটপ ওপেন হবে, এই ডেস্কটপটি হচ্ছে আপনার বন্ধুর পিসির ডেস্কটপ।
এখন আপনি তার পিসির কাজ করতে পারবেন খুব সহজেই ।
সবাইকে ধন্যবাদ ।
১। প্রথমে টিম ভিউয়ার সফ্টওয়ারটি লাগবে দুই পিসির জন্যই, (সেই সাথে নেট কানেশনতো অবশ্যই লাগবে)
২। এখানে ক্লিক করে সফ্টওয়াটি ডাউনলোড করে নিন, ( সাইজ মত্র- 3.89 MB )
৩। স্বাভাবিক নিয়মেই এটা ইন্সটল করে ফেলুন,
৪। এবার সফ্টওয়ারটি ওপেন করুন দুজনই।
৫। এরপর Remote Control ট্যাব থেকে Partner ID তে আপনার বন্ধুর আইডি লিখুন । অর্থাত্ আপনার বন্ধুর সফ্টওয়ারটি ওপেন করলে সেখানেও এটার মতো Your ID ও নিচে Password দেওয়া থাকবে। (আপনার বন্ধুর নিকট থেকে তার আইডি ও পাসওয়ার্ড জেনে নিন)
৬। এবার Connect to Partner বাটনে ক্লিক করে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেলে Password চাইবে ,
৭। Password দিয়ে Log On এ ক্লিক করুন,
৮। আবার কিছুক্ষন পরে একটা ডেস্কটপ ওপেন হবে, এই ডেস্কটপটি হচ্ছে আপনার বন্ধুর পিসির ডেস্কটপ।
এখন আপনি তার পিসির কাজ করতে পারবেন খুব সহজেই ।
সবাইকে ধন্যবাদ ।
কৌতুক -০১২ বোকা ছেলে
ছেলের রেজাল্ট কার্ডদেখে বাবা অনেক কষ্টে নিজের রাগ সামলে নিলেন। তারপর ছেলেকে ঠাণ্ডা মাথায় বোঝাতে শুরু করলেন,
→ ‘তুমি প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা টিভি না দেখে পড়াশুনো করো না কেন?’
→ ‘তুমিই বলো,এতো পড়াশুনা করে কি লাভ? ’
→ ‘তাহলে পরীক্ষায় ভালো নাম্বার পাবে।’
→ ‘তাতে লাভ?’
→ ‘তাহলে তুমি ভালো চাকরি পাবে।’
→ ‘তাতে লাভ?’
→ ‘তোমার অনেক টাকা হবে,গাড়ি-বাড়ি হবে।’
→ ‘তাতে লাভ?’
→ ‘তুমি আরাম আয়েশে দিন কাটাতে পারবে।’
→ ‘ধুর! আমি তো এখনই সেটা করছি!’ :P
→ ‘তুমি প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা টিভি না দেখে পড়াশুনো করো না কেন?’
→ ‘তুমিই বলো,এতো পড়াশুনা করে কি লাভ? ’
→ ‘তাহলে পরীক্ষায় ভালো নাম্বার পাবে।’
→ ‘তাতে লাভ?’
→ ‘তাহলে তুমি ভালো চাকরি পাবে।’
→ ‘তাতে লাভ?’
→ ‘তোমার অনেক টাকা হবে,গাড়ি-বাড়ি হবে।’
→ ‘তাতে লাভ?’
→ ‘তুমি আরাম আয়েশে দিন কাটাতে পারবে।’
→ ‘ধুর! আমি তো এখনই সেটা করছি!’ :P
→ মোবাইল দিয়েই MP3 ট্যাগ এডিট করুন ছোট্ট একটি জাভা সফটওয়্যারের মাধ্যমে।←
আজকাল প্রায় প্রতিটি MP3 গানের সাথেই দেখা যায় album এবং artist এর জায়গায় ওয়েবসাইট,মোবাইল নাম্বার,কোম্পানি বা অফিস এরকম বিভিন্ন নাম দেওয়া থাকে।ফলে এই গান গুলো যখন আপনি মোবাইলে প্লে করেন তখন ইচ্ছা না থাকলেও দেখতে হয় গানের সাথে জুড়ে দেওয়া album,artist নাম গুলো। এগুলো সাধারনত কম্পিউটার দিয়ে করা হয়,এখন এই কাজ গুলো আপনিও করতে পারবেন মোবাইল দিয়ে,এর জন্য এখানে ক্লিক করে জাভা সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।আর ইচ্ছা মত পরিবর্তন বা মুছে ফেলুন গানের album,artist নেম।ট্যাগ এডিট এর জন্য গান সিলেক্ট করুন,এবার Edit tag এ ক্লিক করুন,এবার album,artist এর জায়গায় ইচ্ছা মত নাম দিন,অপশন এ ক্লিক করে ৩ নাম্বার অপশনটা (IDv1->ID3v2) সিলেক্ট করুন।এবার ওকে করুন এবং যে ম্যাসেজ আসবে তাতে yes করে যান শেষ না হওয়া পর্যন্ত।এবার গানটা মোবাইলে প্লে করে দেখুন।
যে কোন ছবিকে কার্টুন বানিয়ে সবাইকে চমক দিন !!!
আজ একটা মজার সফটওয়্যার পেলাম, তাই শেয়ার না করে পারলাম না। আপনি যে কোন ছবিকে কার্টুন কিংবা ফানি ছবিতে পরিবর্তন করে নিতে পারেন ছোট একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে। প্রথমে আপনাকে এখান থেকে সফওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। দুটি ফাইল পাবেন। একটি cartoonmaker_setup.exe নামে অপরটি রেজিস্ট্রেশনের জন্য serial.txt। আপনাকে প্রথমে cartoonmaker_setup.exe ইন্সটল করে নিতে হবে, এরপর ইন্সটল শেষে Help মেনুতে ক্লিক করুন এবং রেজিস্টার এ ক্লিক করুন। রেজিস্টার করতে serial.txt ফাইল থেকে প্রথম বক্সে প্রথম আইডি টি কপি করে রাইট বাটন ক্লিক করে পেস্ট করুন ও ২য় বক্সে নিচের সিরিয়ালটি একি ভাবে কপি করে পেস্ট করুন,দেখুন সফটওয়্যারটি রেজিস্টার হয়ে গেছে। এখন আপনি যে ছবিটি ফানি কিংবা কার্টুন এর মত করতে চান তা ওপেন করে নিন,পাশে থাকা টুল বার থেকে বিভিন্ন অপশন দেয়া আছে, নির্ধারণ করে কারসর দিয়ে ইচ্ছে মত এডিট করুন এবার ছবিটি সেভ করে নিন। কি বন্ধুরা ভাল লাগলো কি ?
ভাল লাগলে কমেন্ট করুন।
ভাল থাকুন ও সুস্থ্য থাকুন।
ফোন ব্যাকআপ সার্ভিস ইন্টারনেটে তাও আবার বিনামূল্যে !!!
আমার নোকিয়া ১২০২ মডেলের সেট হাতে নিয়ে একদিন ভেবেছিলাম কিভাবে এর সব ডাটা নিরাপদে রাখা যায়? কারণ আমাদের প্রায় সবারই ২/১ বার মোবাইল বা সীম হারিয়ে যাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে এবং নিজের ব্যক্তিগত সব ডাটা উদ্ধারের আর কোন পথ থাকে না । এই Extra ঝামেলা থেকে রক্ষার জন্য বিশেষ একটা পথ আছে । যদিও আমার থিওরিটা ১২০২ এর ক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে পারিনি, তবে জিপিআরএস আছে এমন যে কোন মোবাইলে এটা করা যাবে । আমাদের সব অপারেটর কোম্পনি প্রতি মাসে নির্দিষ্ট কিছু টাকার বিনিময়ে আপনার সীমিত কিছু contact number সংরক্ষন করে, তবে আপনাকে এ জন্য প্রতিমাসে টাকা দিতে হবে । আমি এখানে অনলাইনে আপনার সিম বা ফোন মেমোরির সব ডাটা (মাল্টিমিডিয়া বাদে) [contact, message, note, bookmark, reminder……] কিভাবে বিনামূল্যে রাখবেন তা নিয়ে কিছু কথা বলতে চাচ্ছি
→
→
→
→
→
→
→
→
→
→
→
যা পাবেন আপনি ----• কোন প্রকার টাকার প্রয়োজন নেই• আপনার ফোন থেকে যে কোন সময় ডাটা আপডেট করতে পারবেন• Contact, Message, Note, Bookmark, Reminder সবকিছুই রাখা সম্ভব । সার্ভিসটি সম্পূর্ণভাবে আপনি নিজে নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন অর্থাত্ নিরাপত্তার কোন ভয় নাই• জিপিআরএস আছে এমন সব মোবাইলে এই সার্ভিসটা চলবে• আপনার Contact PC থেকেই edit/delete করতে পারবেন………ইত্যাদি ।কোথায় এই সুবিধাটা পাবেন এবং কিভাবে Active করবেন তা এই লিঙ্কে পাবেন ।
ধন্যবাদ সবাইকে ।
☀জেনে নিন আপনার কম্পিউটারটি কতক্ষণ ধরে চলছে ☀
আজ আপনাদের জন্য একটি ছোট্ট টিপস নিয়ে আসলাম। এই টিপসের সাহায্যে আপনি যে কোন সময় বের করতে পারবেন যে, আপনার কম্পিউটার টি কতক্ষণ ধরে চলছে। এর জন্য প্রথমে আপনি run এ গিয়ে লিখুন cmd এবং এন্টার চাপুন তাহলে একটি কমান্ড প্রম্পট আসবে সেখানে লিখুন net statistics workstation লিখে এন্টার দিন Statistics since 2/14/2008 8:43 pm এর মত একটা লেখা দেখতে পাবেন। এখানে প্রদর্শিত তারিখ এবং সময় দেখে বুঝতে পারবেন আপনার কম্পিউটারটি কতক্ষন ধরে চলছে। এ রকম মজার এবং এক্সক্লুসিভ তথ্য নিয়মিত পাওয়ার জন্য আমাদের সাথেই থাকুন।
ধন্যবাদ
ঘাড়ের ব্যাথা
ঘাড়ের ব্যথা থেকে বাঁচার জন্য নিম্নোক্ত পরামর্শগুলো মেনে চলার চেষ্টা করুনঃ
→ ভারী ওজন বহন করা যাবে না (হাতেও না, মাথায়ও না),
→ পানি তোলা যাবে না,
→ ঘাড় বাঁকা করে দীর্ঘ সময় কাজ করা যাবে না (ড্রাইভিং, ড্রিল মেশিনে কাজ করা, সেলাই করা, নিচু টেবিলে লেখা, ছবি আঁকা),
→ বাটনা করা (মসলাদি বাটা),
→ কুলা দিয়ে ঝাড়া,
→ দা-কোদাল-কুঠার-খন্তা প্রভৃতি দিয়ে কোপাকুপি করা,
→ টিউবওয়েল চাপা নিষেধ।
→ কম্পিউটারের মনিটর, টেলিভিশন প্রভৃতি চোখের লেভেলে নিয়ে আসতে হবে।
→ মাথায় পাতলা বালিশ দিয়ে ঘুমাতে হবে।
→ ম্যাসাজ করানো যাবে না,
তবে গরম পানির সেঁক বেশ উপকারী। ব্যথা কমে গেলে ঘাড়ের ব্যায়ামে সুফল পাওয়া যায়।
ধন্যবাদ ।
কৌতুক-০১১সিগারেট
এক ব্যক্তি গ্রামের সব সিগারেট খোর লোককে একত্র করলেন সিগারেটের অপকারিতা সর্ম্পকে বুঝানোর জন্য । প্রথমে তিনি একটি কাঁচের জারে সিগারেটের ধোঁয়া ঢুকালেন।তারপর ঐ জারে একটি পোকা ঢুকিয়ে দিলেন।
কিছুক্ষণ পর পোকাটি মারা গেল।
তারপর তিনি সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন, এথেকে আপনারা কি শিখলেন?
এক সিগারেট খোর লোক দাঁড়িয়ে বললো,এথেকে আমরা শিখলাম,
→
→
→
→
→
→
→
→
→
→
সিগারেট খেলে পেটের সব পোকামাকড় মারা যায়।
:-P :-P
কৌতুক-০১০চুরি করা মহাপাপ ।
বাবা : স্কুল থেকে কোন জিনিস চুরি করে আনবে না । মনে থাকে যেন চুরি করা মহাপাপ ।
ছেলে : তাহলে কলম খাতা কোথায় পাবো ?
→
→
→
→
→
→
→
→
→
→
→
বাবা : সে সব আমি অফিস থেকে এনে দেব !!
:-P :-D
কৌতুক-০০৯গার্লফ্রেণ্ডকে খুশি করতে চান ?
প্রশ্নঃ গার্লফ্রেন্ডকে কি করে খুশি রাখতে হয় ?
উত্তরঃ খুব সহজ ! গার্লফ্রেন্ড তখনই খুশি যখন আপনি -1. একজন ভালো বন্ধু
2. সঙ্গী
3. প্রেমিক
4. বাবুর্চি
5. ইলেক্ট্রিশিয়ান
6. মেকানিক
.
.
.
.
.
.
312. ভালো শ্রোতা
313. আয়োজক
314. ভালো বয়ফ্রেন্ড
315. খুব চালাক
316. সহানুভূতিশীল
317. সুপুরুষ
318. উষ্ণ
.
.
.
.
.
1054. সাহসী
1055. দৃঢ়প্রত্যয়ী
1056. সত্যবাদী 1057. বুদ্ধিদীপ্ত
1058. স্মার্ট
.
.
.
.
.
10014.পোষা প্রাণী বিশেষজ্ঞ
10015. মন বিশেষজ্ঞ
10016. সুন্দর মিথ্যা বলায়বিশেষজ্ঞ
.
.
.
.
.
3110010. স্টাইলিশ
.
.
.
.
.
ইত্যাদি... !
:-P..
মোবাইল দিয়ে এমপিথ্রি গান ডাউনলোড করুন একদম ফ্রী ।
আমরা সবাই কম্পিউটার থেকে এমপিথ্রি গান মোবাইলে মেমরি কার্ডে কপি করে গান শুনি। আমরা চাইলে মোবাইল দিয়ে সরাসরি ইন্টারনেটের মাধ্যমে গান ডাউনলোড করতে পারি। এজন্য আমাকে আনলিমিটেড ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে এবং একটি সফটওয়ার মোবাইলে ইনস্টল করে নিতে হবে। এটি কিভাবে কাজ করে তা এই ভিডিওটিদেখলে বুঝতে পারবেন এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে হলে এখানে ক্লিককরুন ।এটি যেসব মোবাইল সাপোর্ট করে তা হলো…Supported Devices
N91 8GB,
Nokia 3250 ,
Nokia 5500 , Nokia 5700 , Nokia 6110 Navigator , Nokia 6120 , Nokia 6121 , Nokia 6290 , Nokia E50 , Nokia E51 , Nokia E60 , Nokia E61 , Nokia E61i , Nokia E62 , Nokia E65 , Nokia E70 , Nokia E90 , Nokia N71 , Nokia N73 , Nokia N75 , Nokia N76, Nokia N77 , Nokia N80 , Nokia N81 , Nokia N81 8GB, Nokia N82 , Nokia N91 , Nokia N92 , Nokia N93 , Nokia N93i , Nokia N95 8GB , Nokia N95, Nokia 5800, Nokia N97and all of the Series 60 v3 and Series 60 v5 devices !!
N91 8GB,
Nokia 3250 ,
Nokia 5500 , Nokia 5700 , Nokia 6110 Navigator , Nokia 6120 , Nokia 6121 , Nokia 6290 , Nokia E50 , Nokia E51 , Nokia E60 , Nokia E61 , Nokia E61i , Nokia E62 , Nokia E65 , Nokia E70 , Nokia E90 , Nokia N71 , Nokia N73 , Nokia N75 , Nokia N76, Nokia N77 , Nokia N80 , Nokia N81 , Nokia N81 8GB, Nokia N82 , Nokia N91 , Nokia N92 , Nokia N93 , Nokia N93i , Nokia N95 8GB , Nokia N95, Nokia 5800, Nokia N97and all of the Series 60 v3 and Series 60 v5 devices !!
s60v2 সিরিজ মোবাইলের একটি দারুন টিভি সফটওয়্যার ।
একটি টিভি সফটওয়্যার যেটি দিয়ে আপনি ১২ টি টিভি চ্যানেল দেখতে পারবেন।কিন্তু আপনাকে একটি কাজ করতে হবে।এই সফটওয়্যারটি ৭দিন মেয়াদ থাকে।তারপর টাকা দিতে হয়্।কিন্তু আমাদের তো ফ্রি দরকার।তাই আপনাকে মোবাইলের তারিখটি মনে রাখতে হবে
।যখনই ৭দিন হবে আপনার মোবাইলে আবার পুরোনো তারিখ দিতে হবে।
যেমন আপনি সফটওয়্যারটি যদি ৫-৩-১২ তারিখে ইনস্টল করেন তাহলে ১২-৩-১২ তারিখে মেয়াদ শেষ হবে। তখন আবার ৫-৩-১২ তারিখ সেট করতে হবে মোবাইলে সফটওয়্যারটিতে যাতে ফ্রি ব্যবহার করতে পারেন । Download Link
।যখনই ৭দিন হবে আপনার মোবাইলে আবার পুরোনো তারিখ দিতে হবে।
যেমন আপনি সফটওয়্যারটি যদি ৫-৩-১২ তারিখে ইনস্টল করেন তাহলে ১২-৩-১২ তারিখে মেয়াদ শেষ হবে। তখন আবার ৫-৩-১২ তারিখ সেট করতে হবে মোবাইলে সফটওয়্যারটিতে যাতে ফ্রি ব্যবহার করতে পারেন । Download Link
কৌতুক -০০৮ বাংলা সিনেমার কিছু অতি পরিচিত সংলাপ ।
বাংলা সিনেমার কিছু অতি পরিচিত সংলাপ :→ চৌধুরী সাহেব! আমরা গরীব হতে পারি,কিন্তু লোভী নই।→ এই আকাশ বাতাস, গাছপালাকে সাক্ষী রেখে আজ আমরা এক হলাম,আজ থেকে আমরা স্বামী-স্ত্রী।→ তোর এত বড় সাহস !?বামন হয়ে তুই চাঁদের দিকে হাত বাড়িয়েছিস ???→ আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচব না। (শুধু ছিনেমা নয়,বাস্তবেওপ্রেমের শুরুতে প্রায় সবায় এটা বলে,আর কিছুদিন প্রেমকরার পর, “ অই তুই আর আমারে আর ফোন দিবি না ":D)→ থামুন!আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না! (শেষদৃশ্যে দেরী করে আসা পুলিশের বানী, রাস্তায় যে পরিমাণ জ্যাম...দেরী হতেই পারে !)→ তুই আমার দেহ পাবি, কিন্তু মন পাবিনা শয়তান।→ মনে করে দেখ শয়তান, আজ থেকে ২০ বছর আগে তুই আমার বাবাকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিস, আজ আমি সেই হত্যার প্রতিশোধ নিতে এসেছি।→ বাঁচাও বাঁচাও ........... → দলিলে সই কর !
আরও দ্রুতভাবে আপনার পিসি এবং পিসির ফোল্ডার গুলো ওপেন করুন ।
আপনার পিসি এবং পিসির ফোল্ডার গুলো ওপেন হতে কি অনেক সময় নেয় ???
তাহলে নিচের ট্রিকসটি আপনার জন্য প্রথমে Start menu থেকে Run এ ক্লিক করে msconfig লিখে Enter চাপুন। অতঃপর configuration utility এর Boot tab এ 30 seconds কেটে 5 seconds করে দিন।এবার পিসি Restart দিন। ব্যাস কাজ শেষ।এখন দেখুন তো আপনার পিসি এবং পিসির ফোল্ডার গুলো আগের চেয়ে দ্রুত ওপেন হচ্ছে কিনা এবং সব কিছুর প্রসেস অনেক দ্রুততর হচ্ছে কিনা।
আর কোন সমস্যা হলে তো আমরা আছি ।
ধন্যবাদ সবাইকে।
তাহলে নিচের ট্রিকসটি আপনার জন্য প্রথমে Start menu থেকে Run এ ক্লিক করে msconfig লিখে Enter চাপুন। অতঃপর configuration utility এর Boot tab এ 30 seconds কেটে 5 seconds করে দিন।এবার পিসি Restart দিন। ব্যাস কাজ শেষ।এখন দেখুন তো আপনার পিসি এবং পিসির ফোল্ডার গুলো আগের চেয়ে দ্রুত ওপেন হচ্ছে কিনা এবং সব কিছুর প্রসেস অনেক দ্রুততর হচ্ছে কিনা।
আর কোন সমস্যা হলে তো আমরা আছি ।
ধন্যবাদ সবাইকে।
কৌতুক-০০৭ আবুলের কাণ্ড !!!
আবুল গেছে এক কোল্ড ড্রিঙ্কস এর দোকানে,
সেখানে গিয়ে বলছেঃ একটা পেপসি এর বোতল খুলোতো ভাই ! দোকানদার খুলল......
আবার বললঃ একটা 7-Up ও খোল ।
দোকানদার খুলল....
আবার বললঃ একটা স্প্রাইট এর বোতল খুলো
দোকানদার খুলল....
আবার বললঃ একটা মাউন্টেন ডিউ এর বোতল খুলো
দোকানদার এখন রাগ হয়ে গেলো আর বলল “ আরে ব্যাটটা তুই খাবি কোনটা ???
আবুলঃ ভাইজান খামুনা !
আমার এই বোতলের ঢাকনা খুলার ঠুস ঠুস আওয়াজ শুনতে খুব মজা লাগে.... :-P :-P
সেখানে গিয়ে বলছেঃ একটা পেপসি এর বোতল খুলোতো ভাই ! দোকানদার খুলল......
আবার বললঃ একটা 7-Up ও খোল ।
দোকানদার খুলল....
আবার বললঃ একটা স্প্রাইট এর বোতল খুলো
দোকানদার খুলল....
আবার বললঃ একটা মাউন্টেন ডিউ এর বোতল খুলো
দোকানদার এখন রাগ হয়ে গেলো আর বলল “ আরে ব্যাটটা তুই খাবি কোনটা ???
আবুলঃ ভাইজান খামুনা !
আমার এই বোতলের ঢাকনা খুলার ঠুস ঠুস আওয়াজ শুনতে খুব মজা লাগে.... :-P :-P
কৌতুক -০০৬ একটা মেয়ের জন্য কখন সবচেয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতি !!!
একটা মেয়ের জন্য কখন সবচেয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতি জানেন???
.
.
.
.
.
.
.
যখন মেয়েটি তার বন্ধুদের ছবি তার মাকে দেখায় আর যখন ই মেয়েটির বয়ফ্রেন্ড এর ছবি দেখে মা বলে উঠে
.
.
.
.
.
.
এই বান্দরটা কে?
:P :P
.
.
.
.
.
.
.
যখন মেয়েটি তার বন্ধুদের ছবি তার মাকে দেখায় আর যখন ই মেয়েটির বয়ফ্রেন্ড এর ছবি দেখে মা বলে উঠে
.
.
.
.
.
.
এই বান্দরটা কে?
:P :P
AVG Internet Security 2012 with License Keys till 2018.
আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো AVG Internet Security 2012 । আমার মনে হয় AVG নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই । যারা উইনডোজ ৭ ব্যবহার করেন তাদের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট এন্টিভাইরাস । আমি নিজেও AVG Internet Security 2012 ব্যবহার করছি । আর যারা XP ব্যবহার করেন তারাও এটা ব্যবহার করতে পারেন । তো আর কথা না বাড়িয়ে চলুন ডাউনলোড করি। নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন । যাদের শুধু Serial Key লাগবে তাদের সুবিধার জন্য Serial Key –এর জন্য আলাদা লিংক দিলাম ।
Software Name : AVG Internet Security 2012
Work Type: Security
OS: Windows XP, Vista, Windows Seven.
Class SecurityType Installed Version.
লিংক ১
লিংক ২
সিরিয়াল কী
Software Name : AVG Internet Security 2012
Work Type: Security
OS: Windows XP, Vista, Windows Seven.
Class SecurityType Installed Version.
লিংক ১
লিংক ২
সিরিয়াল কী
আপনার বন্ধুর পিসির উইন্ডোজ কে ডিলেট করে দিন ১ মিনিটে :D
প্রথমে My Computer এ প্রবেশ করুন এর পর Control Panel এর অধীনে Folder Options এ যান View Tab এ Click করুন, এখান থেকে Show Hidden File এ ক্লিক করুন এবার Apply তারপর Ok দিন।এবার বেরিয়ে আসুন। মাই কম্পিউটারপ্রবেশকরে C: Drive ওপেন করুন ওখানে দেখতে পাবেন যে nltdr. নামে একটি ফাইল আছে এতি ডিলিট করুন ব্যাস কাজ শেষ। কম্পিউটার Restart দিন। এখন দেখেন Windows Missing :D । অন্যের হ্মতিকরা থেকে বিরত থাকবেন আশা করছি।এমন হাজারো টিপস্ এর জন্য আমাদের সঙ্গে থাকুন ।ধন্যবাদ ।
Noki Unlocking Software
আপনাদের এমন একটি সফটওয়্যার দিব যাতে করে আপনি Lock হয়ে যাওয়া মোবাইল সহজেই Unlock করতে পারবেন। আমরা অনেক সময় আমাদের মোবাইল ফোনটির নিরাপত্তার জন্য Lock করে থাকি কখন কি চিন্তা করি যদি পাসওয়ার্ডটি ভুলে যাই তার জন্য মোটা অংকের মাসুল গুনতে হবে আবার সফটওয়্যার জনিত কারনে অনেক সময় মোবাইল ফোন লক হয়ে যায়। এখন কাজের কথায় আসা যাক।প্রথমে এখান থেকে Nokia Unlocking সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন। এই ঠিকানা থেকে । এখন সফটওয়্যারটি আপনার কম্পিউটারের Install করুন।Install করার পর সফটওয়্যারটি Open করলে একটি window আসবে এখন এখানে আপনি আপনার Cellphone এর মডেল, IMEI নম্বর (*#06#) এবং Manufacturer দিয়ে ok করলে আপনার কাঙ্ক্ষিত Password টি পেয়ে যাবেন।
ধন্যবাদ ।
ধন্যবাদ ।
হাদিস -০০২
হযরত আবু উমামা রা. বলেন, এক যুবক এসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলল, ‘ইয়া রাসূলুল্লাহ, আমাকে যিনা করার অনুমতি দিন।’ একথা শুনে উপস্থিত সবাই চমকে উঠলেন এবং তাকে তিরস্কার করতে লাগলেন, কিন্তু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমার কাছে এস। সে কাছে এল। বললেন, বস। সে বসল। এরপর বললেন, ‘তুমি কি তোমার মায়ের জন্য এটা পছন্দ করবে?’ সে বলল, না ইয়া রাসূলুল্লাহ। আল্লাহ আমাকে আপনার প্রতি উৎসর্গিত করুন। কোনো মানুষই তার মায়ের জন্য এটা পছন্দ করবে না।’নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ‘তাহলে তোমার মেয়ের জন্য?’ যুবকটি বলল, না, ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমি আপনার প্রতি উৎসর্গিত। কোনো মানুষই তার মেয়ের জন্য এটা পছন্দ করবে না।’ নবীজী জিজ্ঞাসা করলেন, তাহলে তোমার বোনের জন্য?’ যুবক বলল, ‘না ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমি আপনার প্রতি উৎসর্গিত। কোনো মানুষই তার বোনের জন্য এটা পছন্দ করবে না।’ নবীজী জিজ্ঞাসা করলেন, ‘তাহলে তোমার ফুফুর জন্য?’ যুবক বলল, ‘না ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমি আপনার প্রতি উৎসর্গিত। কোনো মানুষই তার ফুফুর জন্য এটা পছন্দ করবে না।’ নবীজী জিজ্ঞাসা করলেন, তাহলে তোমার খালার জন্য?’ যুবক বলল, না কক্ষনো না। আল্লাহ আমাকে আপনার জন্য উৎসর্গিত করুন। কোনো মানুষই তার খালার জন্য এটা পছন্দ করবে না।’ এরপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার শরীরে হাত রাখলেন এবং দুআ করলেন- ইয়া আল্লাহ তার গুনাহ ক্ষমা করুন, তার অন্তর পবিত্র করুন এবং তার চরিত্র রক্ষা করুন। বর্ণনাকারী বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর শিক্ষার ফলাফল এই হল যে, পরবর্তী জীবনে সে কোনো দিকে চোখ তুলেও তাকাত না।{মুসনাদে আহমদ ৫/২৫৬-২৫৭}
বয়ঃসন্ধিকালে ঘুমঃ
বয়ঃসন্ধিতে পা রাখা কিশোর-কিশোরী। রাতে তাদের প্রায় আট থেকে সাড়ে নয় ঘণ্টা পর্যন্ত ঘুমানো উচিত। কিন্তু অনেকে তা পারে না। বয়ঃসন্ধিতে উপনীত হওয়ার সময় কিশোর-কিশোরীদেরআগের তুলনায় আরও বেশি সময়ের ঘুম দরকার। যেহেতু তারা স্কুল ও অন্যান্য কর্মকাণ্ডে এত ব্যস্ত থাকে, দীর্ঘদিন ধরে তারা ঘুমের অভাব নিয়ে চলে। স্বাস্থ্যকর সময় তারা কাটাতে পারে না। হিসাবটা ওভারটাইম করার মতো জটিল হয়ে ওঠে। প্রতিদিন এক ঘণ্টা কম ঘুমানো হলে সপ্তাহের শেষে তার পুরোটা যোগ হয়ে যায়। এই ঘুমহীন অবস্থা নানা সংকট তৈরি করে—
০১.মনোযোগ কমে যায়।
০২.স্বল্পকালীন স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে।
০৩.দৈনন্দিন কাজের বা পড়াশোনার মানে জোয়ার-ভাটা ঘটতে দেখা যায়।
০৪.তাৎক্ষণিকভাবে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে না।কম ঘুমের ফলঃ মেজাজ খিটখিটে হওয়া। স্কুলে সমস্যা সৃষ্টি। এমনকি গাড়ি বা কোনো বাহন চালানোতে প্রায় দুর্ঘটনায় পড়া।এ রকম বিনিদ্র প্রহর গড়াতে গড়াতে বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছানো কিশোর-কিশোরী দেরিতে ঘুমানো, দেরি করে ঘুম থেকে ওঠা; মোটকথা, এক বিশ্রী ঘুম রুটিনের আবর্তে পড়ে যায়। সপ্তাহে শেষে দেখা যাবে তার অবস্থা আরও শোচনীয় হয়েছে। সুতরাং বয়ঃসন্ধিকালের কিশোর-কিশোরীদেরতাই প্রতি রাতে নিয়মমাফিক একই সময়ে বিছানায় যেতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠতে হবে একই সময় বজায় রেখে। এবং প্রতিরাতে যেন নিদেনপক্ষে আট-নয় ঘণ্টার মতো তারা ঘুমায়, তা নিশ্চিত করতে হবে। আর এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে মা-বাবা কিংবা পরিবারের বড়দেরই।
০১.মনোযোগ কমে যায়।
০২.স্বল্পকালীন স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে।
০৩.দৈনন্দিন কাজের বা পড়াশোনার মানে জোয়ার-ভাটা ঘটতে দেখা যায়।
০৪.তাৎক্ষণিকভাবে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে না।কম ঘুমের ফলঃ মেজাজ খিটখিটে হওয়া। স্কুলে সমস্যা সৃষ্টি। এমনকি গাড়ি বা কোনো বাহন চালানোতে প্রায় দুর্ঘটনায় পড়া।এ রকম বিনিদ্র প্রহর গড়াতে গড়াতে বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছানো কিশোর-কিশোরী দেরিতে ঘুমানো, দেরি করে ঘুম থেকে ওঠা; মোটকথা, এক বিশ্রী ঘুম রুটিনের আবর্তে পড়ে যায়। সপ্তাহে শেষে দেখা যাবে তার অবস্থা আরও শোচনীয় হয়েছে। সুতরাং বয়ঃসন্ধিকালের কিশোর-কিশোরীদেরতাই প্রতি রাতে নিয়মমাফিক একই সময়ে বিছানায় যেতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠতে হবে একই সময় বজায় রেখে। এবং প্রতিরাতে যেন নিদেনপক্ষে আট-নয় ঘণ্টার মতো তারা ঘুমায়, তা নিশ্চিত করতে হবে। আর এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে মা-বাবা কিংবা পরিবারের বড়দেরই।
রোগের নামঃ ক্ল্যামাইডিয়া
যৌনবাহিত রোগসমূহের মধ্যে এই রোগটি একটি পরিচিত রোগ। এটি কম বয়স্ক লোকদের মাঝে হয়ে থাকে। বিশেষ করে যাদের বয়স ২৬/২৭ বছরের কম তাদের এই রোগ বেশী হয়। এটি সাধারণত এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের ফলে এই রোগ ছড়ায়।লক্ষণ সমূহ ক্ল্যামাইডিয়া আক্রান্ত পুরুষের পেনিস থেকে রক্ত ক্ষয়িত হতে পারে এবং প্রস্রাব করার সময় জ্বালা জ্বালা ভাব থাকতে পারে। এই রোগে আক্রান্ত নারীদের যৌন থেকে এক প্রকার রস ক্ষয়িত হয়। যৌন ও তার আশে পাশে এলাকায় চুলকানি ও জ্বালাপোড়া এবং প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া বেশী হবে ও তলপেটে ব্যাথা করবে।সমস্যা সমূহ ক্ল্যামাইডিয়া আক্রান্ত নারীদের গর্ভধারণ জনিত মারাত্মক সমস্যা পোহাতে হয় এই রোগের কারনে নারীদের নিষিক্ত ডিম্বানু নির্ধারিত প্রজনন অঙ্গে স্থান না নিয়ে অন্যত্র স্থানে নেয় এবং সেখানেই বিকশিত হয়। এই রোগের ফলে শ্রেনীর প্রদাহ জনিত রোগ বা পিআইডির নানা সমস্যা হয় ফলে এটি এমন মারাত্মক আকার ধারণ করে যে, পরবর্তীতে গর্ভধারন করাও অসম্ভব হয়ে উঠে।পুরুষদের ক্ষেত্রে এই রোগে অন্ডথলি, শুক্রাশয় ইত্যাদিকে আক্রান্ত করে এবং সেই ব্যক্তি পরবর্তীতে সন্তানদানে অক্ষম হয়ে পড়ে।চিকিৎসাএই রোগ নিয়ন্ত্রনের জন্য সাধারণত বিভিন্ন প্রকার এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়। সেইরকম একটি এন্টিবায়োটিক হচ্ছে টেট্রাসাইক্লিন।নিয়মমাফিক এন্টিবায়োটিক কোর্স শেষ করলে এবং নিয়মকানুন মেনে চললে এই রোগ সারিয়ে তোলা সম্ভব। এন্টিবায়োটিক মাঝ পথে এসে থামিয়ে দিলে তা আপনার জন্য মারাত্মক হয়ে উঠবে। ঔষধ শেষ হওয়ার পর একটি চেকআপ করে নিন যে, আপনি পুরোপুরি সুস্থ কিনা ?
প্রতিরোধ
ক্ল্যামাইডিয়া প্রতিরোধ করার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে একাধিক যৌনসঙ্গীর সাথে যৌন সম্পর্ক গড়ে না তোলা। বেশীমাত্রায় সেক্স পার্টনার থাকলে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশী। অতএব এটি পরিত্যাগ করা বাঞ্চনীয় । প্রতিবার সঙ্গমের সময় কনডম ব্যবহার করা। জুনিয়ন্ত্রক ফোম বা জেলি ব্যবহার করা ভালো। বছরে একবার অন্তত ডাক্তারী পরীক্ষা করে কোন সমস্যা আছে কিনা তা দেখা।
প্রতিরোধ
ক্ল্যামাইডিয়া প্রতিরোধ করার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে একাধিক যৌনসঙ্গীর সাথে যৌন সম্পর্ক গড়ে না তোলা। বেশীমাত্রায় সেক্স পার্টনার থাকলে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশী। অতএব এটি পরিত্যাগ করা বাঞ্চনীয় । প্রতিবার সঙ্গমের সময় কনডম ব্যবহার করা। জুনিয়ন্ত্রক ফোম বা জেলি ব্যবহার করা ভালো। বছরে একবার অন্তত ডাক্তারী পরীক্ষা করে কোন সমস্যা আছে কিনা তা দেখা।
ঘুমের বড়িতে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশি ।
ঘুম প্রত্যেকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীর সুস্থ ও সতেজ রাখার জন্য ঘুমের কোনো বিকল্প নেই। ডাক্তাররা বলেন, সবার প্রতিদিন সাত-আট ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। তবে যারা ওষুধ খেয়ে ঘুমাতে যান তাদের জন্য একটা চরম দুঃসংবাদ আছে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ঘুমের বড়ির কারণে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি স্বাভাবিকের চেয়ে চারগুণ বেশি। ফলে অতিমাত্রায় ঘুমের বড়ি খেলে ঘটতে পারে অকাল মৃত্যু। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার লা জোলা এলাকায় স্ক্রাইপস ক্লিনিক ভিটারবি ফ্যামিলি স্পি সেন্টারের ড্যানিয়েল ক্রিপকির নেতৃত্বে একদল চিকিৎসকের গবেষণায় এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। গত ২৭/০২/২০১২ ইং বিএমজি ওপেন জার্নালে গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় আরো দেখা যায়, যারা অতিমাত্রায় ঘুমের বড়ি খান তাদের ক্যান্সারের ঝুঁকি যারা খান না তাদের তুলনায় অনেক বেশি থাকে। যদিও এর কারণ স্পষ্ট নয়।
কিয়ামতের আলামত !
কিয়ামতের অন্যতম আলামত হচ্ছে মহিলারা ইসলামী পোষাক পরিত্যাগ করে এমন পোষাক পরিধান করবে যাতে তাদের সতর ঢাকবে না।তারা মাথার চুল ও সৌন্দর্য্যের স্থানগুলো প্রকাশ করে ঘর থেকে বের হবে।রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেনঃ "কিয়ামতের আলামত হচ্ছে মহিলাদের জন্য এমন পোষাক আবিষ্কার হবে যা পরিধান করার পরও মহিলাদেরকে উলঙ্গ মনে হবে।"[ইমাম হায়ছামী বলেনঃ ইমাম বুখারী (রহঃ) এই হাদীছের বর্ণনা কারীদের থেকে হাদীস গ্রহণ করেছেন, মাজমাউজ্ জাওয়ায়েদ, (৭/৩২৭)]অর্থাৎ তাদের পোষাক গুলো এমণ সংকীর্ণ ও আঁট-সাট হবে যে, তা পরিধান করলেও শরীরের গঠন ও সৌন্দর্য্যের স্থানগুলো বাহির থেকে সুস্পষ্ট বুঝা যাবে।এই হাদীস টিতে নবুওয়াতের সুস্পষ্ট মু'জেযা রয়েছে। রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর পূর্বে যা বলেছেন তাআজ হুবহু বাস্তবায়িত হয়েছে।
তথ্যসূত্রঃ- "কিয়ামতের আলামত" বইলেখকঃ - আবদুল্লাহ শাহেদ আল-মাদানী ।
তথ্যসূত্রঃ- "কিয়ামতের আলামত" বইলেখকঃ - আবদুল্লাহ শাহেদ আল-মাদানী ।
কম্পিউটারে প্রোগ্রাম হ্যাং হয়ে গেলে করণীয় ।
সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি।আমরা যখন কম্পিউটার চালাই তখন অনেক সময় দেখা যায় যে কোন একটা প্রোগ্রাম হ্যাং হয়ে গেল।এই সমস্যা হতে উদ্ধার হওয়ার জন্য আমরা টাস্কম্যানেজারের কাছে সাহায্য চাই। তাই আজ আমি আপনাদের সাথে এমন একটা টিপস শেয়ার করব যেটার সাহায্যে এক চাপেই বন্ধ করতে পারবেন আপনার হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম। তাহলে চলুন দেখি প্রথমে ডেস্কটপে মাউসের রাইট ক্লিক করুন এবং new তে গিয়ে shortcut সিলেক্ট করুন তাহলে আপনার শর্টকাট এর লোকেশন জানতে চাইবে।সেখানে নিচের লেখাটি কপি করে পেস্ট করে নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন।undefinedtaskkill.exe /f /fi “status eq not responding”শর্টকাটটির পছন্দমত একটি নাম দিন এবং ফিনিশ বাটনে ক্লিক করুন। দেখবেন আপনারদেওয়া নামে একটা শর্টকাট তৈরী হয়েছে আপনার ডেস্কটপে এখন থেকে কোন প্রোগ্রাম হ্যাং হলে শুধু এখানে একবার ডাবল ক্লিক করুন। ব্যাস।সবাইকে ধন্যবাদ।
এক লাইনের কোড দিয়ে শত্রুর পিসি করে দিন ফরম্যাট !!!
আজ আপনাদের জন্য একটি মজার ট্রিকস নিয়ে এসেছি। এটি হল একটি কোড।আপনি এই কোডটি দিয়ে আপনার শত্রুর কম্পিউটারকে করে দিতে পারবেন পুরোপুরি অচল। মাত্র এক লাইনের এই কোডটি পিসির প্রত্যেকটি হার্ডডিক্সড্রাইভ করে দিবে ফরম্যাট। তবে এটির কোন খারাপ কাজে ব্যবহার করবেন না বা এটি দিয়ে কারও ক্ষতি করবেন না। কোডটি হলোঃ01001011000111110010010101010101010000011111100000কিভাবে ব্যবহার করবেনঃ১. কোডটি কপি করে একটি নোটপ্যাডে পেষ্ট করুন।২. এবার নোটপ্যাডটি my computer.exe নামে সেভ করুন।৩. এবার এই ফাইলটি পিসির যে কোন ড্রাইভেরাখুন।৪. এবার মূল ফাইলটির একটি শর্টকাট ফাইল ডেক্সটপে রাখুন।৫. ফাইলটির উপরে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Properties এ গিয়ে Change Icon এ যান। এবার মাই কম্পিউটারের মতো করে একটি আইকন নিন।৬. সর্বশেষ কাজ হল ডেক্সটপের মূল My Computer মুছে দিন।৭. আর কি এবার আপনার শত্রু যখন My Computer খুলবে আর সাথে সাথে…..।তবে আবারও বলছি কারও ক্ষতি করবেন না এই ট্রিকস দিযে।তবে আপনি চাইলে এই ধরনের আরেকটি কোড দিয়ে অন্যের উপকরাও করতে পারেন011001100110111101110010011011010110000101110100001000000110001100111010010111000010000000101111010100010010111101011000আপনার কোন বন্ধুর পিসির যদি সি ড্রাইভ ফরম্যাট করতে কখনও সমস্যা হল, তাহলে উপরের কোডটি ব্যবহার করবেন। নিয়ম আগের মতোই।
সবাইকে ধন্যবাদ ।
সবাইকে ধন্যবাদ ।
কম্পিউটারের ভলিউম হউক মাউস !!!
আজ নিয়ে এলাম মজার একটি ছোট সফটওয়্যার, জানিনা আপনাদের কাছে কেমন লাগবে তবে আমার কাছে বেশ ভাল লেগেছে। মাউজের হুইল দিয়ে কম্পিউটারের শব্দকে নিয়ন্ত্রন করা যায়। সেটা উইন্ডোজের ডিফল্ট সাউন্ড হোক আর আপনি যেকোনো প্লেয়ারে অডিও কিংবা ভিডিও দেখুন না কেন, সব সাউন্ডকে নিয়ন্ত্রন করা যাবে ছোট একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে। এখান থেকে ডাউনলোড করুন এবং ইন্সটল করুন। মাত্র ৬৩১ কেবি। ইন্সটল শেষে টাস্কবার আইকনে দেখতে পাবেন হুইল ভলিউমের আইকনটি। আপনাকে আর কিছু করতে হবেনা।
মাউসের হুইল ডেস্কটপের ফাঁকা জায়গায় রেখে ঘুরিয়ে দেখুন ভলিউমের সিগন্যাল কমছে ও বাড়ছে। আর আপনি যদি বিশেষ কাজে My Computer ওপেন করে কোন কাজ করেন এবং তখন যদি কোন প্লেয়ারে অডিও বা ভিডিও চলে, তবে এড্রেস বারের উপর মাউসের কার্সর রেখে হুইল ঘুরাতে থাকুন ও সাউন্ডকে নিয়ন্ত্রন করুন।
ধন্যবাদ ।
মাউসের হুইল ডেস্কটপের ফাঁকা জায়গায় রেখে ঘুরিয়ে দেখুন ভলিউমের সিগন্যাল কমছে ও বাড়ছে। আর আপনি যদি বিশেষ কাজে My Computer ওপেন করে কোন কাজ করেন এবং তখন যদি কোন প্লেয়ারে অডিও বা ভিডিও চলে, তবে এড্রেস বারের উপর মাউসের কার্সর রেখে হুইল ঘুরাতে থাকুন ও সাউন্ডকে নিয়ন্ত্রন করুন।
ধন্যবাদ ।
ছোট একটি সফটওয়্যার Mp3 Direct Cut দিয়ে Mp3 গানকে কেটে ছোট করতে বেশ উপযোগী।
Mp3 গানকে কেটে ছোট করার জন্য নিয়ে এলাম দারুন এক কার্যকরী সফটওয়্যার। যার নাম Mp3 Direct Cut যা দিয়ে খুব সহজে Mp3 গানকে কেটে ছোট করা যায়। মাত্র ৪৫৪ KB । এখান থেকে ডাউনলোড করুন করুন এবং ইন্সটল করুন। ইন্সটল করার পর ওপেন করতে গেলে একটি উইন্ডো আসবে,তাতে শধু OK করে দিন এবং ভাষা নির্বাচন করে নিন।এখানে আপনাকে যা যা করতে হবে-
১. যে গানটিকে কেটে ছোট করতে চান তা সিলেক্ট করুন
২. আপনি এখান থেকে কতটুকু কাটবেন তা সিলেক্ট করুন। এই কাজটি মাউজ দিয়েও করা যায়।
৩. সিজার এ ক্লিক দিলে গানটি কাটা হয়ে যাবে।
৪. এখানে সেভ করার অপশন পাবেন, ব্রাউজ করে যেখানে সেভ করতে চান তা করে নিন। দেখুন মহুর্তে কাটা অংশ বাদ দিয়ে গানটি সেভ হয়ে গেছে।
৫. এখানে আপনি গানটি কাটার আগে প্লে করে শুনে নিতে পারেন।
৬. এখানে প্লে থামানোর অপশন আছে।তাহলে বন্ধুরা ছোট এই সফটটি কেমন লাগলো? আশাকরি ভাল লাগবে।
ধন্যবাদ ।
১. যে গানটিকে কেটে ছোট করতে চান তা সিলেক্ট করুন
২. আপনি এখান থেকে কতটুকু কাটবেন তা সিলেক্ট করুন। এই কাজটি মাউজ দিয়েও করা যায়।
৩. সিজার এ ক্লিক দিলে গানটি কাটা হয়ে যাবে।
৪. এখানে সেভ করার অপশন পাবেন, ব্রাউজ করে যেখানে সেভ করতে চান তা করে নিন। দেখুন মহুর্তে কাটা অংশ বাদ দিয়ে গানটি সেভ হয়ে গেছে।
৫. এখানে আপনি গানটি কাটার আগে প্লে করে শুনে নিতে পারেন।
৬. এখানে প্লে থামানোর অপশন আছে।তাহলে বন্ধুরা ছোট এই সফটটি কেমন লাগলো? আশাকরি ভাল লাগবে।
ধন্যবাদ ।
হাদিস -০০১
হযরত আনাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, "যখন কোন মুসলমানের শরীরে কোন কষ্ট হয় তখন মহান আল্লাহ্ ফেরেশতাদেরকে বলেন যে, এর ঐ সমস্ত নেক আমল লিখতে থাক যা সে সুস্থাবস্থায় করত। (যদিও এখন তার সে আমলের আর হিম্মত নেই), এরপর যখন মহান আল্লাহ্ তাকে সুস্থতা নসীব করেন,তখন তাকে গুনাহ থেকে ধৌত ও পবিত্র করে দেন। আর যদি তার রূহ কবয করে নেন তাহলে তাকে ক্ষমা করে দেন এনং নিজ রহমত তার উপর বর্ষণ করেন।{মুসনাদে আহমাদ ৩:১৪৮; মাজমাউজ যাওয়ায়িদ ২:৩০৪, আত তারগীব ওয়াত তারহীব ৪:২৯০, কানযুল উম্মাল ৬৬৯৫, ইবনু আবি শাইবা ৩:২৩৩}
কৌতুক -০০৫ God ও Baby
God নয় মাসের ছোট্ট একটা babyকে বললেন,আগামীকাল তোমাকে পৃথিবী দেখতে পাঠাবো। বেবিটা কান্নাকাটি শুরুকরল...God কে বলল: আমি সবার সাথে কথা বলবো কিভাবে? God:আমি একজন angelপাঠিয়েছি,সে তোমাকে শেখাবে..! বেবি:আমি ওখানে খেলবো কি করে ? God: Angelতোমাকে শিখিয়ে দিবে..! বেবিঃ আমি ভালো কাজগুলো শিখবো কি করে?
God: Angel ইতোমাকে শিখিয়ে দিবে..! বেবিঃ আমার যদি কষ্ট হয়?!
God: Angel তোমার যত্ননিবে..!
বেবিঃ আমি Angleকে খুঁজে পাবো কি করে ? God: এটা খুব সহজ...পৃথিবীর মানুষ এই Angle কে 'মা'বলে ডাকে ! ! !
Universal Shield, একটি অসাধারন ফোল্ডার হাইড সফটওয়্যার!!
আমরা ফোল্ডার হাইড করার জন্য কত কিছুই না করি।কত শত ফোল্ডার লক সফটওয়্যার ব্যবহার করি।কিন্তু তার পর ও শান্তি হয়না।কয়েকদিন পর এই সমস্যা, ওই সমস্যা, সিরিয়াল নাম্বার, ফোল্ডার আনলক করে লক করতে ভুলে যাওয়া, ও আর নানান কিছু।এর জন্য মাঝে মাঝে ফোল্ডার লক সফটওয়্যার ব্যবহার করা পেইন ছাড়া আর কিছু বলে মনে হয় না।আর অধিকাংশ ফোল্ডার লক সফটওয়্যার উইন্ডোজের সেফ মোডে অচল।তাই লুকোনো ডাটা দেখে ফেলার ও আশংকা আছে।তাই আমরা অনেকে ফাইল হাইড করেও শান্তি পাইনা।তাই আমাদের দরকার এমন একটি সফটওয়্যার, যা যেকোন অবস্থাতে আমাদের গোপনীয় ফাইলগুলো হাইড করে যেতে পারে। এমন ই একটি সফটওয়্যার হলো Universal Shield ।মাত্র ২.৫৪ মেগাবাইটের এই সফট টি আমাদের যেকোন গোপনীয় ফাইল কে হাইড করতে পারে উইন্ডোজের যেকোন অবস্থায়।এমনকি এটি উইন্ডোজের সেফ মোডে ও কাজ করে।এর জন্য অপশন্স মেনু তে গিয়ে Protect on windows safe mode সিলেক্ট করে দিতে হবে।এর সাথে আমি এর প্যাচ ফাইল টি আপলোড করে দিয়েছি, তাই লাইসেন্স করার ঝামেলা নেই।তো এখন ই ডাউনলোড করুন নিচের লিঙ্ক থেকে ।DOWNLOAD
রক্তের জমাটবদ্ধতা ও এর প্রতিকার ।
মানবদেহের রক্ত তরল। তবে এটা যদি ঘন হয়ে যায় তাহলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। রক্ত জমাট হওয়ার ফলে শিরা দিয়ে তা স্বাভাবিকভাবে চলাচল করতে পারে না। ফলে হৃদরোগসহ কঠিন রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। দেহের যে কোনো শিরায় রক্ত জমাট বাঁধতে পারে। তবে বেশির ভাগ সময় পায়ের শিরাগুলোতেই এটি হয়ে থাকে।অনেক্ষণ বসে থাকলে বা একদিকে কাত হয়ে শুয়ে থাকলে শিরায় রক্ত জমাট বাঁধে। এর ফলে রক্তের উপাদানগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যার কারণে ক্যানসারও হওয়ার আশঙ্কা থাকে।রক্ত জমাট বাঁধলে পা ফুলে যায় ও ব্যথা করে। অনেক সময় পায়ের রঙ পরিবর্তন হয় ও শিরাগুলো ফুলে যায়।অনেক দিন এ সমস্যা চলতে থাকলে ফুসফুসে মারাত্মক ক্ষতি হয়।জমাট বাঁধা রক্ত তরল করতে এক ধরনের থেরাপি নিতে হয়। এটাকে অ্যান্টিকোগুলান্ট থেরাপি বলে। অথবা হেপারিন ইনজেকশনের মাধ্যমেও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা নেয়া যেতে পারে। তবে প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম করলে এ সমস্যার ঝুঁকি কমে।
অটিজম নিয়ে কিছু কথা ।
অটিজমের উপসর্গ ও চিকিৎসা অটিজম রোগে আক্রান্তদের মানসিক প্রতিবন্ধী বলা হয়। এসব রোগী অস্বাভাবিকভাবে নিজের মধ্যে গুটিয়ে থাকে। শিশু বয়সেই অটিজমের উপসর্গগুলো প্রকাশ পায়। এরা বিভিন্ন ধরনের অস্বাভাবিক আচরণ করে। যেমন- একই আচরণ বারবার করা, শারীরিক ইশারা-ইঙ্গিত না বোঝা, কারো সাথে খেলা না করা, একাকী থাকার প্রবণতা এবং কথা বলতে না পারা বা ভাষাগত সমস্যা।আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান অটিজমের কোনো কারণ এখনো পরিষ্কারভাবে আবিষ্কার করতে পারেনি। তবে প্রজননগত বা ক্রোমোজোমের সমস্যার কারণে এ রোগ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।এই রোগ প্রতিরোধ বা নিরাময়ের নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা বা ওষুধ এখন পর্যন্ত আবিষ্কার হয়নি। তবে এসব রোগীর ক্ষেত্রে স্পিচ থেরাপি ব্যবহার করা হয়। এর মাধ্যমে ভাষা বা আচরণগত বিষয়গুলো বিশেষ পদ্ধতিতে শিক্ষা দেয়া হয়। ওষুধও দেয়া হয়, তবে এ রোগের ক্ষেত্রে থেরাপিই এখন পর্যন্ত উপযোগী চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
কানের খৈল পরিস্কার নিয়ে কিছু কথা ।
কান পরিষ্কার করতে ঝুঁকি নেয়া উচিত নয় কানের খইলের ইংরেজি নাম ‘এয়ার ওয়াক্স’। তবে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা একে ‘সিরোমেন’ বলেন। কানের খইল সাধারণভাবে দুই ধরনের হয়, একটি ভেজা আরেকটি শুকনা। ৮০ শতাংশ মানুষেরই কানের খইল ভেজা থাকে এবং মাত্র ২০ শতাংশ মানুষের কানে শুকনা খইল থাকে।শুধু মানুষ নয় আরো অনেক স্তন্যপায়ী প্রাণীর কানেও খইল জমতে দেখা যায়।কিন্তু কানের ময়লা সাফ করার কোনোই প্রয়োজন নেই বলে মনে করেন স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা। তারা বলেন, কানের ময়লা আপনা থেকেই বের হয়ে যায়। কানের ময়লা ধীরে ধীরে কর্ণ গহবর থেকে এগিয়ে আসে। তারপর তা ঝরে পড়ে যায়।অনেক সময় লঞ্চঘাট, ফেরি, বা বাস-রেলস্টেশনে কান পরিষ্কার করার লোক দেখা যায়। তাদের হাতে থাকে ছোট একটা বাক্স। তাতে নানা জাতীয় রঙিন পদার্থ থাকে এবং বিচিত্র আওয়াজ করে তার সম্ভাব্য খদ্দেরদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করেন। পরে খদ্দের পেলে তাদের কান থেকে ময়লা বের করেন।কিন্তু এমনটার প্রয়োজন নেই। কেননা আমাদের চোয়ালের হাড়ের সাথে কানের সংযোগ রয়েছে। ফলে খাদ্য চিবানো বা নানা কারণে যখনই আমরা কান নাড়াচাড়া করি তখনই কানের ভেতরে নাড়া পড়ে এবং জমে থাকা ময়লা ধীরে ধীরে বাইরের দিকে আসতে শুরু করে। একই সাথে কর্ণ-কোষ বৃদ্ধি পায় এবং ময়লাকে বাইরের দিকে ঠেলে দেয়। ফলে কান পরিষ্কার করার কোনো দরকার পড়ে না। বরং কান পরিষ্কার না করলেও তা সবচেয়ে বেশি পরিষ্কার থাকে। অন্য দিকে কান পরিষ্কার করা হলে কানে ফোঁড়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ ছাড়া কান পরিষ্কার করার সময় ময়লাকে আরো ভেতরে ঠেলে দেয়া হতে পারে। তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে।অথবা পরিষ্কার করতে গিয়ে কানের পর্দায় খোচা লাগতে পারে বা কানের ভেতরের ত্বক ছিঁড়ে যেতে পারে, যা বিপদের কারণ হয়ে দেখা দেবে।কখনো ময়লা পরিষ্কার করতে হলে তা করতে হবে একজন নাক- কান-গলা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে দিয়ে। কোনো কোনো সময় কানের ময়লা অনেকের জন্য সঙ্কটের সৃষ্টি করে। সে ক্ষেত্রে কানের ময়লা বা খইল সরানোর প্রয়োজন হয়ে পড়ে। এ কাজটি চিকিৎসক ছাড়া আর কারো করা ঠিক হবে না।
মেরুদণ্ড ও কোমরে ব্যথা ??
এখন শুধু বৃদ্ধদের মেরুদণ্ড ও কোমরে ব্যথা হচ্ছে না। অফিসে বেশি সময় বসে থাকার ফলে যুবকদেরও এ ব্যথা হচ্ছে। কুঁজো হয়ে বসে থাকলে কোমর বাঁকা করে দীর্ঘ সময় কাজ করলে বা শরীরের ওজন বেশি হলে এ ধরনের ব্যথা দেখা দিতে পারে।মেরুদণ্ডের তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার কারণে পেশাব করতে সমস্যা হয়। পা অসাড় হয়ে যায়। পায়ের ওপর ও নিচের অংশে ব্যথা হয় এবং দাঁড়িয়ে থাকলে অস্থির লাগে।মেরুদণ্ড বা কোমরের ব্যথা কমাতে এমন চেয়ার ব্যবহার করতে হবে যেটিতে হেলান দিলে মেরুদণ্ড সোজা হয়ে থাকে। তা ছাড়া কুঁজো হয়ে বেশিক্ষণ কাজ করা যাবে না। কাঁধ বাঁকা করে ফোনে কথা বলা এবং উঁচু হিলের জুতা পায়ে দেয়া পরিহার করতে হবে। আর ব্যথা বেশি হলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
ডাউনলোড করুন উইন্ডোজ সেভেন সেটআপের নিয়মাবলী লিখিত চিত্রসহ বাংলা পিডিএফ গাইড ।
সবার আগে জেনে নিন উইন্ডোজ সেভেন সেটআপের জন্য আপনার কম্পিউটারে কি কি রিকোয়ারমেন্ট প্রয়োজন-হার্ডওয়ার : ৩২-বিট ৬৪-বিটপ্রসেসর : ১ GHz ১ GHzমেমোরী (ram) : ১ গিগাবাইট ২ গিগাবাইটহার্ডডিস্ক ড্রাইভ : ১৬ গিগাবাইট খালি জায়গা ২০ গিগাবাইট খালি জায়গাবি:দ্র: আমাদের পিডএফ গাইডে শুধু ৩২ বিটের কথা উল্লেখ করা হয়েছে,তাই এখানে সম্পূর্ন বিষয়টি পরিস্কার বোঝানো হলো।ধন্যবাদ।আমরা অনেকেই উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং সিস্টেম সর্ম্পকে জানি।কিন্তু অনেকেরই উইন্ডোজ সেভেন সেটআপ দেয়ার নিয়ম জানা নেই।চিত্রসহ উইন্ডোজ সেভেন সেটআপের নিয়ম লেখা একটি পিডিএফ ফাইল ইচ্ছে করলে আপনি সংগ্রহে রেখে দিতে পারেন।সম্পূর্ন বাংলায় লিখিত এই পিডিএফ ফাইলটি নামিয়ে নিন।পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড লিঙ্ক ।
কৌতুক-০০৪ বৃষ্টির কারণে ম্যাচ পরিত্যাক্ত ।
স্যার ক্লাশে সবাইকে ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে রচনা লিখতে দিয়েছেন। সবাই মন দিয়ে লিখে চলছে। ৩-৪ মিনিট পরেই স্যার হঠাৎ দেখেন রন্টি জানালা দিয়ে উদাস নয়নে বাইরের মাঠের দিকে তাকিয়ে আছেন।স্যার রন্টিকে ঝাড়ি দিয়ে জানতে চাইলেন, ‘এই তুমি লিখছো না কেন?’রন্টি: স্যার আমার লেখা হয়ে গেছে!স্যার: মানে? কই তোমার খাতা দেখি?রন্টি স্যারকে খাতা এগিয়ে দিলেন, স্যার দেখলেন খাতায় লেখা রয়েছে ‘বৃষ্টির কারনে ম্যাচ পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা হলো।’
এখন ফাইল কপি করুন আরও দ্রুত ও সহজে!!
আমরা যারা ডিভিডি/বড় কোন ফাইল দ্রুত কপি করি/করতে চাই, তাদের জন্য টেরা কপি একটি অতি পরিচিত নাম।ডিভিডি বা যে কোন বড় ধরণের ফাইল কপি করার জন্য টেরা কপি অত্যন্ত কাজের সফটওয়্যার।এটি ব্যবহার করা খুব সহজ।শুধু ইন্সটল করুন, এবং নির্বিঘ্নে কপি/মুভ করে যান।টেরা কপি আপনাদেরকে সর্বোচ্চ স্পীডে কপি করার অভিজ্ঞতা দেবে।এর সাথে এর লাইসেন্স কী টি রয়েছে।ফলে আপনি পাবেন টেরা কপির প্রফেশনাল ভার্শনের সুবিধা।অত্যন্ত ছোটো কিন্তু কাজের এই সফটওয়্যারটি নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করুন ।
ধন্যবাদ ।
ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে call এবং sms করুন !!!
ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে call এবং sms করার অনেক ওয়েব সাইট আছে।এমন একটি সাইট হচ্ছে এই সাইটটি ।এখান থেকে আপনি বিনামূল্যে এসএমএস এবং কল করতে পারবেন।এজন্য register for free -এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিন।তাহলে আপনার মেইলে একটি একটিভিশন পাঠানো হবে।এখন ঐ লিংকে ক্লিক করে একাউন্ট একটিভ করুন এবং লগইন করুন।এখন মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশনকরার জন্য SMS মেনু থেকে SMSএ ক্লিক করুন।এখন আপনার মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন করতে Verification -এ ক্লিক করুন।এবার CALLER ID অংশে আপনার মোবাইল নম্বর (দেশের কোড ছাড়া) লিখে ADD NEW CALLERID -এ ক্লিক করুন।এরপরে VERIFY NOW বাটনে ক্লিক করে CALL ME NOW বাটনে ক্লিক করলেই আপনার মোবাইলে একটি কল আসবে।সবশেষে প্রদর্শিত ভেরিফিকেশন কোড টাইপ করে ভেরিফিকেশন সমম্পন্ন করুন।এবার এসএমএস করতে SMS মেনু থেকে SMS এ ক্লিক করুন এবং SMS option: এ Free SMS নির্বাচন করে এসএমএস করুন। এভাবে আপনি প্রতিদিন ৫ টি করে sms send করতে পারবেন।আর কল করার জন্য TELEPHONE মেনু থেকে WEB-CALLBACK এ ক্লিক করে ৮ মিনিট কল করুন বিশ্বের যেকোন প্রান্তে।
চুল পড়লে করণীয় ।
চুল পড়লে পুরুষরা যতটা উদ্বিগ্ন হন অন্য কিছুতে তারা ততটা হন না। কেননা মাথাভর্তি চুল ও পরিপাটি সিঁথি ছেলেদের সৌন্দর্য ও আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেয়। সাধারণত বিশের পর থেকে এবং ত্রিশ বছরের আগ পর্যন্ত ছেলেদের চুল বেশি উঠতে দেখা যায়। আর চুল পড়া শুরু করে মাথার মধ্যভাগ থেকে।এ সমস্যা বংশগতভাবেই বেশির ভাগ সময় হয়ে থাকে। তবে ডিহাইড্রো টেসটোস্টেরন নামক কেমিক্যালের পরিমাণ দেহে বেশি হলে চুলের গোড়া চিকন ও দুর্বল হয়ে যায়। ফলে চুল পড়া শুরু করে। এর অন্য কারণও আছে। যেমন দেহে আয়রনের অভাব, থাইরয়েড সমস্যা ও ছত্রাকের আক্রমণ।এ থেকে মুক্তি পেতে আয়রনযুক্ত খাবার বেশি বেশি খাওয়া প্রয়োজন। তা ছাড়াও চুল ছোট রাখলে চুল অনেকটাই কম পড়ে। আবার ভিটামিন-ই, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ও জিংকসমৃদ্ধ ভেষজ উপাদান একত্র করে চুলে লাগানো যেতে পারে। তবে ফিনাসটেরিড বা প্রোপেমিয়া নামক এক ধরনের ট্যাবলেট বেরিয়েছে। এটি খেলে চুল পড়া কমে বলে জানান ব্রিটেনের গবেষকেরা।
মুখের ঘা ও প্রতিকার ।
অনেকের মুখে গালের ভেতরের অংশে বা জিহবায় ঘা হয়। এতে ক্ষত সৃষ্টি হওয়ায় ব্যথা করে। ভাইরাসের কারণে তা শক্ত ব্রাশ দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করলেও এ সমস্যা দেখা দেয়। আবার খুব গরম পানীয় পান করলে বা কিছু চিবাতে গিয়ে গালের ভেতরে কামড় লাগলেও এ ঘা হতে পারে। তবে আয়রন বা ভিটামিন বি১২-এর অভাবেই এ সমস্যা বেশি হয়।এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে স্বাস'্যকর খাবার খাওয়া খুব জরুরি। যেমন- ফল, শাকসবজি, দুধ, মাছ এবং চর্বি ছাড়া গোশত। এসব খাবারে প্রচুর পরিমাণ জিঙ্ক, ভিটামিন ও আয়রন থাকায় মুখের ঘা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। রিবোফ্লাভিন ট্যাবলেট চুষে খেলে ঘায়ে উপশম হয়। ব্যথা বেশি হলে প্যারাসিটামল খাওয়া যেতে পারে। এক ধরনের মুখে মাখার ক্রিম বা জেলও ব্যবহার করা যায়। সূত্র : বিবিসি।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)