আজ নিয়ে এলাম মজার একটি ছোট সফটওয়্যার, জানিনা আপনাদের কাছে কেমন লাগবে তবে আমার কাছে বেশ ভাল লেগেছে। মাউজের হুইল দিয়ে কম্পিউটারের শব্দকে নিয়ন্ত্রন করা যায়। সেটা উইন্ডোজের ডিফল্ট সাউন্ড হোক আর আপনি যেকোনো প্লেয়ারে অডিও কিংবা ভিডিও দেখুন না কেন, সব সাউন্ডকে নিয়ন্ত্রন করা যাবে ছোট একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে। এখান থেকে ডাউনলোড করুন এবং ইন্সটল করুন। মাত্র ৬৩১ কেবি। ইন্সটল শেষে টাস্কবার আইকনে দেখতে পাবেন হুইল ভলিউমের আইকনটি। আপনাকে আর কিছু করতে হবেনা।
মাউসের হুইল ডেস্কটপের ফাঁকা জায়গায় রেখে ঘুরিয়ে দেখুন ভলিউমের সিগন্যাল কমছে ও বাড়ছে। আর আপনি যদি বিশেষ কাজে My Computer ওপেন করে কোন কাজ করেন এবং তখন যদি কোন প্লেয়ারে অডিও বা ভিডিও চলে, তবে এড্রেস বারের উপর মাউসের কার্সর রেখে হুইল ঘুরাতে থাকুন ও সাউন্ডকে নিয়ন্ত্রন করুন।
ধন্যবাদ ।
Weather in Chittagong
ছোট একটি সফটওয়্যার Mp3 Direct Cut দিয়ে Mp3 গানকে কেটে ছোট করতে বেশ উপযোগী।
Mp3 গানকে কেটে ছোট করার জন্য নিয়ে এলাম দারুন এক কার্যকরী সফটওয়্যার। যার নাম Mp3 Direct Cut যা দিয়ে খুব সহজে Mp3 গানকে কেটে ছোট করা যায়। মাত্র ৪৫৪ KB । এখান থেকে ডাউনলোড করুন করুন এবং ইন্সটল করুন। ইন্সটল করার পর ওপেন করতে গেলে একটি উইন্ডো আসবে,তাতে শধু OK করে দিন এবং ভাষা নির্বাচন করে নিন।এখানে আপনাকে যা যা করতে হবে-
১. যে গানটিকে কেটে ছোট করতে চান তা সিলেক্ট করুন
২. আপনি এখান থেকে কতটুকু কাটবেন তা সিলেক্ট করুন। এই কাজটি মাউজ দিয়েও করা যায়।
৩. সিজার এ ক্লিক দিলে গানটি কাটা হয়ে যাবে।
৪. এখানে সেভ করার অপশন পাবেন, ব্রাউজ করে যেখানে সেভ করতে চান তা করে নিন। দেখুন মহুর্তে কাটা অংশ বাদ দিয়ে গানটি সেভ হয়ে গেছে।
৫. এখানে আপনি গানটি কাটার আগে প্লে করে শুনে নিতে পারেন।
৬. এখানে প্লে থামানোর অপশন আছে।তাহলে বন্ধুরা ছোট এই সফটটি কেমন লাগলো? আশাকরি ভাল লাগবে।
ধন্যবাদ ।
১. যে গানটিকে কেটে ছোট করতে চান তা সিলেক্ট করুন
২. আপনি এখান থেকে কতটুকু কাটবেন তা সিলেক্ট করুন। এই কাজটি মাউজ দিয়েও করা যায়।
৩. সিজার এ ক্লিক দিলে গানটি কাটা হয়ে যাবে।
৪. এখানে সেভ করার অপশন পাবেন, ব্রাউজ করে যেখানে সেভ করতে চান তা করে নিন। দেখুন মহুর্তে কাটা অংশ বাদ দিয়ে গানটি সেভ হয়ে গেছে।
৫. এখানে আপনি গানটি কাটার আগে প্লে করে শুনে নিতে পারেন।
৬. এখানে প্লে থামানোর অপশন আছে।তাহলে বন্ধুরা ছোট এই সফটটি কেমন লাগলো? আশাকরি ভাল লাগবে।
ধন্যবাদ ।
হাদিস -০০১
হযরত আনাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, "যখন কোন মুসলমানের শরীরে কোন কষ্ট হয় তখন মহান আল্লাহ্ ফেরেশতাদেরকে বলেন যে, এর ঐ সমস্ত নেক আমল লিখতে থাক যা সে সুস্থাবস্থায় করত। (যদিও এখন তার সে আমলের আর হিম্মত নেই), এরপর যখন মহান আল্লাহ্ তাকে সুস্থতা নসীব করেন,তখন তাকে গুনাহ থেকে ধৌত ও পবিত্র করে দেন। আর যদি তার রূহ কবয করে নেন তাহলে তাকে ক্ষমা করে দেন এনং নিজ রহমত তার উপর বর্ষণ করেন।{মুসনাদে আহমাদ ৩:১৪৮; মাজমাউজ যাওয়ায়িদ ২:৩০৪, আত তারগীব ওয়াত তারহীব ৪:২৯০, কানযুল উম্মাল ৬৬৯৫, ইবনু আবি শাইবা ৩:২৩৩}
কৌতুক -০০৫ God ও Baby
God নয় মাসের ছোট্ট একটা babyকে বললেন,আগামীকাল তোমাকে পৃথিবী দেখতে পাঠাবো। বেবিটা কান্নাকাটি শুরুকরল...God কে বলল: আমি সবার সাথে কথা বলবো কিভাবে? God:আমি একজন angelপাঠিয়েছি,সে তোমাকে শেখাবে..! বেবি:আমি ওখানে খেলবো কি করে ? God: Angelতোমাকে শিখিয়ে দিবে..! বেবিঃ আমি ভালো কাজগুলো শিখবো কি করে?
God: Angel ইতোমাকে শিখিয়ে দিবে..! বেবিঃ আমার যদি কষ্ট হয়?!
God: Angel তোমার যত্ননিবে..!
বেবিঃ আমি Angleকে খুঁজে পাবো কি করে ? God: এটা খুব সহজ...পৃথিবীর মানুষ এই Angle কে 'মা'বলে ডাকে ! ! !
Universal Shield, একটি অসাধারন ফোল্ডার হাইড সফটওয়্যার!!
আমরা ফোল্ডার হাইড করার জন্য কত কিছুই না করি।কত শত ফোল্ডার লক সফটওয়্যার ব্যবহার করি।কিন্তু তার পর ও শান্তি হয়না।কয়েকদিন পর এই সমস্যা, ওই সমস্যা, সিরিয়াল নাম্বার, ফোল্ডার আনলক করে লক করতে ভুলে যাওয়া, ও আর নানান কিছু।এর জন্য মাঝে মাঝে ফোল্ডার লক সফটওয়্যার ব্যবহার করা পেইন ছাড়া আর কিছু বলে মনে হয় না।আর অধিকাংশ ফোল্ডার লক সফটওয়্যার উইন্ডোজের সেফ মোডে অচল।তাই লুকোনো ডাটা দেখে ফেলার ও আশংকা আছে।তাই আমরা অনেকে ফাইল হাইড করেও শান্তি পাইনা।তাই আমাদের দরকার এমন একটি সফটওয়্যার, যা যেকোন অবস্থাতে আমাদের গোপনীয় ফাইলগুলো হাইড করে যেতে পারে। এমন ই একটি সফটওয়্যার হলো Universal Shield ।মাত্র ২.৫৪ মেগাবাইটের এই সফট টি আমাদের যেকোন গোপনীয় ফাইল কে হাইড করতে পারে উইন্ডোজের যেকোন অবস্থায়।এমনকি এটি উইন্ডোজের সেফ মোডে ও কাজ করে।এর জন্য অপশন্স মেনু তে গিয়ে Protect on windows safe mode সিলেক্ট করে দিতে হবে।এর সাথে আমি এর প্যাচ ফাইল টি আপলোড করে দিয়েছি, তাই লাইসেন্স করার ঝামেলা নেই।তো এখন ই ডাউনলোড করুন নিচের লিঙ্ক থেকে ।DOWNLOAD
রক্তের জমাটবদ্ধতা ও এর প্রতিকার ।
মানবদেহের রক্ত তরল। তবে এটা যদি ঘন হয়ে যায় তাহলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। রক্ত জমাট হওয়ার ফলে শিরা দিয়ে তা স্বাভাবিকভাবে চলাচল করতে পারে না। ফলে হৃদরোগসহ কঠিন রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। দেহের যে কোনো শিরায় রক্ত জমাট বাঁধতে পারে। তবে বেশির ভাগ সময় পায়ের শিরাগুলোতেই এটি হয়ে থাকে।অনেক্ষণ বসে থাকলে বা একদিকে কাত হয়ে শুয়ে থাকলে শিরায় রক্ত জমাট বাঁধে। এর ফলে রক্তের উপাদানগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যার কারণে ক্যানসারও হওয়ার আশঙ্কা থাকে।রক্ত জমাট বাঁধলে পা ফুলে যায় ও ব্যথা করে। অনেক সময় পায়ের রঙ পরিবর্তন হয় ও শিরাগুলো ফুলে যায়।অনেক দিন এ সমস্যা চলতে থাকলে ফুসফুসে মারাত্মক ক্ষতি হয়।জমাট বাঁধা রক্ত তরল করতে এক ধরনের থেরাপি নিতে হয়। এটাকে অ্যান্টিকোগুলান্ট থেরাপি বলে। অথবা হেপারিন ইনজেকশনের মাধ্যমেও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা নেয়া যেতে পারে। তবে প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম করলে এ সমস্যার ঝুঁকি কমে।
অটিজম নিয়ে কিছু কথা ।
অটিজমের উপসর্গ ও চিকিৎসা অটিজম রোগে আক্রান্তদের মানসিক প্রতিবন্ধী বলা হয়। এসব রোগী অস্বাভাবিকভাবে নিজের মধ্যে গুটিয়ে থাকে। শিশু বয়সেই অটিজমের উপসর্গগুলো প্রকাশ পায়। এরা বিভিন্ন ধরনের অস্বাভাবিক আচরণ করে। যেমন- একই আচরণ বারবার করা, শারীরিক ইশারা-ইঙ্গিত না বোঝা, কারো সাথে খেলা না করা, একাকী থাকার প্রবণতা এবং কথা বলতে না পারা বা ভাষাগত সমস্যা।আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান অটিজমের কোনো কারণ এখনো পরিষ্কারভাবে আবিষ্কার করতে পারেনি। তবে প্রজননগত বা ক্রোমোজোমের সমস্যার কারণে এ রোগ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।এই রোগ প্রতিরোধ বা নিরাময়ের নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা বা ওষুধ এখন পর্যন্ত আবিষ্কার হয়নি। তবে এসব রোগীর ক্ষেত্রে স্পিচ থেরাপি ব্যবহার করা হয়। এর মাধ্যমে ভাষা বা আচরণগত বিষয়গুলো বিশেষ পদ্ধতিতে শিক্ষা দেয়া হয়। ওষুধও দেয়া হয়, তবে এ রোগের ক্ষেত্রে থেরাপিই এখন পর্যন্ত উপযোগী চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
কানের খৈল পরিস্কার নিয়ে কিছু কথা ।
কান পরিষ্কার করতে ঝুঁকি নেয়া উচিত নয় কানের খইলের ইংরেজি নাম ‘এয়ার ওয়াক্স’। তবে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা একে ‘সিরোমেন’ বলেন। কানের খইল সাধারণভাবে দুই ধরনের হয়, একটি ভেজা আরেকটি শুকনা। ৮০ শতাংশ মানুষেরই কানের খইল ভেজা থাকে এবং মাত্র ২০ শতাংশ মানুষের কানে শুকনা খইল থাকে।শুধু মানুষ নয় আরো অনেক স্তন্যপায়ী প্রাণীর কানেও খইল জমতে দেখা যায়।কিন্তু কানের ময়লা সাফ করার কোনোই প্রয়োজন নেই বলে মনে করেন স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা। তারা বলেন, কানের ময়লা আপনা থেকেই বের হয়ে যায়। কানের ময়লা ধীরে ধীরে কর্ণ গহবর থেকে এগিয়ে আসে। তারপর তা ঝরে পড়ে যায়।অনেক সময় লঞ্চঘাট, ফেরি, বা বাস-রেলস্টেশনে কান পরিষ্কার করার লোক দেখা যায়। তাদের হাতে থাকে ছোট একটা বাক্স। তাতে নানা জাতীয় রঙিন পদার্থ থাকে এবং বিচিত্র আওয়াজ করে তার সম্ভাব্য খদ্দেরদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করেন। পরে খদ্দের পেলে তাদের কান থেকে ময়লা বের করেন।কিন্তু এমনটার প্রয়োজন নেই। কেননা আমাদের চোয়ালের হাড়ের সাথে কানের সংযোগ রয়েছে। ফলে খাদ্য চিবানো বা নানা কারণে যখনই আমরা কান নাড়াচাড়া করি তখনই কানের ভেতরে নাড়া পড়ে এবং জমে থাকা ময়লা ধীরে ধীরে বাইরের দিকে আসতে শুরু করে। একই সাথে কর্ণ-কোষ বৃদ্ধি পায় এবং ময়লাকে বাইরের দিকে ঠেলে দেয়। ফলে কান পরিষ্কার করার কোনো দরকার পড়ে না। বরং কান পরিষ্কার না করলেও তা সবচেয়ে বেশি পরিষ্কার থাকে। অন্য দিকে কান পরিষ্কার করা হলে কানে ফোঁড়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ ছাড়া কান পরিষ্কার করার সময় ময়লাকে আরো ভেতরে ঠেলে দেয়া হতে পারে। তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে।অথবা পরিষ্কার করতে গিয়ে কানের পর্দায় খোচা লাগতে পারে বা কানের ভেতরের ত্বক ছিঁড়ে যেতে পারে, যা বিপদের কারণ হয়ে দেখা দেবে।কখনো ময়লা পরিষ্কার করতে হলে তা করতে হবে একজন নাক- কান-গলা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে দিয়ে। কোনো কোনো সময় কানের ময়লা অনেকের জন্য সঙ্কটের সৃষ্টি করে। সে ক্ষেত্রে কানের ময়লা বা খইল সরানোর প্রয়োজন হয়ে পড়ে। এ কাজটি চিকিৎসক ছাড়া আর কারো করা ঠিক হবে না।
মেরুদণ্ড ও কোমরে ব্যথা ??
এখন শুধু বৃদ্ধদের মেরুদণ্ড ও কোমরে ব্যথা হচ্ছে না। অফিসে বেশি সময় বসে থাকার ফলে যুবকদেরও এ ব্যথা হচ্ছে। কুঁজো হয়ে বসে থাকলে কোমর বাঁকা করে দীর্ঘ সময় কাজ করলে বা শরীরের ওজন বেশি হলে এ ধরনের ব্যথা দেখা দিতে পারে।মেরুদণ্ডের তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার কারণে পেশাব করতে সমস্যা হয়। পা অসাড় হয়ে যায়। পায়ের ওপর ও নিচের অংশে ব্যথা হয় এবং দাঁড়িয়ে থাকলে অস্থির লাগে।মেরুদণ্ড বা কোমরের ব্যথা কমাতে এমন চেয়ার ব্যবহার করতে হবে যেটিতে হেলান দিলে মেরুদণ্ড সোজা হয়ে থাকে। তা ছাড়া কুঁজো হয়ে বেশিক্ষণ কাজ করা যাবে না। কাঁধ বাঁকা করে ফোনে কথা বলা এবং উঁচু হিলের জুতা পায়ে দেয়া পরিহার করতে হবে। আর ব্যথা বেশি হলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
ডাউনলোড করুন উইন্ডোজ সেভেন সেটআপের নিয়মাবলী লিখিত চিত্রসহ বাংলা পিডিএফ গাইড ।
সবার আগে জেনে নিন উইন্ডোজ সেভেন সেটআপের জন্য আপনার কম্পিউটারে কি কি রিকোয়ারমেন্ট প্রয়োজন-হার্ডওয়ার : ৩২-বিট ৬৪-বিটপ্রসেসর : ১ GHz ১ GHzমেমোরী (ram) : ১ গিগাবাইট ২ গিগাবাইটহার্ডডিস্ক ড্রাইভ : ১৬ গিগাবাইট খালি জায়গা ২০ গিগাবাইট খালি জায়গাবি:দ্র: আমাদের পিডএফ গাইডে শুধু ৩২ বিটের কথা উল্লেখ করা হয়েছে,তাই এখানে সম্পূর্ন বিষয়টি পরিস্কার বোঝানো হলো।ধন্যবাদ।আমরা অনেকেই উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং সিস্টেম সর্ম্পকে জানি।কিন্তু অনেকেরই উইন্ডোজ সেভেন সেটআপ দেয়ার নিয়ম জানা নেই।চিত্রসহ উইন্ডোজ সেভেন সেটআপের নিয়ম লেখা একটি পিডিএফ ফাইল ইচ্ছে করলে আপনি সংগ্রহে রেখে দিতে পারেন।সম্পূর্ন বাংলায় লিখিত এই পিডিএফ ফাইলটি নামিয়ে নিন।পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড লিঙ্ক ।
কৌতুক-০০৪ বৃষ্টির কারণে ম্যাচ পরিত্যাক্ত ।
স্যার ক্লাশে সবাইকে ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে রচনা লিখতে দিয়েছেন। সবাই মন দিয়ে লিখে চলছে। ৩-৪ মিনিট পরেই স্যার হঠাৎ দেখেন রন্টি জানালা দিয়ে উদাস নয়নে বাইরের মাঠের দিকে তাকিয়ে আছেন।স্যার রন্টিকে ঝাড়ি দিয়ে জানতে চাইলেন, ‘এই তুমি লিখছো না কেন?’রন্টি: স্যার আমার লেখা হয়ে গেছে!স্যার: মানে? কই তোমার খাতা দেখি?রন্টি স্যারকে খাতা এগিয়ে দিলেন, স্যার দেখলেন খাতায় লেখা রয়েছে ‘বৃষ্টির কারনে ম্যাচ পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা হলো।’
এখন ফাইল কপি করুন আরও দ্রুত ও সহজে!!
আমরা যারা ডিভিডি/বড় কোন ফাইল দ্রুত কপি করি/করতে চাই, তাদের জন্য টেরা কপি একটি অতি পরিচিত নাম।ডিভিডি বা যে কোন বড় ধরণের ফাইল কপি করার জন্য টেরা কপি অত্যন্ত কাজের সফটওয়্যার।এটি ব্যবহার করা খুব সহজ।শুধু ইন্সটল করুন, এবং নির্বিঘ্নে কপি/মুভ করে যান।টেরা কপি আপনাদেরকে সর্বোচ্চ স্পীডে কপি করার অভিজ্ঞতা দেবে।এর সাথে এর লাইসেন্স কী টি রয়েছে।ফলে আপনি পাবেন টেরা কপির প্রফেশনাল ভার্শনের সুবিধা।অত্যন্ত ছোটো কিন্তু কাজের এই সফটওয়্যারটি নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করুন ।
ধন্যবাদ ।
ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে call এবং sms করুন !!!
ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে call এবং sms করার অনেক ওয়েব সাইট আছে।এমন একটি সাইট হচ্ছে এই সাইটটি ।এখান থেকে আপনি বিনামূল্যে এসএমএস এবং কল করতে পারবেন।এজন্য register for free -এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিন।তাহলে আপনার মেইলে একটি একটিভিশন পাঠানো হবে।এখন ঐ লিংকে ক্লিক করে একাউন্ট একটিভ করুন এবং লগইন করুন।এখন মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশনকরার জন্য SMS মেনু থেকে SMSএ ক্লিক করুন।এখন আপনার মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন করতে Verification -এ ক্লিক করুন।এবার CALLER ID অংশে আপনার মোবাইল নম্বর (দেশের কোড ছাড়া) লিখে ADD NEW CALLERID -এ ক্লিক করুন।এরপরে VERIFY NOW বাটনে ক্লিক করে CALL ME NOW বাটনে ক্লিক করলেই আপনার মোবাইলে একটি কল আসবে।সবশেষে প্রদর্শিত ভেরিফিকেশন কোড টাইপ করে ভেরিফিকেশন সমম্পন্ন করুন।এবার এসএমএস করতে SMS মেনু থেকে SMS এ ক্লিক করুন এবং SMS option: এ Free SMS নির্বাচন করে এসএমএস করুন। এভাবে আপনি প্রতিদিন ৫ টি করে sms send করতে পারবেন।আর কল করার জন্য TELEPHONE মেনু থেকে WEB-CALLBACK এ ক্লিক করে ৮ মিনিট কল করুন বিশ্বের যেকোন প্রান্তে।
চুল পড়লে করণীয় ।
চুল পড়লে পুরুষরা যতটা উদ্বিগ্ন হন অন্য কিছুতে তারা ততটা হন না। কেননা মাথাভর্তি চুল ও পরিপাটি সিঁথি ছেলেদের সৌন্দর্য ও আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেয়। সাধারণত বিশের পর থেকে এবং ত্রিশ বছরের আগ পর্যন্ত ছেলেদের চুল বেশি উঠতে দেখা যায়। আর চুল পড়া শুরু করে মাথার মধ্যভাগ থেকে।এ সমস্যা বংশগতভাবেই বেশির ভাগ সময় হয়ে থাকে। তবে ডিহাইড্রো টেসটোস্টেরন নামক কেমিক্যালের পরিমাণ দেহে বেশি হলে চুলের গোড়া চিকন ও দুর্বল হয়ে যায়। ফলে চুল পড়া শুরু করে। এর অন্য কারণও আছে। যেমন দেহে আয়রনের অভাব, থাইরয়েড সমস্যা ও ছত্রাকের আক্রমণ।এ থেকে মুক্তি পেতে আয়রনযুক্ত খাবার বেশি বেশি খাওয়া প্রয়োজন। তা ছাড়াও চুল ছোট রাখলে চুল অনেকটাই কম পড়ে। আবার ভিটামিন-ই, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ও জিংকসমৃদ্ধ ভেষজ উপাদান একত্র করে চুলে লাগানো যেতে পারে। তবে ফিনাসটেরিড বা প্রোপেমিয়া নামক এক ধরনের ট্যাবলেট বেরিয়েছে। এটি খেলে চুল পড়া কমে বলে জানান ব্রিটেনের গবেষকেরা।
মুখের ঘা ও প্রতিকার ।
অনেকের মুখে গালের ভেতরের অংশে বা জিহবায় ঘা হয়। এতে ক্ষত সৃষ্টি হওয়ায় ব্যথা করে। ভাইরাসের কারণে তা শক্ত ব্রাশ দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করলেও এ সমস্যা দেখা দেয়। আবার খুব গরম পানীয় পান করলে বা কিছু চিবাতে গিয়ে গালের ভেতরে কামড় লাগলেও এ ঘা হতে পারে। তবে আয়রন বা ভিটামিন বি১২-এর অভাবেই এ সমস্যা বেশি হয়।এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে স্বাস'্যকর খাবার খাওয়া খুব জরুরি। যেমন- ফল, শাকসবজি, দুধ, মাছ এবং চর্বি ছাড়া গোশত। এসব খাবারে প্রচুর পরিমাণ জিঙ্ক, ভিটামিন ও আয়রন থাকায় মুখের ঘা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। রিবোফ্লাভিন ট্যাবলেট চুষে খেলে ঘায়ে উপশম হয়। ব্যথা বেশি হলে প্যারাসিটামল খাওয়া যেতে পারে। এক ধরনের মুখে মাখার ক্রিম বা জেলও ব্যবহার করা যায়। সূত্র : বিবিসি।
অনিদ্রার কারণ ও সমাধান ।
রাতে ঘুম না আসা বা মাঝ রাতে ঘুম ভেঙে গেলে আর ঘুম আসে না- এ সমস্যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় ইনসমনিয়া বা অনিদ্রা বলা হয়। রাতের পর রাত এ সমস্যা চলতে থাকলে জটিল ব্যাধি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সাধারণত মানবিক চাপ বা দুশ্চিন্তার কারণেই মানুষ অনিদ্রায় ভুগেন। হতাশাগ্রস্ত বা খুব কাছের মানুষের সাথে সম্পর্কের দূরত্ব সৃষ্টি হলেও এ সমস্যা হতে পারে।দীর্ঘ দিন ধরে ক্যাফেইন, নিকটিন বা অ্যালকোহল জাতীয় দ্রব্য পান করলে এ সমস্যা আরো বেশি হয়। শারীরিক অসুস'তা, পরিবেশগত শব্দ, কায়িক পরিশ্রম না করা বা দিনে ঘুমালেও অনিদ্রা দেখা দেয়। তবে বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে অনিদ্রাটা একটু বেশিই দেখা যায়।অনিদ্রা থেকে মুক্তি পেতে সাময়িকভাবে কয়েক দিনের জন্য ঘুমের ওষুধ খাওয়া যায়। তবে ভালো ঘুমের জন্য ঘরের পরিবেশটা খুব জরুরি। ঘুমানোর আগে অবশ্যই ঘরের বাতি নিভিয়ে দিতে হবে এবং বিছানাকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে আরামদায়ক করতে হবে। একটা নির্দিষ্ট সময় ঘুমানোর অভ্যাস করা উচিত। ঘুমের আগে টিভি দেখা বা দিনে ঘুমানোর অভ্যাস পরিহার করতে হবে। এ ছাড়াও শারীরিক পরিশ্রম করলে এবং যথাসম্ভব চিন্তামুক্ত হয়ে ঘুমাতে গেলে অনিদ্রা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।
শরীরের দুর্গন্ধ ও প্রতিকার ।
কমবেশি সবার শরীরেই দুর্গন্ধ থাকে। গরমের দিনে এ সমস্যা বেশি বোঝা যায়। শরীরের দুর্গন্ধ সাধারণত ঘাম থেকে সৃষ্টি হয়। ঘামের কোনো গন্ধ নেই তবে এটা ত্বকের ব্যাকটেরিয়ার সাথে মিশে শরীরের মধ্যে একটা অস্বস্তিকর গন্ধের সৃষ্টি করে।খাদ্যের কারণেও এটা হতে পারে। যেমন- রসুন, পেঁয়াজ বা বেশি মসলাযুক্ত খাবার খেলে এর নির্যাস ঘামের মাধ্যমে বের হয়। ফলে শরীর গন্ধ করে। এটিকে সাধারণত রোগ বলা যায় না। তবে এ সমস্যার কারণে হাসপাতালে না গেলেও চলে। সচেতনতা অবলম্বন করলেই তা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।শরীরের দুর্গন্ধ থেকে বাঁচতে হলে প্রতিদিন গোসলের সময় সাবান দিয়ে শরীর পরিষ্কার করতে হবে এবং গোসলের পর সুগন্ধি বা পারফিউমও ব্যবহার করা যেতে পারে। এ ছাড়াও প্রতিদিন পরিধেয় কাপড়গুলো পরিষ্কার করা, ঘামযুক্ত কাপড় দ্বিতীয়বার পরিধান না করলে এ সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। আর পায়ের দুর্গন্ধ এড়াতে যথাসম্ভব মোজা পায়ে না দিয়ে স্লিপার ব্যবহার করতে হবে।
মাথাব্যাথা ও করণীয় ।
মাথাব্যথা বলতে সাধারণত আমরা মাথার যন্ত্রণাকে বুঝি। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় এর বিভিন্ন নাম রয়েছে। সাধারণত মাথায় যেসব ব্যথা হয়ে থাকে সেগুলো হচ্ছে- টেনশন হেডেক বা অত্যধিক চিন্তার ফলে মাথাব্যথা। এ ব্যথা মাথার উভয় পাশ থেকে শুরু করে ঘাড় পর্যন্ত কয়েক দিন ধরে থাকতে পারে। মাইগ্রেট বা মাথার এক পাশে ব্যথা। এ ব্যথাকে আধকপালেও বলা হয়। এ ব্যথার কারণে মাথার এক পাশে ব্যথা করে, সাথে সাথে বমিও হয়। ক্লোস্টার হেডেক বা কিছুক্ষণ পরপর ব্যথা। এর ফলে চোখের চার পাশে ব্যথা হয়। এ ধরনের ব্যথা সাধারণত এক দিন স'ায়ী হয়ে থাকে। তবে এক মাস পর আবারো হতে পারে।‘ক্রনিক হেডেক’ বা দীর্ঘস'ায়ী মাথাব্যথা। এ বাথা ১৫ দিন থেকে তিন মাস পর্যন্ত স'ায়ী হয়।অত্যধিক ধূমপান, অ্যালকোহল পান, অস্বাস'্যকর খাবার খাওয়া, অনিন্দ্রা ও রক্তে সুগারের পরিমাণ কমে যাওয়ায় মাথাব্যথা করতে পারে।সাধারণত ব্যথানাশক ওষুধ খেলেই মাথাব্যথা সেরে যায়। কপালে ব্যথানাশক মলমও লাগানো যেতে পারে। তবে বেশি ব্যথা হলে ট্রিপট্যান এবং ৫ এইচটি জাতীয় ওষুধ খেতে হবে। অনেক সময় ব্রেনে অক্সিজেনের অভাব হলে মাথাব্যথা করে। সে ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত অক্সিজেন নিতে হবে। তবে সব সময় চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া জরুরি। সূত্র : বিবিসি।
মোবাইলের Ram ফ্রেশ রাখার জন্য ছোট্ট একটা জাভা সফটওয়্যার
পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।
পিসির ram পরিস্কার করার জন্য আমরা কত কিছুই না করি ।একটু পিসি স্লো হলেই শুরু করে দেই নানা রকম ক্লিনিং প্রসেস,ডিফ্রাগ্মেন্টও করি ।কিন্তু মোবাইলেও যে ram আছে এবং সেখানেও যে ময়লা জমে সে খবর কি রাখেন ? তো মোবাইল মেমোরি হালকা করে স্পীডি করার জন্য আপনি কি করেন ? মাঝে মাঝে মোবাইলেরও ডিফাগমেন্ট করা দরকার ,তাছাড়া জমে থাকা ময়লা ফাইলও পরিস্কার করা দরকার ।তাহলেই তো মোবাইল থাকবে সুস্থ ।সেজন্যই আজকে আপনাদের মোবাইলের সুস্থতার জন্য আজকে আমি একটা সফটওয়্যার উপহার দেবো ছোট্ট এই জাভা সফটওয়্যারটির নাম ”মেমোরি আপ ”
এই সফটওয়্যারটি আপনার মোবাইলের মেমোরি অপটিমাইজ করবে,যার ফলে মোবাইলের পারফরমেন্স থাকবে সতেজ ।অনেকেই হয়তো এটি ইতিমধ্যে ব্যবহার করছেন,আবার অনেকে হয়তো জানেন না ।যারা জানেন না তাদেরকে জানাতেই আমার এই ছোট্ট পোস্ট ।
প্রথমে এখান থেকে সফটটা নামায় নেন মোবাইলে :DOWNLOAD MEMORY UP FOR MOBILE
operating System:
Android, BlackBerry, Java, Symbian, Windows Mobile
এখন সফটটা ওপেন করেন ।তাহলে দেখতে পারবেন মোবাইলে কম মেমোরী ব্যবহার হইছে আর কত খালি আছে ।এই বার quieck boost চাপেন ।তাহলেই মোবাইলের মেমোরী ডিফ্রাগমেন্ট শুরু হবে এবং জমে থাকা অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছবে ,পাশাপাশি এলোমেলো ফাইল সাজায় দেবে ।এই ফাইল কিন্তু সিস্টেম ফাইলে জমে থাকা অপ্রয়োজনীয় ফাইল ,যা আপনি দেখছেন না হাইড থাকার কারনে ।
MS অফিস ২০০৭ এর ফাইলে কাজ করুন ২০০৩ দিয়ে ।
আস-সালামু আলাইকুম। আশাকরি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের সাথে এক ২৭ মেগা বাইটের একটি কনভার্টর সফ্টওয়্যার শেয়ার করবো । যা থেকে আপনার মাইক্রোসফ্ট অফিস ২০০৭ এর ফাইল গুলো সহজেই মাইক্রোসফ্ট অফিস ২০০৩ এ অপেন করতে এবং নির্দিধায় কাজও করতে পারবেন।সফ্টওয়্যারটি শুধু নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করলেই হবে। অপেন করার সময় অটোমেটিক কনভার্ট হয়ে যাবে।ডাউনলোড লিঙ্ক ।
তরমুজের পুষ্টিগুণঃ
বৃহৎ আকৃতির ফল তরমুজ। পুষ্টিতেও রয়েছে এই ফলের বৃহৎ মাত্রা। তরমুজের ওজনের প্রায় শতকরা ৯৩ ভাগই পানি। পানির পরিমাণ বেশি হওয়ায় তরমুজ পানিশূন্যতা দূর করে, অতিরিক্ত গরমে শরীর থেকে যে জরুরি খনিজ লবণ বের হয়ে যায়, তা পূরণ করে দেয়। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। পটাশিয়াম উচ্চরক্তচাপ হতে বাধা দেয়। দেহে অম্ল ও ক্ষারের সাম্যাবস্থা বজায় থাকে, অতিরিক্ত গরমে শরীরের জ্বালাপোড়াজনিতসমস্যা দূর করে। ত্বকের প্রতিটি বিন্দুতে পানি পৌঁছে দেয় বলে তরমুজ নিয়মিত খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে, চুলও সুন্দর হয়। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’-র বসবাস এই ফলে। ভিটামিন ‘এ’ চোখের জন্য যথেষ্ট উপকারী। গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েরা নিয়মিত তরমুজ খেলে সন্তানদের রাতকানা, জেরোসিস, জেরোপথ্যালমিয়া, চোখ ওঠা— এই চোখের রোগগুলো সহজে হবে না। তরমুজ গরমজনিত ঠান্ডা লেগে যাওয়া, হাঁচি, কাশি, টনসিল দূর করে। তরমুজের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হূৎপিণ্ডের রোগগুলো দূর করতে সাহায্য করে, হূৎপিণ্ডের মাংসপেশিকে করে শক্তিশালী। প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে তরমুজে, যা দাঁত, হাড়, চুল গঠনের জন্য রাখে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। এতে রয়েছে ফোলেট, আয়রন, যা রক্তের হিমোগ্লোবিনকে করে ভীষণ শক্তিশালী। অল্প পরিমাণে চিনি থাকার জন্য ডায়াবেটিস রোগীরাও তরমুজ খেতে পারবেন। তবে অতিরিক্ত মিষ্টি তরমুজ বেশি পরিমাণে না খাওয়াই ভালো।
কানের সমস্যায় করণীয়।
কান মানব দেহের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এর মাধ্যমে আমরা কথা বা যেকোনো শব্দ শুনে থাকি। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে শ্রবণশক্তিও কমতে থাকে। এর ব্যতিক্রমও হয়। যেমন কম বয়সে কানে কম শোনা, তবে সেটা অসুখের কারণে হয়। ভালোভাবে শুনতে হলে কানের ভেতরে পরিবাহন পদ্ধতি ঠিক থাকতে হবে। তাহলেই শব্দ তরঙ্গ নার্ভের মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌঁছবে। আর তখনই মানুষ শুনতে পাবে। শ্রবণশক্তি কমে যাওয়ার অনেক কারণের মধ্যে প্রধান কয়েকটা হচ্ছে- খুব জোরে শব্দ হয় এমন জায়গায় বেশি দিন কাজ করা, কানে সংক্রামক কোনো রোগ হওয়া, ক্যান্সারের প্রতিষেধক বা বিশেষ কোনো অ্যান্টিবায়োটিক খেলেও শ্রবণশক্তি অনেক সময় কমে যায়। আবার কানের ভেতরে ফোড়া হলে বা মাথায় জোরে আঘাত লাগলে এবং জন্মগত কারণেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার কানের ভেতরে খলি হলেও কম শোনা যায়। শ্রবণশক্তি পরীক্ষার জন্য অডিওগ্রাম করা হয়। এর মাধ্যমে শ্রবণশক্তি পরিমাপ করা হয়। এ সমস্যা থেকে বাঁচতে হলে যেকোনো উঁচুমাত্রার শব্দ থেকে দূরে থাকতে হবে। কানের ভেতরের অংশে শক্ত কিছু ঢোকানো যাবে না। আর বেশি সমস্যা হলে অস্ত্রোপচারও করতে হতে পারে।
পেনড্রাইভের ডাটা ফেরত পেতে আর চিন্তা করার দরকার নেই ।
আমরা অনেক সময় অনেক গুরুত্বপুর্ণ তথ্য পেনড্রাইভ থেকে ডিলেট করে দেই,বা পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে দেই।পরবর্তীতে অইসব কাজ আর ফেরত পাওয়া যায় না।ফলে আমাদের আবার নতুন করে কাজ টি করতে হয়।অনেক চেষ্টা করেও ফরম্যাট করার পর ডাটা গুলো ফিরে পাওয়া যায় না।এ নিয়ে আমি আগে অনেক হা-পিত্যেস করতাম।কিন্তু এখন আর করিনা।কারন আমার কাছে আছে Data Doctor Reco...very Pen Drive।এই ছোট্ট সফট টি ম্যাজিকের মতোই আপনার পেন ড্রাইভের সব ডাটা ফিরিয়ে নিয়ে আসতে সাহায্য করবে।মাত্র ৫৬৭ কেবি র এই সফট টি ডাউনলোড করতে এখুনি ক্লিক করুন নিচের লিঙ্কটিতে **********************************
ধন্যবাদ ।
শিশুদের অ্যাজমা ও অ্যালার্জি সচেতনতা ।
হাঁপানি বা অ্যাজমা হলো একটি প্রধান অ্যালার্জিক শ্বাস-প্রশ্বাস সংক্রান্ত রোগ। অ্যাজমায় আক্রান্ত হলে রোগীর ব্রঙ্কিয়াল টিউব ফেঁপে ওঠে। ফলে শ্বাসনালির বাতাস চলাচলের পথ সংকীর্ণ হয়ে পড়ে, তার মানে, ফুসফুসে পর্যাপ্ত পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছাতে পারে না। এতে রোগীর শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। তার কর্মশক্তিও কমে যায়।বিজ্ঞান আমাদের আশ্বস্ত করেছে, অল্প কিছু বিষয় আমরা খেয়াল রাখলে শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত অ্যালার্জি থেকে রক্ষা পেতে পারি। প্রথমেই ঘরের ভেতরে ধূমপান বর্জনের কথা বলা হয়েছে। এতে শিশু ও গর্ভবতী নারীদের ওপর মন্দ প্রভাব পড়ে।অ্যালার্জিক শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগের চিকিত্সায় কেবল কফ, নাক বন্ধ বা সাঁই সাঁই করে শ্বাস ফেলার উন্নতি ঘটে না, এটা শ্বাসনালির ফেঁপে ওঠার প্রবণতাও রোধ করে।একজন শিশুর শরীরে যখন নির্দিষ্ট কোনো অ্যালার্জির অ্যান্টিবডি তৈরি হয়, তখন দ্রুত তা ইতিবাচক ভূমিকা রাখে শ্বাস-প্রশ্বাসসংক্রান্ত অন্যান্য রোগে। একইভাবে তা অ্যাজমা প্রতিরোধেও কাজ করে। যেসব অ্যাজমা শিশু-রোগীর ধুলোবালিতে অ্যালার্জি আছে বা আরশোলা কিংবা পশুভীতি আছে, তাদের ক্ষেত্রে অ্যাজমা প্রতিরোধে সতর্ক থাকতে হবে। শিশুর অ্যালার্জিকে গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে।
কৌতুক-০০৩ ছাত্রদের খাতায় কি কি পাওয়া যায় আসুন দেখি ।
এক ছাত্র পরীক্ষার খাতায় লিখেছে, "আলাউদ্দিন খলজি জন্মনিয়ন্ত্রন চালু করেছিলেন।"আসলে কথাটা হবে "মূল্যনিয়ন্ত্রন" বা "দামনিয়ন্ত্রন।"২) আর এক ছাত্র লিখেছিল, "সুলতানা রাজিয়া সিংহাসনে বসে পুরুষ হয়েছিলেন",আসলে উনি পুরুষের পোশাক ধারণ করতেন, পুরুষ হয়েছিলেন বলে জানা নেই।৩) এক ছাত্র লিখেছিল, "টিপু সুলতান কোন অবস্থাতেই জাঙ্গিয়া পরিতেন না",.....আসলে কথাটা হবে, "টিপু সুলতান কোন অবস্থাতেই ভাঙিয়া পরিতেন না" ।
:-P :-P :-P
Acoustica Premium Edition 5 পোর্টেবল সফটওয়্যার দিয়ে গান EDIT এ যোগ করুন নতুন মাত্রা ।
সবাইকে আমার শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের টিপস শুরু করছি । আমি কেন জানি সংগীত ছাড়া আমার একটুও ভালো লাগে না । আমি সারাদিন গান শোনতে পারি । মাঝে মাঝে যখন একটু সময় পাই , মিউজিক সফটওয়্যার দিয়ে কিছু গান এডিট করি , আজ আমি একটি মিউজিক সফটওয়্যার নিয়ে এসেছি আপনাদের জন্য নাম Acoustica Premium Edition 5 .একটি গান কে আপনি সহজে EDIT করতে পারবেন . এটি একটি পোর্টেবল সফটওয়্যার তাই কোন ইন্সটল করতে হবে না ।তাই আর দেরি না করে এখনই ডাউনলোড করুন এখান থেকে। ধন্যবাদ ।
নামছাড়া ফোল্ডার তৈরি করুন ।
নামছাড়া ফোল্ডার বানাতে চাইলে নিচের নিয়মটি অনুসরন করুন-
1. একটি ফোল্ডার তৈরি করুন যে কোন নামে।
2.এবার ফোল্ডারটি সিলেক্ট করে কী-বোর্ড থেকে F2 চাপুন অথবা ফোল্ডারটির উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Rename এ ক্লিক করুন।
3. এবার কী বোর্ড থেকে Alt কী চেপে ধরে রেখে কীপ্যাড হতে 0160 চাপুন।
4. Alt কী ছেড়ে দিন। তাহলে ফোল্ডারের নামটি মুছে যাবে তখন কী বোর্ড হতে Enter প্রেস করুন।
5. ব্যাস কাজ শেষ, নাম ছাড়া ফোল্ডার।আশা করি অনেক ভাল লাগবে এই টিপসটা।
ধন্যবাদ।
ওয়েব ব্রাউজারে বাংলা কনফিগার করার নিয়ম ।
বর্তমান যে সকল ব্রাউজার পাওয়া যায় তার সবগুলোতেই বাংলা ইউনিকোড সমর্থন করে। আপনার ব্রাউজার যদি হালনাগাদকৃত না হয় অথবা ইউনিকোড বাংলা দেখাতে না পারে তাহলে নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরন করতে হবে। ব্রাউজার গুলির সেটিং পরিবর্তন করার আগে অবশ্যই আপনার কম্পিউটারে ইউনিকোড সমর্থিত ফন্ট থাকতে হবে যেমন-Siyam Rupali, Solaiman Lipi ইত্যাদি।comওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করতে হবে।ফায়ারফক্স কনফিগার:-১) Tools মেনু থেকে Options নির্বাচন করুন।২) এই Options উইন্ডোতে Contents এ ক্লিক করুন।৩) Fonts & Colors অংশে Advanced এ ক্লিক করুন।৪) Fonts for ড্রপ ডাউন তালিকা থেকে Bengali নির্বাচন করুন।৫) Serif, Sans-serif ও Monospace এর ড্রপ ডাউনতালিকা থেকে Siyam Rupali অথবা Solaiman Lipi সিলেক্ট করে দিন।৬) Minimum font size এ ১২ করে দিন।৭) Default Character Encoding ড্রপ ডাউন লিষ্ট হতে Unicode (UTF-8) নির্বাচন করে OK তে ক্লিক করুন।ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার কনফিগার:১) Tools মেনু থেকে Internet Options নির্বাচন করুন।২) Internet Options উইন্ডোতে General ট্যাব এর Fonts বাটনে ক্লিক করুন।৩) Language Script এর ড্রপ ডাউন লিষ্ট থেকে Bengali নির্বাচন করুন।৪) Web Page Font এর নিচ থেকে Siyam Rupali অথবা Solaiman Lipi সিলেক্ট করে OK বাটনে ক্লিক করুন।এবার দেখুন তো আপনার ওয়েব ব্রাউজারে বাংলা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে কিনা।
নিজেই ফ্ল্যাশ করুন আপনার সিমবিয়ান মোবাইল ফোনসেট!!!!!
মাঝে মধ্যেই হ্যাং হয়ে যায় আপনার প্রিয় হ্যান্ডসেট। অনেক সময় হ্যান্ডসেট টি রি-স্টার্ট হয় বারবার। এটি হয় মূলত ভাইরাস সংক্রমণে। যদি হ্যান্ডসেটটির অপারেটিং সিস্টেম সিমবিয়ান হয়ে থাকে, তবে এ সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এ জন্য একসঙ্গে * (স্টার), ৩ (থ্রি) ও কল বোতাম (বাটন) চেপে চালু করুন ফোনসেটটি।ব্যস, এতেই সমস্যার সমাধান! এটি করার আগে নকিয়া পিসি সুইটের মাধ্যমে ফোনবুক, এসএমএস ও ফটোসহ অন্যান্য তথ্যের ব্যাকআপ রাখবেন কম্পিউটারে তা না হলে আপনার ফোনের সব তথ্যই হারাতে হবে।
যেকোন ড্রাইভের পারফরম্যান্স ডাবল ফ্রেশ করে নিন ।
নানা কারনে কম্পিউটারের বিভিন্ন ড্রাইভের গতি কমে যায়।'ডিস্ক মার্ক ’ নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে ইচ্ছে করলে আপনি কম্পিউটারের বিভিন্ন কার্যকারিতা (পারফরম্যান্স ) বাড়াতে পারেন ।মাত্র
Defragment করে নিন আপনার Computer এর RAM-কে ।
আমরা জানি কে Defregment এর মাধ্যমে আমরা কম্পিউটার কে গুছিয়ে রাখি ,যেন কম্পিউটার খানিকটা ফাস্ট হয় :)
তবে আমদের কম্পিউটার কে আসলে
তবে আমদের কম্পিউটার কে আসলে
মাত্র চারটি অক্ষর দিয়ে তৈরি করুন মজার জিনিস ।
প্রথমে নোট প্যাড খুলে .LOG লিখুন। তারপর time.txt দিয়ে সেভ করুন।এবার ফাইলটি ওপেন করুন
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)